নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো বলছি- আমরা এখন রাস্তায় নামি না। আমরা মানুষের কাছে ঈদ সামগ্রী নিয়ে, ইফতার সামগ্রী নিয়ে, তাদের সুখ দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তাদের দাবি আদায় করে নেবে।’
ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আবার আপনাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সেটা হতে দেব না। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি, সবাই সজাগ থাকবেন। সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলাদেশে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা- যে যেখানে থাকেন, ইংল্যান্ডে, ফ্রান্স যেখানেই থাকেন আর সেখান থেকে মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন- আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। আমাদের কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না। আমরা ভারতের পক্ষে নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নই। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও নেই, যুক্তরাজ্যের পক্ষেও নেই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ সরকারকে আমরা সমর্থন দিচ্ছি। আমরা চাই এই সরকার সবকিছু ঠিক করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। তার মানে এই না-তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য সংস্কার-সংস্কার করবেন আর নির্বাচন হবে না, জনগণ তার প্রতিনিধি পাবে না! জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধি চায়।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ বিভিন্ন রকম কথা বলেন। তারা জানে যে, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচিত হবে। সে কারণে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নৈরাজ্য তৈরি হয়, যাতে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তারা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে বিভাজন ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আমরা আর সেই বিভাজন আর সৃষ্টি করতে দেব না। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে দেশের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা যখনই নির্বাচনের কথা বলতে যাই, তখন কিছু কিছু মানুষ আছে..., বলে আরে বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। তো নির্বাচন নির্বাচনই তো করব। কারণ সমস্ত সংগ্রাম তো হয়েছে আমাদের নির্বাচনের জন্য। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যদি একটা সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে আমরা জনগণের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি, তা বাস্তবায়ন করতে পারব। নির্বাচন না হলে আমরা কীভাবে সেটা করব।’

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো বলছি- আমরা এখন রাস্তায় নামি না। আমরা মানুষের কাছে ঈদ সামগ্রী নিয়ে, ইফতার সামগ্রী নিয়ে, তাদের সুখ দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তাদের দাবি আদায় করে নেবে।’
ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আবার আপনাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সেটা হতে দেব না। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি, সবাই সজাগ থাকবেন। সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলাদেশে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা- যে যেখানে থাকেন, ইংল্যান্ডে, ফ্রান্স যেখানেই থাকেন আর সেখান থেকে মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন- আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। আমাদের কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না। আমরা ভারতের পক্ষে নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নই। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও নেই, যুক্তরাজ্যের পক্ষেও নেই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ সরকারকে আমরা সমর্থন দিচ্ছি। আমরা চাই এই সরকার সবকিছু ঠিক করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। তার মানে এই না-তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য সংস্কার-সংস্কার করবেন আর নির্বাচন হবে না, জনগণ তার প্রতিনিধি পাবে না! জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধি চায়।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ বিভিন্ন রকম কথা বলেন। তারা জানে যে, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচিত হবে। সে কারণে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নৈরাজ্য তৈরি হয়, যাতে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তারা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে বিভাজন ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আমরা আর সেই বিভাজন আর সৃষ্টি করতে দেব না। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে দেশের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা যখনই নির্বাচনের কথা বলতে যাই, তখন কিছু কিছু মানুষ আছে..., বলে আরে বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। তো নির্বাচন নির্বাচনই তো করব। কারণ সমস্ত সংগ্রাম তো হয়েছে আমাদের নির্বাচনের জন্য। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যদি একটা সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে আমরা জনগণের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি, তা বাস্তবায়ন করতে পারব। নির্বাচন না হলে আমরা কীভাবে সেটা করব।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো বলছি- আমরা এখন রাস্তায় নামি না। আমরা মানুষের কাছে ঈদ সামগ্রী নিয়ে, ইফতার সামগ্রী নিয়ে, তাদের সুখ দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তাদের দাবি আদায় করে নেবে।’
ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আবার আপনাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সেটা হতে দেব না। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি, সবাই সজাগ থাকবেন। সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলাদেশে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা- যে যেখানে থাকেন, ইংল্যান্ডে, ফ্রান্স যেখানেই থাকেন আর সেখান থেকে মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন- আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। আমাদের কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না। আমরা ভারতের পক্ষে নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নই। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও নেই, যুক্তরাজ্যের পক্ষেও নেই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ সরকারকে আমরা সমর্থন দিচ্ছি। আমরা চাই এই সরকার সবকিছু ঠিক করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। তার মানে এই না-তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য সংস্কার-সংস্কার করবেন আর নির্বাচন হবে না, জনগণ তার প্রতিনিধি পাবে না! জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধি চায়।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ বিভিন্ন রকম কথা বলেন। তারা জানে যে, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচিত হবে। সে কারণে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নৈরাজ্য তৈরি হয়, যাতে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তারা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে বিভাজন ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আমরা আর সেই বিভাজন আর সৃষ্টি করতে দেব না। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে দেশের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা যখনই নির্বাচনের কথা বলতে যাই, তখন কিছু কিছু মানুষ আছে..., বলে আরে বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। তো নির্বাচন নির্বাচনই তো করব। কারণ সমস্ত সংগ্রাম তো হয়েছে আমাদের নির্বাচনের জন্য। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যদি একটা সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে আমরা জনগণের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি, তা বাস্তবায়ন করতে পারব। নির্বাচন না হলে আমরা কীভাবে সেটা করব।’

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা এখনো বলছি- আমরা এখন রাস্তায় নামি না। আমরা মানুষের কাছে ঈদ সামগ্রী নিয়ে, ইফতার সামগ্রী নিয়ে, তাদের সুখ দুঃখে পাশে গিয়ে দাঁড়াচ্ছি। কিন্তু আমাদের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে যদি কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিএনপি আবার মাঠে নামবে। মাঠে নেমে তাদের দাবি আদায় করে নেবে।’
ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। আবার আপনাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সেটা হতে দেব না। ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শেষ হয়নি, সবাই সজাগ থাকবেন। সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে দিয়ে বাংলাদেশে আমরা জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘খুব পরিষ্কার কথা- যে যেখানে থাকেন, ইংল্যান্ডে, ফ্রান্স যেখানেই থাকেন আর সেখান থেকে মানুষকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করেন- আমরা মানুষের সঙ্গে আছি। আমরা মানুষের সঙ্গে থেকে রাজনীতি করছি। আমাদের কেউ বিপথে পরিচালিত করতে পারবে না। আমরা ভারতের পক্ষে নই, আমরা পাকিস্তানের পক্ষেও নই। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও নেই, যুক্তরাজ্যের পক্ষেও নেই। আমরা বাংলাদেশের পক্ষে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ সরকারকে আমরা সমর্থন দিচ্ছি। আমরা চাই এই সরকার সবকিছু ঠিক করে দ্রুত একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। তার মানে এই না-তারা অনির্দিষ্টকালের জন্য সংস্কার-সংস্কার করবেন আর নির্বাচন হবে না, জনগণ তার প্রতিনিধি পাবে না! জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধি চায়।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ বিভিন্ন রকম কথা বলেন। তারা জানে যে, নির্বাচন হলে বিএনপি বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে নির্বাচিত হবে। সে কারণে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, নৈরাজ্য তৈরি হয়, যাতে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। তারা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে বিভাজন ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আমরা আর সেই বিভাজন আর সৃষ্টি করতে দেব না। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করে দেশের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘আমরা যখনই নির্বাচনের কথা বলতে যাই, তখন কিছু কিছু মানুষ আছে..., বলে আরে বিএনপি শুধু নির্বাচন-নির্বাচন করে। তো নির্বাচন নির্বাচনই তো করব। কারণ সমস্ত সংগ্রাম তো হয়েছে আমাদের নির্বাচনের জন্য। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যদি একটা সরকার গঠন করতে পারি, তাহলে আমরা জনগণের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছি, তা বাস্তবায়ন করতে পারব। নির্বাচন না হলে আমরা কীভাবে সেটা করব।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধনের জন্য এনসিপি মনোনীত হওয়ায় আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন নাহিদ।
নাহিদ বলেন, ‘যাঁরা নতুন করে রাজনীতি করতে চান, বাংলাদেশটাকে নতুন করে গড়তে চান—আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আমরা সব জেলায়, সব আসনে সৎ, যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দেখতে চাই।’
ভিডিও বার্তায় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা সারা দেশে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরি করেছি, বিচারের জন্য কথা বলে যাচ্ছি। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। শাপলা কলি মার্কায় ইনশা আল্লাহ আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দিব। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আপনার-আমার সবার দল।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধনের জন্য এনসিপি মনোনীত হওয়ায় আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন নাহিদ।
নাহিদ বলেন, ‘যাঁরা নতুন করে রাজনীতি করতে চান, বাংলাদেশটাকে নতুন করে গড়তে চান—আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আমরা সব জেলায়, সব আসনে সৎ, যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দেখতে চাই।’
ভিডিও বার্তায় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা সারা দেশে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরি করেছি, বিচারের জন্য কথা বলে যাচ্ছি। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। শাপলা কলি মার্কায় ইনশা আল্লাহ আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দিব। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আপনার-আমার সবার দল।’

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব
২৯ মার্চ ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে দলটির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার অনিবার্য পরিণতি: নভেম্বর, ১৯৭৫’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি চাঁদাবাজি, মাস্তানি এত বেশি করেছে, এগুলো ক্ষমার অযোগ্য। এগুলোর জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। আর ২০০১ থেকে ২০০৬-এ তারা যে দুর্নীতি করেছিল, শেখ হাসিনা এত আকাম করেছে যে, বিএনপির দুর্নীতি ঢাকা পড়ে গিয়েছিল। বিএনপির মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে। লন্ডনের চুক্তি অনুযায়ী দলটি ক্ষমতায় এলে এনসিপির মাধ্যমে তাদের পতন নিশ্চিত হবে।’
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি শুধু দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। খালেদা জিয়ার পাশে দুর্নীতিবাজরা ছিল। এবারের প্রার্থী তালিকায় যারা জুলাই সনদ প্রয়োজন নেই বলছে, তাদের অবস্থানে আমরা হতাশ।’
পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘যদি বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে, তবে এনসিপি কিছু সুযোগ দিতে রাজি রয়েছে।’
জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘জিয়াউর রহমান একজন লাকি ম্যান ছিলেন, ক্ষমতা না চাইতে হলেও পেয়ে গেছেন। উনার কিছু ক্যারিশমেটিক জায়গা ছিল, সে জায়গা থেকে উনি অর্থনৈতিক কিছু উন্নয়নের জায়গায় বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু পলিটিক্যাল জায়গায় জিয়াউর রহমান ব্যর্থ ছিলেন। ওই সময় একটি সুযোগ ছিল বাংলাদেশটাকে নতুন করে পুনর্গঠন করার। উনি রাজনীতিকে যতটুকু পুনর্গঠন করবেন, তা করেননি। অর্থনীতিকে পুনর্গঠন করেছেন। অর্থনৈতিক উনার অনেক সফলতা রয়েছে। রাজনৈতিক পুনর্গঠনের কিছু চেষ্টা চালিয়েছেন; কিন্তু উনি সফল হন নাই।’
আলোচনা সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা পঁচাত্তরের যে ঘটনাপ্রবাহ দেখি, মুক্তিযুদ্ধের পর একটি ঘটনাপ্রবাহ দেখি, এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার যেমন আওয়ামী লীগের এবং বর্তমান বাংলাদেশের যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তার দায়ভারও বিএনপির ওপর বর্তায়।’
এনসিপির নিবন্ধনের খবরে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘এনসিপি নিবন্ধন পাবে কি না; জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে কি নাই, সে বিষয় নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের কটাক্ষ করেছে। কিন্তু আমরা দিন শেষে দেখিয়ে দিয়েছি যে, বাংলাদেশের জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে এবং জনগণ এনসিপিকে সামনের নির্বাচনে সে সমর্থন ব্যক্ত করবে।’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার পেছনে শেখ মুজিবের বিভক্তির রাজনীতি অন্যতম কারণ। আওয়ামী লীগের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশের ইতিহাস নয়, নিজেদের দলের ইতিহাসও সঠিকভাবে লেখানো সম্ভব নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে দলটির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার অনিবার্য পরিণতি: নভেম্বর, ১৯৭৫’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি চাঁদাবাজি, মাস্তানি এত বেশি করেছে, এগুলো ক্ষমার অযোগ্য। এগুলোর জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। আর ২০০১ থেকে ২০০৬-এ তারা যে দুর্নীতি করেছিল, শেখ হাসিনা এত আকাম করেছে যে, বিএনপির দুর্নীতি ঢাকা পড়ে গিয়েছিল। বিএনপির মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে। লন্ডনের চুক্তি অনুযায়ী দলটি ক্ষমতায় এলে এনসিপির মাধ্যমে তাদের পতন নিশ্চিত হবে।’
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি শুধু দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। খালেদা জিয়ার পাশে দুর্নীতিবাজরা ছিল। এবারের প্রার্থী তালিকায় যারা জুলাই সনদ প্রয়োজন নেই বলছে, তাদের অবস্থানে আমরা হতাশ।’
পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘যদি বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে, তবে এনসিপি কিছু সুযোগ দিতে রাজি রয়েছে।’
জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘জিয়াউর রহমান একজন লাকি ম্যান ছিলেন, ক্ষমতা না চাইতে হলেও পেয়ে গেছেন। উনার কিছু ক্যারিশমেটিক জায়গা ছিল, সে জায়গা থেকে উনি অর্থনৈতিক কিছু উন্নয়নের জায়গায় বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু পলিটিক্যাল জায়গায় জিয়াউর রহমান ব্যর্থ ছিলেন। ওই সময় একটি সুযোগ ছিল বাংলাদেশটাকে নতুন করে পুনর্গঠন করার। উনি রাজনীতিকে যতটুকু পুনর্গঠন করবেন, তা করেননি। অর্থনীতিকে পুনর্গঠন করেছেন। অর্থনৈতিক উনার অনেক সফলতা রয়েছে। রাজনৈতিক পুনর্গঠনের কিছু চেষ্টা চালিয়েছেন; কিন্তু উনি সফল হন নাই।’
আলোচনা সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা পঁচাত্তরের যে ঘটনাপ্রবাহ দেখি, মুক্তিযুদ্ধের পর একটি ঘটনাপ্রবাহ দেখি, এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার যেমন আওয়ামী লীগের এবং বর্তমান বাংলাদেশের যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তার দায়ভারও বিএনপির ওপর বর্তায়।’
এনসিপির নিবন্ধনের খবরে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘এনসিপি নিবন্ধন পাবে কি না; জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে কি নাই, সে বিষয় নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের কটাক্ষ করেছে। কিন্তু আমরা দিন শেষে দেখিয়ে দিয়েছি যে, বাংলাদেশের জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে এবং জনগণ এনসিপিকে সামনের নির্বাচনে সে সমর্থন ব্যক্ত করবে।’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার পেছনে শেখ মুজিবের বিভক্তির রাজনীতি অন্যতম কারণ। আওয়ামী লীগের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশের ইতিহাস নয়, নিজেদের দলের ইতিহাসও সঠিকভাবে লেখানো সম্ভব নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির প্রমুখ।

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব
২৯ মার্চ ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, এ সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
এ ছাড়া প্রকাশিত ছবিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির আরও কয়েকজন নেতাকে দেখা গেছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, এ সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
এ ছাড়া প্রকাশিত ছবিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির আরও কয়েকজন নেতাকে দেখা গেছে।

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব
২৯ মার্চ ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
২ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
৩ ঘণ্টা আগেশিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও কিছু নেতা-কর্মী বিভিন্ন স্থানে মানুষকে মিষ্টিমুখ করান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করেছে।
গতকাল বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
এরপর সন্ধ্যায় মনোনয়নবঞ্চিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থিত লোকজন প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে রাখেন। এ সময় তাঁরা গাছের গুঁড়ি ফেলে আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ মিছিল করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল সে সময়।
এ ঘটনার পর আজ সন্ধ্যায় মাদারীপুর-১ আসনের প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনিবার্য কারণবশত, ঘোষিত মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।’
কামাল জামান মোল্লা ২০০৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সাল থেকেই তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
জানতে চাইলে শিবচর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব সোহেল রানা বলেন, ‘কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার বিষয়টি আমরা জেনেছি। দল যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা সে অনুযায়ী কাজ করব। এ বিষয়ে এই মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এ বিষয়ে কামাল জামান বলেন, ‘আমাদের আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণের উল্লাস করা যাবে না। সরাসরি ভোটারদের দ্বারে যেতে হবে। নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে আমরা আনন্দ মিছিল করব। এর আগে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। শিবচরে সকল মানুষকে নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও কিছু নেতা-কর্মী বিভিন্ন স্থানে মানুষকে মিষ্টিমুখ করান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করেছে।
গতকাল বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
এরপর সন্ধ্যায় মনোনয়নবঞ্চিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থিত লোকজন প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে রাখেন। এ সময় তাঁরা গাছের গুঁড়ি ফেলে আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ মিছিল করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল সে সময়।
এ ঘটনার পর আজ সন্ধ্যায় মাদারীপুর-১ আসনের প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনিবার্য কারণবশত, ঘোষিত মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।’
কামাল জামান মোল্লা ২০০৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সাল থেকেই তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
জানতে চাইলে শিবচর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব সোহেল রানা বলেন, ‘কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার বিষয়টি আমরা জেনেছি। দল যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা সে অনুযায়ী কাজ করব। এ বিষয়ে এই মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এ বিষয়ে কামাল জামান বলেন, ‘আমাদের আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণের উল্লাস করা যাবে না। সরাসরি ভোটারদের দ্বারে যেতে হবে। নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে আমরা আনন্দ মিছিল করব। এর আগে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। শিবচরে সকল মানুষকে নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

জনগণকে ভোটের অধিকার বঞ্চিত করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। জনগণের স্বার্থে কোনো আঘাত এলে বিএনপি আবারও রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ শনিবার রাজধানীর বাড্ডায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব
২৯ মার্চ ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে