নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, ‘এই সরকার সম্পূর্ণ গায়ের জোরে ক্ষমতায় থেকে দমন পীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এবার জনগণ জেগে উঠেছে। তাদের শেষ রক্ষা হবে না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ২০১৮ সালের ২৫ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারকালে কেরানীগঞ্জে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ওপর হামলা হয়েছিল। সেই হামলার প্রতিবাদে আজ এই সভার আয়োজন করে ‘তারুণ্যের কণ্ঠস্বর’ নামক একটি সংগঠন।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের ওপর হামলা শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিকল্পিতভাবে করা হচ্ছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ওপর হামলা, গত ১৭ সেপ্টেম্বর আমার ওপর কুমিল্লায় হামলা সেটাই প্রমাণ করে।’
এর আগে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতা কর্মীদের ওপর হামলার নিন্দা জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক এমরান সালেহ্ প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘রক্ত পিপাসু সরকার রক্তের হোলি খেলায় মেতে উঠেছে। বেছে বেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের হত্যা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে নেতা-কর্মীদের। পঞ্চগড়সহ অন্যান্য স্থানে হামলা, হত্যা, নির্যাতন পূর্ব পরিকল্পিত। দেশকে বিরোধী দলশূন্য করতে সরকারের নীলনকশার অংশ হিসেবেই পঞ্চগড়ের আব্দুর রশিদ আরেফিনকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যার দায় সম্পূর্ণ সরকারের।’
সারা দেশে কর্মসূচি পালনকালে পুলিশের গুলি, টিয়ারসেল নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ করে নেতা-কর্মীদের আহত করেছে বলে অভিযোগ করেন প্রিন্স। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলায় গণমিছিল চলাকালে অন্তত ৬০ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, ‘এই সরকার সম্পূর্ণ গায়ের জোরে ক্ষমতায় থেকে দমন পীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এবার জনগণ জেগে উঠেছে। তাদের শেষ রক্ষা হবে না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে এক প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ২০১৮ সালের ২৫ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারকালে কেরানীগঞ্জে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ওপর হামলা হয়েছিল। সেই হামলার প্রতিবাদে আজ এই সভার আয়োজন করে ‘তারুণ্যের কণ্ঠস্বর’ নামক একটি সংগঠন।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের ওপর হামলা শেখ হাসিনার নির্দেশে পরিকল্পিতভাবে করা হচ্ছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের ওপর হামলা, গত ১৭ সেপ্টেম্বর আমার ওপর কুমিল্লায় হামলা সেটাই প্রমাণ করে।’
এর আগে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নেতা কর্মীদের ওপর হামলার নিন্দা জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক এমরান সালেহ্ প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘রক্ত পিপাসু সরকার রক্তের হোলি খেলায় মেতে উঠেছে। বেছে বেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের হত্যা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে নেতা-কর্মীদের। পঞ্চগড়সহ অন্যান্য স্থানে হামলা, হত্যা, নির্যাতন পূর্ব পরিকল্পিত। দেশকে বিরোধী দলশূন্য করতে সরকারের নীলনকশার অংশ হিসেবেই পঞ্চগড়ের আব্দুর রশিদ আরেফিনকে হত্যা করা হয়েছে। এই হত্যার দায় সম্পূর্ণ সরকারের।’
সারা দেশে কর্মসূচি পালনকালে পুলিশের গুলি, টিয়ারসেল নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ করে নেতা-কর্মীদের আহত করেছে বলে অভিযোগ করেন প্রিন্স। এ ছাড়া বিভিন্ন জেলায় গণমিছিল চলাকালে অন্তত ৬০ জন নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
সময় থাকতে রাজাকারদের বাংলা ছাড়ার হুংকার দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। আজ সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ হুংকার দেন।
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ জোটভুক্ত ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি)। আজ সোমবার দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে গণঅধিকার পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল সিইসির কাছে লিখিত আবেদন তুলে দেন।
৮ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন ধরে শাহবাগে নাটক চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) কীভাবে আন্দোলন করে তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এ বিএনপি নেতা। এনসিপিকে ‘সরকারি দল’ বলেও অভিহিত করেন তিনি।
১০ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানকালে হত্যাকাণ্ডে জড়িত আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বিচার ও দল হিসেবে নিষিদ্ধের দাবিতে আয়োজিত সমাবেশ থেকে ‘আপত্তিকর স্লোগান’ ওঠার বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, একটি পক্ষ সচেতনভাবে এটি করেছে। এর দায় এনসিপি নেবে না। এ ধরনের কর্মকাণ্ড জা
১৩ ঘণ্টা আগে