নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘জাতীয় সনদ’ তৈরির জন্য সুজনকে ধন্যবাদ জানান এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ তৈরিতে উক্ত সনদ সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুজন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সূচনালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে ভোটারদের তথ্যভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন ও জনমত সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে কতগুলো মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি খসড়া ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করে সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আটটি বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজনসহ জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক সনদ বিষয়ে একটি নাগরিক সংলাপ আয়োজন করা হয়। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে সুজনের সদস্যগণও সারা দেশে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের এ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার লক্ষ্যে সুজনের জাতীয় সনদের একটি খসড়া তৈরি করে জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সারা দেশে ১৫টি সংলাপের আয়োজন করেছে, যাতে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার জন্য মে-জুন মাসে ৪০টি প্রশ্ন সংবলিত একটি জনমত যাচাই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে, যাতে ১ হাজার ৩৭৩ জন অংশগ্রহণ করেন। অনলাইন জরিপে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ছয় হাজার নারী-পুরুষ।
জরিপে উল্লেখযোগ্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল–জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) ও সিনেট (উচ্চকক্ষ)-এর সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠন করা, যা ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘একজন ব্যক্তির একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান না হওয়ার বিধান করা, ’ যা ৮৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘সকল সাংবিধানিক পদসহ তিন বাহিনীর প্রধানের পদে সৎ, যোগ্য ও দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করা, যা ৮০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেন।
উল্লেখিত সংলাপ ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে সুজন জাতীয় সনদটি চূড়ান্ত করেছে, যা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে পেশ করা হবে। উল্লেখ্য, শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল তুলে ধরবে সুজন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘জাতীয় সনদ’ তৈরির জন্য সুজনকে ধন্যবাদ জানান এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ তৈরিতে উক্ত সনদ সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুজন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সূচনালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে ভোটারদের তথ্যভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন ও জনমত সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে কতগুলো মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি খসড়া ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করে সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আটটি বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজনসহ জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক সনদ বিষয়ে একটি নাগরিক সংলাপ আয়োজন করা হয়। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে সুজনের সদস্যগণও সারা দেশে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের এ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার লক্ষ্যে সুজনের জাতীয় সনদের একটি খসড়া তৈরি করে জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সারা দেশে ১৫টি সংলাপের আয়োজন করেছে, যাতে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার জন্য মে-জুন মাসে ৪০টি প্রশ্ন সংবলিত একটি জনমত যাচাই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে, যাতে ১ হাজার ৩৭৩ জন অংশগ্রহণ করেন। অনলাইন জরিপে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ছয় হাজার নারী-পুরুষ।
জরিপে উল্লেখযোগ্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল–জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) ও সিনেট (উচ্চকক্ষ)-এর সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠন করা, যা ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘একজন ব্যক্তির একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান না হওয়ার বিধান করা, ’ যা ৮৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘সকল সাংবিধানিক পদসহ তিন বাহিনীর প্রধানের পদে সৎ, যোগ্য ও দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করা, যা ৮০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেন।
উল্লেখিত সংলাপ ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে সুজন জাতীয় সনদটি চূড়ান্ত করেছে, যা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে পেশ করা হবে। উল্লেখ্য, শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল তুলে ধরবে সুজন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘জাতীয় সনদ’ তৈরির জন্য সুজনকে ধন্যবাদ জানান এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ তৈরিতে উক্ত সনদ সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুজন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সূচনালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে ভোটারদের তথ্যভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন ও জনমত সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে কতগুলো মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি খসড়া ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করে সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আটটি বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজনসহ জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক সনদ বিষয়ে একটি নাগরিক সংলাপ আয়োজন করা হয়। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে সুজনের সদস্যগণও সারা দেশে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের এ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার লক্ষ্যে সুজনের জাতীয় সনদের একটি খসড়া তৈরি করে জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সারা দেশে ১৫টি সংলাপের আয়োজন করেছে, যাতে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার জন্য মে-জুন মাসে ৪০টি প্রশ্ন সংবলিত একটি জনমত যাচাই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে, যাতে ১ হাজার ৩৭৩ জন অংশগ্রহণ করেন। অনলাইন জরিপে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ছয় হাজার নারী-পুরুষ।
জরিপে উল্লেখযোগ্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল–জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) ও সিনেট (উচ্চকক্ষ)-এর সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠন করা, যা ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘একজন ব্যক্তির একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান না হওয়ার বিধান করা, ’ যা ৮৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘সকল সাংবিধানিক পদসহ তিন বাহিনীর প্রধানের পদে সৎ, যোগ্য ও দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করা, যা ৮০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেন।
উল্লেখিত সংলাপ ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে সুজন জাতীয় সনদটি চূড়ান্ত করেছে, যা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে পেশ করা হবে। উল্লেখ্য, শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল তুলে ধরবে সুজন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ ‘জাতীয় সনদ’ তৈরির জন্য সুজনকে ধন্যবাদ জানান এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ তৈরিতে উক্ত সনদ সহায়তা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুজন থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সূচনালগ্ন থেকেই গণতন্ত্র, সুশাসন ও উন্নয়ন ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে কাজ করছে। বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে পরিচ্ছন্ন করার লক্ষ্যে ভোটারদের তথ্যভিত্তিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব উত্থাপন ও জনমত সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৩ সালে কতগুলো মৌলিক বিষয়ে রাজনৈতিক ঐকমত্য সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি খসড়া ‘জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন করে সে বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে আটটি বিভাগীয় কর্মশালা আয়োজনসহ জাতীয় পর্যায়ে নাগরিক সনদ বিষয়ে একটি নাগরিক সংলাপ আয়োজন করা হয়। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে সুজনের সদস্যগণও সারা দেশে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন এবং অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দাবিতে সোচ্চার রয়েছেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলের এ প্রচেষ্টাকে সহায়তা করার লক্ষ্যে সুজনের জাতীয় সনদের একটি খসড়া তৈরি করে জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে সারা দেশে ১৫টি সংলাপের আয়োজন করেছে, যাতে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রস্তাবিত বেশ কয়েকটি সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া জাতীয় সনদ চূড়ান্ত করার জন্য মে-জুন মাসে ৪০টি প্রশ্ন সংবলিত একটি জনমত যাচাই জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে, যাতে ১ হাজার ৩৭৩ জন অংশগ্রহণ করেন। অনলাইন জরিপে অংশগ্রহণ করেন প্রায় ছয় হাজার নারী-পুরুষ।
জরিপে উল্লেখযোগ্য প্রশ্নের মধ্যে ছিল–জাতীয় সংসদ (নিম্নকক্ষ) ও সিনেট (উচ্চকক্ষ)-এর সমন্বয়ে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠন করা, যা ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘একজন ব্যক্তির একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং দলীয় প্রধান না হওয়ার বিধান করা, ’ যা ৮৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেছেন; ‘সকল সাংবিধানিক পদসহ তিন বাহিনীর প্রধানের পদে সৎ, যোগ্য ও দলনিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়োগের জন্য একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করা, যা ৮০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী সমর্থন করেন।
উল্লেখিত সংলাপ ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত নাগরিকদের মতামতের ভিত্তিতে সুজন জাতীয় সনদটি চূড়ান্ত করেছে, যা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে হস্তান্তর করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে পেশ করা হবে। উল্লেখ্য, শিগগিরই সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের মাধ্যমে জরিপের ফলাফল তুলে ধরবে সুজন।

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৩৫ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
১ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দেওয়া যাবে না।
আজ শুক্রবার শহরের নিজ বাসভবনে জেলা শ্রমিক দলের পরিচিত সভায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সুযোগ জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে। সবাই মিলে সে সুযোগ নিয়ে কাজ করি। আগামী নির্বাচনকে ভন্ডুল ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। যেন দেশে নির্বাচন না হয়, সে জন্য হাসিনা ও তার দল দেশে-বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। চক্রান্ত করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কাজে আসবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এ্যানি আরও বলেন, হাসিনা রাজনীতি করেননি, করেছেন দুর্নীতি ও লুটপাট। তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুঃশাসনে জড়িত ছিলেন।
দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, গুম ও খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হাসিনা দেশের মানুষকে জিম্মি করে নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এ কারণে দলের শত্রু, জনশত্রু ও গণশত্রুতে পরিণত হতে হয়েছে তাঁদের। এত কিছুর পরও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে শ্রমিকেরাও নির্যাতন, গুম ও খুন থেকে বাঁচতে পারেননি। তাঁদের ওপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে। নতুন একটা বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমান নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। কারণ, তাদের রাজনীতি এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এ্যানি আরও বলেন, ‘ইদানীং বিভিন্ন স্থানে দুই-চারজন মিলে হঠাৎ একটি মিছিল বের করে। আবার মিনিটের মধ্যে উধাও। এটা সাময়িক, এটা হবে না। এদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে। সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’ আগামী নির্বাচনে সবাইকে মিলে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান তিনি।
অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বিএনপি নেতা ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপী, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জজকোর্টের প্রসিকিউটর আহমদ ফেরদৌস মানিক, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আবুল হাশেম, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সোহেল হোসেন।

জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দেওয়া যাবে না।
আজ শুক্রবার শহরের নিজ বাসভবনে জেলা শ্রমিক দলের পরিচিত সভায় যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্যের সরকারের সুযোগ জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে। সবাই মিলে সে সুযোগ নিয়ে কাজ করি। আগামী নির্বাচনকে ভন্ডুল ও প্রশ্নবিদ্ধ করতে নানা ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। যেন দেশে নির্বাচন না হয়, সে জন্য হাসিনা ও তার দল দেশে-বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে। চক্রান্ত করছে। কিন্তু কোনো ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত কাজে আসবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এ্যানি আরও বলেন, হাসিনা রাজনীতি করেননি, করেছেন দুর্নীতি ও লুটপাট। তাঁরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। হাসিনা ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দুঃশাসনে জড়িত ছিলেন।
দেশের মানুষের ওপর নির্যাতন, গুম ও খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। হাসিনা দেশের মানুষকে জিম্মি করে নির্বাচন করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন। এ কারণে দলের শত্রু, জনশত্রু ও গণশত্রুতে পরিণত হতে হয়েছে তাঁদের। এত কিছুর পরও ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তাঁরা। দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, গত ১৭ বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে শ্রমিকেরাও নির্যাতন, গুম ও খুন থেকে বাঁচতে পারেননি। তাঁদের ওপর কঠিন নির্যাতন করা হয়েছে। নতুন একটা বাংলাদেশ গড়তে তারেক রহমান নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। এ দেশে আওয়ামী লীগ আর রাজনীতি করতে পারবে না। কারণ, তাদের রাজনীতি এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
এ্যানি আরও বলেন, ‘ইদানীং বিভিন্ন স্থানে দুই-চারজন মিলে হঠাৎ একটি মিছিল বের করে। আবার মিনিটের মধ্যে উধাও। এটা সাময়িক, এটা হবে না। এদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যেন কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে। সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’ আগামী নির্বাচনে সবাইকে মিলে ধানের শীষের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান তিনি।
অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শাহীনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট হাসিবুর রহমান, বিএনপি নেতা ওয়াহিদ উদ্দীন চৌধুরী হ্যাপী, অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান, জজকোর্টের প্রসিকিউটর আহমদ ফেরদৌস মানিক, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি আবুল হাশেম, জেলা যুবদলের সভাপতি আবদুল আলীম হুমায়ুন, সাধারণ সম্পাদক রশিদুল হাসান লিংকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি অ্যাডভোকেট মহসিন কবির স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন সোহেল হোসেন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
১ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কোনো ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ‘কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, ‘২০ কোটি টাকা না থাকলে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন না। মানে বাংলাদেশের যে বর্তমান বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় অন্তত ১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে কারোর আসলে নির্বাচন করা কঠিন।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শুক্রবার বিকেলে ‘নভেম্বর থেকে জুলাই: বিপ্লব থেকে বিপ্লবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে। আজকে যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বা অন্য কারোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনি ইলেকশন করেন, তাহলে আপনাকে তার স্বার্থ দেখতে হবে।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদেরও বারবার চিন্তা করতে হয় যে ইলেকশন করব নাকি করব না। করলে কীভাবে করব; মানুষ কি টাকা ছাড়া ভোট দিবে বা বিদ্যমান যে কাঠামো, এই কাঠামোতে ইলেকশন করা আমাদের জন্য আসলে কতটুকু বাস্তবসম্মত। অনেকে জোহরান মামদানির কথা তুলে বলেন যে এমনটা সম্ভব। কিন্তু এটা এক্সেপশনাল কেস। এক্সেপশনাল কেস তো ৩০০ আসনে ঘটা সম্ভব না।’
আলোচনা সভায় কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নেই। নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণে গণ-অভ্যুত্থানের পরে গণসার্বভৌমত্বের প্রয়োজন পড়ে; যার মাধ্যমে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণ হয়।

১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে বাংলাদেশের বাস্তবতায় কোনো ব্যক্তির নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা ‘কঠিন’ বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তিনি বলেছেন, ‘২০ কোটি টাকা না থাকলে কেউ নির্বাচন করতে পারবেন না। মানে বাংলাদেশের যে বর্তমান বাস্তবতা, এই বাস্তবতায় অন্তত ১০-২০ কোটি টাকা না থাকলে কারোর আসলে নির্বাচন করা কঠিন।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আজ শুক্রবার বিকেলে ‘নভেম্বর থেকে জুলাই: বিপ্লব থেকে বিপ্লবে’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে। আজকে যদি কোনো ব্যবসায়ীর কাছ থেকে বা অন্য কারোর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আপনি ইলেকশন করেন, তাহলে আপনাকে তার স্বার্থ দেখতে হবে।’
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদেরও বারবার চিন্তা করতে হয় যে ইলেকশন করব নাকি করব না। করলে কীভাবে করব; মানুষ কি টাকা ছাড়া ভোট দিবে বা বিদ্যমান যে কাঠামো, এই কাঠামোতে ইলেকশন করা আমাদের জন্য আসলে কতটুকু বাস্তবসম্মত। অনেকে জোহরান মামদানির কথা তুলে বলেন যে এমনটা সম্ভব। কিন্তু এটা এক্সেপশনাল কেস। এক্সেপশনাল কেস তো ৩০০ আসনে ঘটা সম্ভব না।’
আলোচনা সভায় কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার বলেন, সংবিধান অনুযায়ী অন্তর্বর্তী সরকারের বৈধতা নেই। নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণে গণ-অভ্যুত্থানের পরে গণসার্বভৌমত্বের প্রয়োজন পড়ে; যার মাধ্যমে নতুন রাষ্ট্র কাঠামো বিনির্মাণ হয়।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৩৫ মিনিট আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
১ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদ দূর করতে পেরেছি বা পরাজিত করতে পেরেছি ৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে। এরপর আমরা রাষ্ট্র সংস্কারের মধ্যে ঢুকেছি। কিন্তু ব্যক্তি ও সমাজের পরিবর্তন ছাড়া আপনি রাষ্ট্রের ফ্যাসিবাদ দূর করতে পারবেন না বা দূর করলেও সেটা টিকিয়ে রাখতে পারবেন না।’
এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ব্যক্তির চিন্তার পরিবর্তন প্রয়োজন। আমাদের ওপর রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছে। সামাজিক ফ্যাসিবাদ ও ব্যক্তির চিন্তার ভেতরেও যে ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে, সেটা ভাঙতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এবং সাংস্কৃতিক চর্চা। এই লড়াইটা, এই কার্যক্রমটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি। আমরা ভাঙার কাজটা করেছি, আমরা গড়ার কাজটা করতে পারিনি। এখন আমাদের এই গড়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে শিক্ষকদের।’
জুলাই সনদের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না। যা ঐকমত্য হয়েছে, তার বাকিটা ঠিক করবে জনগণ। জনগণ যদি বলে, তাহলে সেগুলো বাস্তবায়িত হবে।
খুব দ্রুত সময়ে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আগামী সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, সেই সংসদ নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করবে। যাঁরা শিক্ষক আছেন, অবশ্যই তাঁদের সেখানে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। এনসিপির পক্ষ থেকে তাঁরা সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবেন।
জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন এনসিপির আহ্বায়ক। তিনি বলেন, আগামী দিনের যে সংসদ ও সংবিধান সংস্কার পরিষদ, সেখানে তরুণ, শিক্ষক, আলেম, নারী, সংখ্যালঘুসহ সমাজের নানা পেশাজীবীসহ সবাই মিলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে অবশ্যই তাঁদের এখনকার দাবি গণভোট। জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে ইউটিএফের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। জুলাই চেতনায় অনুপ্রাণিত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে এই ফোরাম গঠন করা হয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। ইউটিএফের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম। সদস্যসচিব ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শামীম হামিদী। অনুষ্ঠানে ইউটিএফের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বক্তব্য দেন।

ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদ দূর করতে পেরেছি বা পরাজিত করতে পেরেছি ৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে। এরপর আমরা রাষ্ট্র সংস্কারের মধ্যে ঢুকেছি। কিন্তু ব্যক্তি ও সমাজের পরিবর্তন ছাড়া আপনি রাষ্ট্রের ফ্যাসিবাদ দূর করতে পারবেন না বা দূর করলেও সেটা টিকিয়ে রাখতে পারবেন না।’
এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘ব্যক্তির চিন্তার পরিবর্তন প্রয়োজন। আমাদের ওপর রাজনৈতিক ফ্যাসিবাদের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ফ্যাসিবাদ চেপে বসেছে। সামাজিক ফ্যাসিবাদ ও ব্যক্তির চিন্তার ভেতরেও যে ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে, সেটা ভাঙতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এবং সাংস্কৃতিক চর্চা। এই লড়াইটা, এই কার্যক্রমটা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি। আমরা ভাঙার কাজটা করেছি, আমরা গড়ার কাজটা করতে পারিনি। এখন আমাদের এই গড়ার কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে শিক্ষকদের।’
জুলাই সনদের বিষয়ে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট বলে কিছু থাকবে না। যা ঐকমত্য হয়েছে, তার বাকিটা ঠিক করবে জনগণ। জনগণ যদি বলে, তাহলে সেগুলো বাস্তবায়িত হবে।
খুব দ্রুত সময়ে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
আগামী সংসদ সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। এ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, সেই সংসদ নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করবে। যাঁরা শিক্ষক আছেন, অবশ্যই তাঁদের সেখানে অংশগ্রহণ প্রয়োজন। এনসিপির পক্ষ থেকে তাঁরা সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করবেন।
জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন এনসিপির আহ্বায়ক। তিনি বলেন, আগামী দিনের যে সংসদ ও সংবিধান সংস্কার পরিষদ, সেখানে তরুণ, শিক্ষক, আলেম, নারী, সংখ্যালঘুসহ সমাজের নানা পেশাজীবীসহ সবাই মিলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করা হবে। এর আগে অবশ্যই তাঁদের এখনকার দাবি গণভোট। জুলাই সনদের আদেশ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে ইউটিএফের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। জুলাই চেতনায় অনুপ্রাণিত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে এই ফোরাম গঠন করা হয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। ইউটিএফের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম। সদস্যসচিব ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শামীম হামিদী। অনুষ্ঠানে ইউটিএফের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা বক্তব্য দেন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৩৫ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে যারা গণভোট চায় না, তারা ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনে ভয় পেয়েছে। ডাকসুতে পরাজয়ের পর তারা জাকসু, চাকুস, রাকসু নির্বাচন বন্ধে কত শত ষড়যন্ত্র করেছে, তা শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি দেশবাসীও দেখেছে। তারা বুঝতে পারছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়, তাহলে পরাজয়ের ভরাডুবি খেতে হবে। সে জন্য তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেভাবে বিরোধিতা করেছে, একইভাবে গণভোটের বিরোধিতা করছে।’
রাজধানীর পল্টনে আজ শুক্রবার জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ কার্যালয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
গণভোট প্রসঙ্গে তাহের বলেন, ‘সময়ক্ষেপণ করে লাভ নাই। গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগেই হতে হবে। যতই চালাকি করে সময় নষ্ট করা হোক না কেন, আগে গণভোট তারপর জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। নতুবা জনগণ ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনায় আবার রাজপথে নেমে আসবে।’
সংকট সৃষ্টি না করে এ মাসের মধ্যে গণভোট সম্পন্ন করে জুলাই সনদের আলোকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি আব্দুস সালাম প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে যারা গণভোট চায় না, তারা ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনে ভয় পেয়েছে। ডাকসুতে পরাজয়ের পর তারা জাকসু, চাকুস, রাকসু নির্বাচন বন্ধে কত শত ষড়যন্ত্র করেছে, তা শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি দেশবাসীও দেখেছে। তারা বুঝতে পারছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়, তাহলে পরাজয়ের ভরাডুবি খেতে হবে। সে জন্য তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেভাবে বিরোধিতা করেছে, একইভাবে গণভোটের বিরোধিতা করছে।’
রাজধানীর পল্টনে আজ শুক্রবার জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ কার্যালয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
গণভোট প্রসঙ্গে তাহের বলেন, ‘সময়ক্ষেপণ করে লাভ নাই। গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগেই হতে হবে। যতই চালাকি করে সময় নষ্ট করা হোক না কেন, আগে গণভোট তারপর জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। নতুবা জনগণ ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনায় আবার রাজপথে নেমে আসবে।’
সংকট সৃষ্টি না করে এ মাসের মধ্যে গণভোট সম্পন্ন করে জুলাই সনদের আলোকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি আব্দুস সালাম প্রমুখ।

সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
০৪ আগস্ট ২০২৫
জামায়াত নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ‘পক্ষে-বিপক্ষে কঠিন বক্তব্য দিয়ে ঐক্যের মধ্যে ফাটল ধরাবেন না। এই মুহূর্তে ঐক্যে ফাটল ধরলে দেশের জন্য ও নির্বাচনের জন্য বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে। আর এই সুযোগ পাবে ফ্যাসিবাদেরা। তাদের এই সুযোগ দেওয়া হবে না, দ
৩৫ মিনিট আগে
উপদেষ্টা বলেন, এমন বাস্তবতায় আসলে যাদের কাছে কালো টাকা আছে, তাদেরই সুযোগ থাকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার। আপনি কারও থেকে টাকা নিয়ে যে নির্বাচন করবেন, নির্বাচিত হয়ে আসার পর আপনাকে তার স্বার্থ বাস্তবায়ন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ভাঙার কাজটি করলেও গড়ার কাজটি করতে পারেননি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এ কাজে শিক্ষকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সম্মেলনকক্ষে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়ো
১ ঘণ্টা আগে