নিজস্ব প্রতিবেদক ও ঢাবি প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ সামনে রেখে আগামীকাল থেকেই পাড়া-মহল্লায়, ওয়ার্ড, ইউনিট, জেলা-উপজেলায় সতর্ক পাহারায় থাকবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।’
আজ মঙ্গলবার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডিসেম্বরে খেলা হবে। নির্বাচনে খেলা হবে, আন্দোলনে খেলা হবে, আগুন-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে, লাঠির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভোট জালিয়াতির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভুয়া ভোটার তালিকার বিরুদ্ধে খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর তারা সমাবেশ করবে। গত ১৩ বছরে তারা ১৩ দিনও রাস্তায় দাঁড়াতে পারেনি। মির্জা ফখরুল সাহেব, জানি আপনার অন্তরে কেন এত জ্বালা। জ্বালারে জ্বালা, বুকে বড় জ্বালা। অন্তরে বড় জালা। পদ্মা সেতু নাকি জোড়াতালি দিয়ে করেছে, সেখান দিয়ে আজ হাজার হাজার গাড়ি চলছে। মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল উদ্বোধন হবে। শেখ হাসিনা এক দিনে ১০০ সেতু উদ্বোধন করেছেন।’
১৫ আগস্টের কথা স্মরণ করে কাদের বলেন, খুনিদের কারা পুরস্কৃত করল জবাব দিতে হবে। বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিল কারা। বিদেশে চাকরি দিল জিয়াউর রহমান। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা কে করল? তারেক রহমান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের কথা ভেবে শেখ হাসিনার ঘুম হয় না। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি কখন ঘুমান। তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমাই।” প্রায়ই জিজ্ঞেস করি, আপনি খাওয়া-দাওয়া করেননি? তিনি বলেন, ‘‘তোমার সঙ্গে কথা বলতে বলতে খেয়ে ফেলব।’’ এই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশ আবারও ঘুরে দাঁড়াবে। দেশের রপ্তানি আবারও বাড়ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সমাবেশ ডাকলেও সেটা মহাসমাবেশে পরিণত হয়
একই অনুষ্ঠানে কাদের দাবি করেন, আওয়ামী লীগ সমাবেশ ডাকলেও সেটা মহাসমাবেশে পরিণত হয়। তিনি বলেন, ‘বীর চট্টলা শেখ হাসিনার দুর্ভেদ্য ঘাঁটি, সেটা ৪ ডিসেম্বর প্রমাণিত হয়েছে। চট্টলা আবার জেগেছে। মহাসমাবেশ নয়, মহাসমুদ্র। বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, বাস্তবে হয় সমাবেশ। আর আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, বাস্তবে হয় মহাসমাবেশ। এটাই হলো বাস্তবতা।’
ছাত্রলীগ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘আমার খুব খারাপ লাগে যখন ছাত্রলীগের কর্মীরা মেসেজ দিয়ে বড় গলায় বলে আমি অমুক ভাইকে মেনটেইন করি। ভাইকে মেনটেইন করতে হবে কেন? কিসের মেনটেইন? মেনটেইন করবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ। শেখ হাসিনার আদর্শ ও সাহসিকতা। ডিসিপ্লিন মেনটেইন করবে।’
আগামী দিনে ছাত্রলীগকে সুনাম ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ সামনে রেখে আগামীকাল থেকেই পাড়া-মহল্লায়, ওয়ার্ড, ইউনিট, জেলা-উপজেলায় সতর্ক পাহারায় থাকবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা।’
আজ মঙ্গলবার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডিসেম্বরে খেলা হবে। নির্বাচনে খেলা হবে, আন্দোলনে খেলা হবে, আগুন-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে খেলা হবে, লাঠির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভোট জালিয়াতির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভুয়া ভোটার তালিকার বিরুদ্ধে খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর তারা সমাবেশ করবে। গত ১৩ বছরে তারা ১৩ দিনও রাস্তায় দাঁড়াতে পারেনি। মির্জা ফখরুল সাহেব, জানি আপনার অন্তরে কেন এত জ্বালা। জ্বালারে জ্বালা, বুকে বড় জ্বালা। অন্তরে বড় জালা। পদ্মা সেতু নাকি জোড়াতালি দিয়ে করেছে, সেখান দিয়ে আজ হাজার হাজার গাড়ি চলছে। মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল উদ্বোধন হবে। শেখ হাসিনা এক দিনে ১০০ সেতু উদ্বোধন করেছেন।’
১৫ আগস্টের কথা স্মরণ করে কাদের বলেন, খুনিদের কারা পুরস্কৃত করল জবাব দিতে হবে। বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিল কারা। বিদেশে চাকরি দিল জিয়াউর রহমান। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা কে করল? তারেক রহমান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের কথা ভেবে শেখ হাসিনার ঘুম হয় না। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি কখন ঘুমান। তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমাই।” প্রায়ই জিজ্ঞেস করি, আপনি খাওয়া-দাওয়া করেননি? তিনি বলেন, ‘‘তোমার সঙ্গে কথা বলতে বলতে খেয়ে ফেলব।’’ এই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশ আবারও ঘুরে দাঁড়াবে। দেশের রপ্তানি আবারও বাড়ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সমাবেশ ডাকলেও সেটা মহাসমাবেশে পরিণত হয়
একই অনুষ্ঠানে কাদের দাবি করেন, আওয়ামী লীগ সমাবেশ ডাকলেও সেটা মহাসমাবেশে পরিণত হয়। তিনি বলেন, ‘বীর চট্টলা শেখ হাসিনার দুর্ভেদ্য ঘাঁটি, সেটা ৪ ডিসেম্বর প্রমাণিত হয়েছে। চট্টলা আবার জেগেছে। মহাসমাবেশ নয়, মহাসমুদ্র। বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, বাস্তবে হয় সমাবেশ। আর আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, বাস্তবে হয় মহাসমাবেশ। এটাই হলো বাস্তবতা।’
ছাত্রলীগ প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ‘আমার খুব খারাপ লাগে যখন ছাত্রলীগের কর্মীরা মেসেজ দিয়ে বড় গলায় বলে আমি অমুক ভাইকে মেনটেইন করি। ভাইকে মেনটেইন করতে হবে কেন? কিসের মেনটেইন? মেনটেইন করবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ। শেখ হাসিনার আদর্শ ও সাহসিকতা। ডিসিপ্লিন মেনটেইন করবে।’
আগামী দিনে ছাত্রলীগকে সুনাম ফিরিয়ে আনার আহ্বান জানান তিনি।
এর আগে জাতীয় পতাকা, ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
আরো পড়ুন:
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১২ ঘণ্টা আগে