নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানকে ‘বিড়ালের মাছ পাহারা’র সঙ্গে তুলনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে গয়েশ্বর বলেন, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) গণভবনে বসে আসন ভাগাভাগি করবেন, তা হতে পারে না। আপনাকে ক্ষমতায় রেখে সাধারণ মানুষ ভোটের অধিকার কোনো দিনই ফিরে পাবে না। শুঁটকি মাছ পাহারার জন্য যেমন বিড়াল রাখা যাবে না, তেমনি ভোট পাহারার জন্য আপনাকে রাখা যাবে না।’
‘সরকারের পতন খুব নিকটে’—এমন হুঁশিয়ারি দিয়ে গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘আমাদের দাবি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। বিএনপির দাবি মানবেন কি মানবেন না, তা আপনাদের (সরকার) বিষয়। কিন্তু জনগণের দাবি মেনে দিনের ভোট দিনে দিন। মানুষ আর রাতের ভোট চায় না। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা ছাড়ুন, না হলে আপনাদের কী হবে, তা কেউ জানে না।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ সব রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম ৭১ এই মানববন্ধনের আয়োজন করে। গয়েশ্বর বলেন, ‘মামলা আর রিজভীদের জেলে রেখে নির্বাচন দেবেন, সেটা ভুলে যান। ২০১৮ সালের মতো বিএনপিকে নির্বাচনে নেবেন, কাউকে ভাগিয়ে নেবেন, তা হবে না। মানুষ আর ভাঙা নৌকায় উঠবে না। বাংলাদেশের মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না, কোনো দল নির্বাচনে যাবে না। যারা যাবে, তারা বেইমান হবে। বিএনপিকে ভয়ডর দেখিয়ে লাভ নাই। বিএনপি কাউকে ভয় পায় না।’
প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অচিরেই আপনাকে ক্ষমতা থেকে নামতে হবে। কোথায় যাবেন সেটা খুঁজুন।’
বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানকে ‘বিড়ালের মাছ পাহারা’র সঙ্গে তুলনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক মানববন্ধনে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে গয়েশ্বর বলেন, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) গণভবনে বসে আসন ভাগাভাগি করবেন, তা হতে পারে না। আপনাকে ক্ষমতায় রেখে সাধারণ মানুষ ভোটের অধিকার কোনো দিনই ফিরে পাবে না। শুঁটকি মাছ পাহারার জন্য যেমন বিড়াল রাখা যাবে না, তেমনি ভোট পাহারার জন্য আপনাকে রাখা যাবে না।’
‘সরকারের পতন খুব নিকটে’—এমন হুঁশিয়ারি দিয়ে গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘আমাদের দাবি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন। বিএনপির দাবি মানবেন কি মানবেন না, তা আপনাদের (সরকার) বিষয়। কিন্তু জনগণের দাবি মেনে দিনের ভোট দিনে দিন। মানুষ আর রাতের ভোট চায় না। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ক্ষমতা ছাড়ুন, না হলে আপনাদের কী হবে, তা কেউ জানে না।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ সব রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম ৭১ এই মানববন্ধনের আয়োজন করে। গয়েশ্বর বলেন, ‘মামলা আর রিজভীদের জেলে রেখে নির্বাচন দেবেন, সেটা ভুলে যান। ২০১৮ সালের মতো বিএনপিকে নির্বাচনে নেবেন, কাউকে ভাগিয়ে নেবেন, তা হবে না। মানুষ আর ভাঙা নৌকায় উঠবে না। বাংলাদেশের মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাবে না, কোনো দল নির্বাচনে যাবে না। যারা যাবে, তারা বেইমান হবে। বিএনপিকে ভয়ডর দেখিয়ে লাভ নাই। বিএনপি কাউকে ভয় পায় না।’
প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘অচিরেই আপনাকে ক্ষমতা থেকে নামতে হবে। কোথায় যাবেন সেটা খুঁজুন।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৭ ঘণ্টা আগে