নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিক উদ্দিনের আদালতে রিমান্ড শুনানি সময় মির্জা আব্বাস বক্তব্য দেন।
মির্জা আব্বাস আদালতকে বলেন, ‘মিথ্যাভাবে আমাকে এই মামলায় জড়ানো হয়েছে। আমি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছি। এরশাদ সরকারের পতন ঘটিয়েছি। দীর্ঘ ৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে অনেক আন্দোলন করেছি। কিন্তু এমন সময় আর দেখিনি।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘দেশকে নেতৃত্বশূন্য করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এমন একটা সময় আসবে, যখন নেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না। শুধু বিএনপি নেতৃত্বশূন্য হবে না, আওয়ামী লীগও নেতৃত্বশূন্য হয়ে যাবে। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করে গেলাম।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেখে দেখে নেতাদেরকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। কারাগারে রাখা হচ্ছে।’
বক্তব্যের একপর্যায়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমরা এরশাদের পতন ঘটিয়েছি, শেখ হাসিনারও পতন ঘটিয়েছি।’ এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা সমস্বরে চিৎকার করে ওঠেন। মির্জা আব্বাস তখন থেমে যান।
তাঁকে গ্রেপ্তার করা এবং রিমান্ডের বিষয়ে মির্জা আব্বাস কোনো বক্তব্য না দিয়ে বলেন, ‘আমার আইনজীবীরা বক্তব্য রেখেছেন। বিচারককে বলেন, ‘আপনি সিদ্ধান্ত দেবেন। কী দেবেন, সেটা আপনার বিষয়।’
মির্জা আব্বাসের বক্তব্যের পর আদালত আদেশ দেন। পুলিশের পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত পাঁচ দিনই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালত আদেশে বলেছেন, আইনজীবীদের বক্তব্য অনুযায়ী মির্জা আব্বাস অসুস্থ। রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁকে সতর্কতার সঙ্গে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। একই সঙ্গে তাঁর যে যে ওষুধ প্রয়োজন, সেগুলো নিয়মিত সরবরাহ করতে হবে।
গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা নাশকতার মামলায় মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফিক উদ্দিনের আদালতে রিমান্ড শুনানি সময় মির্জা আব্বাস বক্তব্য দেন।
মির্জা আব্বাস আদালতকে বলেন, ‘মিথ্যাভাবে আমাকে এই মামলায় জড়ানো হয়েছে। আমি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছি। এরশাদ সরকারের পতন ঘটিয়েছি। দীর্ঘ ৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে অনেক আন্দোলন করেছি। কিন্তু এমন সময় আর দেখিনি।’
মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ‘দেশকে নেতৃত্বশূন্য করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এমন একটা সময় আসবে, যখন নেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না। শুধু বিএনপি নেতৃত্বশূন্য হবে না, আওয়ামী লীগও নেতৃত্বশূন্য হয়ে যাবে। আমি ভবিষ্যদ্বাণী করে গেলাম।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দেখে দেখে নেতাদেরকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। কারাগারে রাখা হচ্ছে।’
বক্তব্যের একপর্যায়ে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমরা এরশাদের পতন ঘটিয়েছি, শেখ হাসিনারও পতন ঘটিয়েছি।’ এ সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা সমস্বরে চিৎকার করে ওঠেন। মির্জা আব্বাস তখন থেমে যান।
তাঁকে গ্রেপ্তার করা এবং রিমান্ডের বিষয়ে মির্জা আব্বাস কোনো বক্তব্য না দিয়ে বলেন, ‘আমার আইনজীবীরা বক্তব্য রেখেছেন। বিচারককে বলেন, ‘আপনি সিদ্ধান্ত দেবেন। কী দেবেন, সেটা আপনার বিষয়।’
মির্জা আব্বাসের বক্তব্যের পর আদালত আদেশ দেন। পুলিশের পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত পাঁচ দিনই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালত আদেশে বলেছেন, আইনজীবীদের বক্তব্য অনুযায়ী মির্জা আব্বাস অসুস্থ। রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তাঁকে সতর্কতার সঙ্গে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা মোতাবেক জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। একই সঙ্গে তাঁর যে যে ওষুধ প্রয়োজন, সেগুলো নিয়মিত সরবরাহ করতে হবে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে