নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ দেশের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে মানুষের জনসমর্থন হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তাই তারা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারা।
আজ সোমবার বিকেলে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন কর্তৃক একতরফা নির্বাচনী তফসিল বাতিল, সব রাজবন্দীর মুক্তি, বর্তমান সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সংখ্যানুপাতিক (চজ) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন প্রবর্তন ও দেশ-জাতিসত্ত্বাবিরোধী অনৈসলামিক ও অবৈজ্ঞানিক শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেছেন তাঁরা।
সমাবেশে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ জনসমর্থন হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এখন তাঁরা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পায়। আওয়ামী লীগ একটি আজাবের ও গজবের নাম। তারা দেশের বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন ও শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। দেশকে দুর্নীতিবাজদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে দেশকে দেউলিয়া করে ফেলেছে।’
৭ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন অবৈধ নির্বাচন। এ নির্বাচন দেশের মানুষ মানে না। দেশবাসীকে আহ্বান জানাব, এই নির্বাচনে যেন কেউ কোনো সহযোগিতা না করে।’ তিনি একই দাবিতে আগামী শুক্রবার (৮ জানুয়ারী) বাদ জুমা ঢাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
দলের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম বলেন, ৭ জানুয়ারি পাতানো নির্বাচন হলে দেশ দেউলিয়া হয়ে যাবে। পোশাক খাতের রেমিট্যান্স বন্ধ হবে। শিল্প কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। লাখো শ্রমিক তাঁদের কর্ম হারিয়ে ফেলবেন। পেটের দায়ে এসব শ্রমিকেরা চুরি, ডাকাতি ছিনতাইয়ের পথে পা বাড়াবেন। দেশে চরম অরাজকতা সৃষ্টি হবে। দেশের প্রায় ১২ কোটি ভোটার ৭ জানুয়ারির পাতানো নির্বাচন ঠেকাতে বদ্ধপরিকর বলে জানান তিনি।
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবি জানিয়ে সভাপতির বক্তব্যে শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মেধাশূন্য করার চক্রান্ত চলছে। এই সিলেবাস দিয়ে মনুষ্যত্ববোধ সম্পন্ন নাগরিক গড়ে তোলা সম্ভব নয়।’
সমাবেশ শেষে পল্টন মোড়ে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় কিছুটা উত্তেজনা তৈরি হলেও পরবর্তীকালে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে বিশাল মিছিল শুরু হয়ে পল্টন মোড়, বিজয়নগর পানির ট্রাংকি হয়ে পুনরায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, ডা. শহিদুল ইসলাম, মাওলানা কে এম শরিয়াতুল্লাহ প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ দেশের সব সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে মানুষের জনসমর্থন হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। তাই তারা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতারা।
আজ সোমবার বিকেলে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন কর্তৃক একতরফা নির্বাচনী তফসিল বাতিল, সব রাজবন্দীর মুক্তি, বর্তমান সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে সংখ্যানুপাতিক (চজ) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন প্রবর্তন ও দেশ-জাতিসত্ত্বাবিরোধী অনৈসলামিক ও অবৈজ্ঞানিক শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেছেন তাঁরা।
সমাবেশে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, ‘স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ জনসমর্থন হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। এখন তাঁরা সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে ভয় পায়। আওয়ামী লীগ একটি আজাবের ও গজবের নাম। তারা দেশের বিচারব্যবস্থা, প্রশাসন ও শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে। দেশকে দুর্নীতিবাজদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। দেশের টাকা বিদেশে পাচার করে দেশকে দেউলিয়া করে ফেলেছে।’
৭ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন অবৈধ নির্বাচন। এ নির্বাচন দেশের মানুষ মানে না। দেশবাসীকে আহ্বান জানাব, এই নির্বাচনে যেন কেউ কোনো সহযোগিতা না করে।’ তিনি একই দাবিতে আগামী শুক্রবার (৮ জানুয়ারী) বাদ জুমা ঢাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
দলের সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম বলেন, ৭ জানুয়ারি পাতানো নির্বাচন হলে দেশ দেউলিয়া হয়ে যাবে। পোশাক খাতের রেমিট্যান্স বন্ধ হবে। শিল্প কলকারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। লাখো শ্রমিক তাঁদের কর্ম হারিয়ে ফেলবেন। পেটের দায়ে এসব শ্রমিকেরা চুরি, ডাকাতি ছিনতাইয়ের পথে পা বাড়াবেন। দেশে চরম অরাজকতা সৃষ্টি হবে। দেশের প্রায় ১২ কোটি ভোটার ৭ জানুয়ারির পাতানো নির্বাচন ঠেকাতে বদ্ধপরিকর বলে জানান তিনি।
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবি জানিয়ে সভাপতির বক্তব্যে শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে মেধাশূন্য করার চক্রান্ত চলছে। এই সিলেবাস দিয়ে মনুষ্যত্ববোধ সম্পন্ন নাগরিক গড়ে তোলা সম্ভব নয়।’
সমাবেশ শেষে পল্টন মোড়ে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় কিছুটা উত্তেজনা তৈরি হলেও পরবর্তীকালে বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে বিশাল মিছিল শুরু হয়ে পল্টন মোড়, বিজয়নগর পানির ট্রাংকি হয়ে পুনরায় বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে এসে শেষ হয়।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, কেন্দ্রীয় প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, ডা. শহিদুল ইসলাম, মাওলানা কে এম শরিয়াতুল্লাহ প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে