নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সব দল নিয়ে জাতীয় সংলাপের মধ্য দিয়ে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চান গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও সংবিধান রচয়িতা ড. কামাল হোসেন। বর্তমান সংকটময় মুহূর্তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিশেষ জাতীয় কাউন্সিল-পরবর্তী পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা ও বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে গণফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমি জাতীয় সংলাপের মধ্য দিয়ে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। সেটা হলে আমরা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। আমরা চাইছি, দেশের জাতীয় ঐক্যকে আরও সুসংহত করা, সবার সঙ্গে আলোচনা করে একটা ঐকমত্যে আসা এবং তার পরে সবাইকে নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার কথা চিন্তা করা উচিত। এই চেষ্টা আমরা করে যাব।’
দেশের অবস্থা ভয়াবহ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে এই অবস্থা থেকে দেশকে রক্ষা করা সম্ভব। ঐক্যের গুরুত্ব আমরা সব সময়ই দিয়ে থাকি ৷ নীতি, আদর্শকে কেন্দ্র করে ঐক্য। সেই ঐক্যের ভিত্তিতে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশকে বাঁচাতে যা করা দরকার, আমরা তা করে যাব।’
বিদেশি হস্তক্ষেপে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদেরই চেষ্টা করে যেতে হবে। দেশের এই পরিস্থিতিতে আমাদের মধ্য থেকেই এটা পরিবর্তনের চেষ্টা করে যেতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে মফিজুল ইসলাম খান কামালকে সভাপতি এবং ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১০১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে ড. কামাল হোসেনকে ইমেরিটাস সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে দলের নবনির্বাচিত সভাপতি মফিজুল ইসলাম খান কামাল বলেন, ‘জাতির বিবেক ড. কামাল হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের সংগঠনের সঙ্গে দৈনন্দিন কার্যকলাপে যুক্ত থাকতে পারছেন না। এ জন্যই আমরা তাঁকে ইমেরিটাস সভাপতি হিসেবে রেখেছি, উনি সেটা গ্রহণ করেছেন। আমরা আশা করি সব সময় ওনার কাছ থেকে পরামর্শ পাব এবং আমাদের প্রয়োজনে অবশ্যই ওনার কাছে যাব।’
নির্বাচনে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনে যাব কি যাব না, সেটা ভাবছি। আমরা পরিস্থিতি দেখছি, পরে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেব যে আমরা কী করব। তবে গণফোরাম নির্বাচনবিমুখ নয়, নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দল। যদি আমরা দেখি পরিস্থিতি সহায়ক, তাহলে আমরা অবশ্যই নির্বাচনে যাব। আর তা না হলে আমরা যাব না, সেটা পরে জানাব আপনাদের সম্মেলন করে।’
দলের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সমাবেশ, অবরোধ, হরতাল—এগুলো দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই অধিকারের ওপর যেভাবে দমন-পীড়ন হচ্ছে, এটা আমরা সমর্থন করি না। তফসিল ঘোষণার এক সপ্তাহ আগে দেশের যে পরিস্থিতি, তাতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ আমরা দেখছি না। সাংবাদিকেরাই যেখানে নিরাপদ নন এখন, সেখানে প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা শঙ্কিত।’
সব দল নিয়ে জাতীয় সংলাপের মধ্য দিয়ে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চান গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও সংবিধান রচয়িতা ড. কামাল হোসেন। বর্তমান সংকটময় মুহূর্তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন আয়োজনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিশেষ জাতীয় কাউন্সিল-পরবর্তী পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা ও বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে গণফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমি জাতীয় সংলাপের মধ্য দিয়ে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। সেটা হলে আমরা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। আমরা চাইছি, দেশের জাতীয় ঐক্যকে আরও সুসংহত করা, সবার সঙ্গে আলোচনা করে একটা ঐকমত্যে আসা এবং তার পরে সবাইকে নিয়ে নির্বাচনে যাওয়ার কথা চিন্তা করা উচিত। এই চেষ্টা আমরা করে যাব।’
দেশের অবস্থা ভয়াবহ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে এই অবস্থা থেকে দেশকে রক্ষা করা সম্ভব। ঐক্যের গুরুত্ব আমরা সব সময়ই দিয়ে থাকি ৷ নীতি, আদর্শকে কেন্দ্র করে ঐক্য। সেই ঐক্যের ভিত্তিতে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশকে বাঁচাতে যা করা দরকার, আমরা তা করে যাব।’
বিদেশি হস্তক্ষেপে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদেরই চেষ্টা করে যেতে হবে। দেশের এই পরিস্থিতিতে আমাদের মধ্য থেকেই এটা পরিবর্তনের চেষ্টা করে যেতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে মফিজুল ইসলাম খান কামালকে সভাপতি এবং ডা. মো. মিজানুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক করে ১০১ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে ড. কামাল হোসেনকে ইমেরিটাস সভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে দলের নবনির্বাচিত সভাপতি মফিজুল ইসলাম খান কামাল বলেন, ‘জাতির বিবেক ড. কামাল হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের সংগঠনের সঙ্গে দৈনন্দিন কার্যকলাপে যুক্ত থাকতে পারছেন না। এ জন্যই আমরা তাঁকে ইমেরিটাস সভাপতি হিসেবে রেখেছি, উনি সেটা গ্রহণ করেছেন। আমরা আশা করি সব সময় ওনার কাছ থেকে পরামর্শ পাব এবং আমাদের প্রয়োজনে অবশ্যই ওনার কাছে যাব।’
নির্বাচনে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনে যাব কি যাব না, সেটা ভাবছি। আমরা পরিস্থিতি দেখছি, পরে সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নেব যে আমরা কী করব। তবে গণফোরাম নির্বাচনবিমুখ নয়, নির্বাচনমুখী রাজনৈতিক দল। যদি আমরা দেখি পরিস্থিতি সহায়ক, তাহলে আমরা অবশ্যই নির্বাচনে যাব। আর তা না হলে আমরা যাব না, সেটা পরে জানাব আপনাদের সম্মেলন করে।’
দলের সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সমাবেশ, অবরোধ, হরতাল—এগুলো দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এই অধিকারের ওপর যেভাবে দমন-পীড়ন হচ্ছে, এটা আমরা সমর্থন করি না। তফসিল ঘোষণার এক সপ্তাহ আগে দেশের যে পরিস্থিতি, তাতে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ আমরা দেখছি না। সাংবাদিকেরাই যেখানে নিরাপদ নন এখন, সেখানে প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা শঙ্কিত।’
বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল নিজাম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। গুরুতর অসুস্থ বিএনপির এই সমর্থকের খোঁজ নিতে বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ-সংক্রান্ত মামলা ‘ইশরাক হোসেন বনাম শেখ ফজলে নূর তাপস গং’-এর রায় এবং এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ও কমিশনের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ এবং তা নির্বাচন ব্যবস্থার নিরপেক্ষতা
১৪ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
১৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
১৭ ঘণ্টা আগে