নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর লালবাগ থানা এলাকায় একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহকে গুলি করে হত্যার মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজি সেলিমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর হাকিম আক্তারুজ্জামান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ঢাকার আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান হাজি সেলিমের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
গত ২ সেপ্টেম্বর হাজি সেলিমকে এই মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু হাজি সেলিম অসুস্থ হওয়ায় রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তাঁকে আজ সকাল ৭টার আগে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আক্কাস মিয়া। আবেদনে কারা বিধি অনুযায়ী চিকিৎসার ব্যবস্থা করার কথাও উল্লেখ করা হয়।
রিমান্ড-ফেরত প্রতিবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, আসামি হাজি মোহাম্মদ সেলিমকে আদালতের আদেশ মোতাবেক পুলিশ রিমান্ডে প্রাপ্ত হয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে সতর্কতার সঙ্গে মামলার ঘটনার বিষয়ে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে মামলার ঘটনার বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে, যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে গোপন রেখে যাচাইবাছাই করে দেখা হচ্ছে।
আরও বলা হয়, আসামি কথা বলতে পারেন না এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ। তার শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায় এবং কথা বলতে না পারায় তাঁকে গভীর ও নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না। পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড হলেও তাঁর শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায় এবং তিনি কথা বলতে না পারায় তাঁকে রিমান্ডে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও কোনো তথ্য উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মেনে তাঁকে আপাতত আর জিজ্ঞাসাবাদ না করে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন। মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিকে ভবিষ্যতে আরও রিমান্ডের প্রয়োজন হতে পারে। জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে, বিধায় মামলার তদন্তকার্য শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন।
পরে শুনানি শেষে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং কারাবিধি অনুযায়ী চিকিৎসা করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
এর আগে ১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ১টায় হাজি সেলিমকে বংশাল এলাকা থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। পরে লালবাগ থানার এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ১৮ জুলাই বিকেল ৬টায় লালবাগ থানাধীন আজিমপুর সরকারি আবাসিক এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলিবিদ্ধ হন আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় লালবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় বলা হয়, কিছু আসামির যোগসাজশ ও উসকানিমূলক বক্তব্যে ও সরাসরি নির্দেশে গুলি চালানো হয়।
এ ঘটনায় খালিদ হাসান সাইফুল্লার বাবা কামরুল হাসান বাদী হয়ে লালবাগ থানায় শেখ হাসিনাসহ তাঁর মন্ত্রিপরিষদ সদস্য ও ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পরে এই মামলায় শামসুল হক টুকু, জুনাইদ আহমেদ পলক, আহমেদ হোসেন, সোহায়েল আহমেদ, আরিফ খান জয়, তানভীর হাসান সৈকতকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
রাজধানীর লালবাগ থানা এলাকায় একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহকে গুলি করে হত্যার মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজি সেলিমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর হাকিম আক্তারুজ্জামান কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ঢাকার আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান হাজি সেলিমের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
গত ২ সেপ্টেম্বর হাজি সেলিমকে এই মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু হাজি সেলিম অসুস্থ হওয়ায় রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তাঁকে আজ সকাল ৭টার আগে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আক্কাস মিয়া। আবেদনে কারা বিধি অনুযায়ী চিকিৎসার ব্যবস্থা করার কথাও উল্লেখ করা হয়।
রিমান্ড-ফেরত প্রতিবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, আসামি হাজি মোহাম্মদ সেলিমকে আদালতের আদেশ মোতাবেক পুলিশ রিমান্ডে প্রাপ্ত হয়ে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে সতর্কতার সঙ্গে মামলার ঘটনার বিষয়ে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাঁর কাছ থেকে মামলার ঘটনার বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে, যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে গোপন রেখে যাচাইবাছাই করে দেখা হচ্ছে।
আরও বলা হয়, আসামি কথা বলতে পারেন না এবং শারীরিকভাবে অসুস্থ। তার শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায় এবং কথা বলতে না পারায় তাঁকে গভীর ও নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না। পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড হলেও তাঁর শারীরিক অবস্থা ভালো না থাকায় এবং তিনি কথা বলতে না পারায় তাঁকে রিমান্ডে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও কোনো তথ্য উদ্ঘাটন করা সম্ভব হয়নি।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মেনে তাঁকে আপাতত আর জিজ্ঞাসাবাদ না করে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন। মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিকে ভবিষ্যতে আরও রিমান্ডের প্রয়োজন হতে পারে। জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্ত কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে, বিধায় মামলার তদন্তকার্য শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে জেলহাজতে আটক রাখা প্রয়োজন।
পরে শুনানি শেষে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং কারাবিধি অনুযায়ী চিকিৎসা করতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
এর আগে ১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত পৌনে ১টায় হাজি সেলিমকে বংশাল এলাকা থেকে আটক করে ডিবি পুলিশ। পরে লালবাগ থানার এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ১৮ জুলাই বিকেল ৬টায় লালবাগ থানাধীন আজিমপুর সরকারি আবাসিক এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলিবিদ্ধ হন আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় লালবাগ থানায় দায়ের করা মামলায় বলা হয়, কিছু আসামির যোগসাজশ ও উসকানিমূলক বক্তব্যে ও সরাসরি নির্দেশে গুলি চালানো হয়।
এ ঘটনায় খালিদ হাসান সাইফুল্লার বাবা কামরুল হাসান বাদী হয়ে লালবাগ থানায় শেখ হাসিনাসহ তাঁর মন্ত্রিপরিষদ সদস্য ও ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পরে এই মামলায় শামসুল হক টুকু, জুনাইদ আহমেদ পলক, আহমেদ হোসেন, সোহায়েল আহমেদ, আরিফ খান জয়, তানভীর হাসান সৈকতকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে নেওয়া হয়।
দুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় স্বস্তির জায়গা হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এখন আর কোনো সংবাদমাধ্যমে কেউ হস্তক্ষেপ করে না—কেউ বলে না, “এই খবরটা প্রচার করতে পারবে না’ কিংবা “ওই খবরটা বারবার প্রচার করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে