নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন আরও বেশি ভয়াবহ ও বিপজ্জনক হবে বলে মনে করছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ সোমবার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে রিজভী এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি গত ২৮ ও ২৯ জুলাই আয়োজিত মহাসমাবেশ এবং অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আহত ও গ্রেপ্তারের বিবরণ তুলে ধরেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘কোনো সন্ত্রাসীকে যদি স্কুলের হেডমাস্টার করেন সেই স্কুলের ছাত্রছাত্রী কখনোই ভালো শিক্ষা পাবে না। তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডই শিখবে। যেখানে ফ্যাসিস্ট সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায়, বর্বর দুঃশাসন চলছে চারদিকে, সেখানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে যে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে সেটা আরও ভয়াবহ ও বিপজ্জনক হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই ধরনের আইন গণতন্ত্রের শরীরে এক ধরনের টিউমার। এসব আইন করা হয়েছে একদলীয়, কর্তৃত্ববাদী শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। আন্তর্জাতিক বিশ্বকে দেখানোর জন্য এটা এক ধরনের আইওয়াশ হতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত ২৮ ও ২৯ জুলাই মহাসমাবেশ এবং অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীদের হামলায় বিএনপির প্রায় ৮২০ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়াও এসব কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে দলের ৫ শতাধিক নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রিজভী বলেন, ‘বিগত কয়েক দিনে বিএনপি নেতা–কর্মীদের ওপর এক সর্বগ্রাসী সহিংসতার ভয়ংকর আক্রমণ চালানো হয়েছে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে নগ্ন দলীয়করণের মাধ্যমে আইনের শাসন, সুবিচার, মানবিক মর্যাদার অস্তিত্ব ক্রমান্বয়ে রাষ্ট্রসমাজ থেকে মুছে দেওয়া হয়েছে।’
পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনী কর্তৃক গ্রেপ্তার কোনোভাবেই থামছে না উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘গভীর রাতে বিশেষ টিম বিএনপি নেতা–কর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। নেতা–কর্মীদের না পেলে পরিবারের সদস্যদের তুলে নেওয়া হচ্ছে। এদের নেতৃত্ব দিচ্ছে আওয়ামী লীগের দলীয় অনুগত উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু প্রমুখ।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন আরও বেশি ভয়াবহ ও বিপজ্জনক হবে বলে মনে করছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
আজ সোমবার বিকেলে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে রিজভী এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি গত ২৮ ও ২৯ জুলাই আয়োজিত মহাসমাবেশ এবং অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আহত ও গ্রেপ্তারের বিবরণ তুলে ধরেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘কোনো সন্ত্রাসীকে যদি স্কুলের হেডমাস্টার করেন সেই স্কুলের ছাত্রছাত্রী কখনোই ভালো শিক্ষা পাবে না। তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডই শিখবে। যেখানে ফ্যাসিস্ট সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায়, বর্বর দুঃশাসন চলছে চারদিকে, সেখানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে যে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে সেটা আরও ভয়াবহ ও বিপজ্জনক হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই ধরনের আইন গণতন্ত্রের শরীরে এক ধরনের টিউমার। এসব আইন করা হয়েছে একদলীয়, কর্তৃত্ববাদী শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। আন্তর্জাতিক বিশ্বকে দেখানোর জন্য এটা এক ধরনের আইওয়াশ হতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত ২৮ ও ২৯ জুলাই মহাসমাবেশ এবং অবস্থান কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও সরকার দলীয় সন্ত্রাসীদের হামলায় বিএনপির প্রায় ৮২০ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়াও এসব কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে দলের ৫ শতাধিক নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রিজভী বলেন, ‘বিগত কয়েক দিনে বিএনপি নেতা–কর্মীদের ওপর এক সর্বগ্রাসী সহিংসতার ভয়ংকর আক্রমণ চালানো হয়েছে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে নগ্ন দলীয়করণের মাধ্যমে আইনের শাসন, সুবিচার, মানবিক মর্যাদার অস্তিত্ব ক্রমান্বয়ে রাষ্ট্রসমাজ থেকে মুছে দেওয়া হয়েছে।’
পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনী কর্তৃক গ্রেপ্তার কোনোভাবেই থামছে না উল্লেখ করে রিজভী বলেন, ‘গভীর রাতে বিশেষ টিম বিএনপি নেতা–কর্মীদের বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। নেতা–কর্মীদের না পেলে পরিবারের সদস্যদের তুলে নেওয়া হচ্ছে। এদের নেতৃত্ব দিচ্ছে আওয়ামী লীগের দলীয় অনুগত উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম, নির্বাহী কমিটির সদস্য আকরামুল হাসান মিন্টু প্রমুখ।
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
২ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেপাটওয়ারী বলেন, ‘যেভাবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের মানুষের জয় হয়েছিল, তেমনি আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনসিপির শাপলা প্রতীকে দেশের মানুষ ভোটের বিপ্লব ঘটাবে। এনসিপির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠন হবে।’
৩ ঘণ্টা আগে