নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনীতির নানা চলমান আলোচনার মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়টিও আছে। চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়া খালেদা জিয়ার অপেক্ষায় আছেন দলের নেতা-কর্মীরাও। তবে তাঁর দেশে ফেরার ব্যাপারে এখনো সুনির্দিষ্ট কিছু বলতে পারছেন না কেউ। খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়টি চিকিৎসকদের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান বিএনপির চেয়ারপারসন। সেখানে তাঁকে নামী হাসপাতাল লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। গত ২৪ জানুয়ারি সেখান থেকে বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় ওঠেন খালেদা জিয়া।
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে জানতে চাইলে এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকেরা যেদিন উপযুক্ত মনে করবেন, সেদিন বিএনপির চেয়ারপারসন দেশে ফিরবেন।
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে এই চিকিৎসক বলেন, খালেদা জিয়া আগের চেয়ে ভালো আছেন। ঘরের ভেতরে তিনি নিজে নিজে হাঁটাচলা করছেন। নিজ হাতে খাবারও খাচ্ছেন।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার দিন আনন্দেই কাটছে বলে জানান জাহিদ হোসেন।
দলীয় সূত্র বলছে, খালেদা জিয়া নিজে দেশে ফেরার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে তাঁর চিকিৎসকদের ওপর। এই অবস্থায় আসন্ন ঈদুল ফিতরের আগে কোনোমতেই তাঁর দেশে ফেরার সম্ভাবনা নেই। ঈদের পরে ঠিক কখন তিনি ফিরতে পারবেন, সে সিদ্ধান্ত চিকিৎসকেরাই নেবেন। চিকিৎসকদের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই খালেদা জিয়া কবে দেশে ফিরছেন, তা স্থির হবে।
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসের জটিলতাসহ একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। দলের পক্ষ থেকে দীর্ঘ চেষ্টা-তদবির করেও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাঁকে বিদেশে পাঠানো যায়নি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর মুক্তি পান খালেদা জিয়া। তারপরই চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান তিনি।
এর আগে চিকিৎসার জন্য ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই আরেকবার লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। পরের বছর দুর্নীতির মামলায় দণ্ড পেয়ে কারাগারে যেতে হয় তাঁকে। কোভিড মহামারি দেখা দিলে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাহী আদেশে তাঁকে মুক্তি দিয়ে বাড়িতে থাকার সুযোগ করে দেয়। তবে কিছুতেই চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেয়নি। তখন বিএনপি অভিযোগ করেছিল—খালেদা জিয়াকে সরকার গৃহবন্দী রেখেছে।
আরও খবর পড়ুন:
রাজনীতির নানা চলমান আলোচনার মধ্যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়টিও আছে। চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়া খালেদা জিয়ার অপেক্ষায় আছেন দলের নেতা-কর্মীরাও। তবে তাঁর দেশে ফেরার ব্যাপারে এখনো সুনির্দিষ্ট কিছু বলতে পারছেন না কেউ। খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়টি চিকিৎসকদের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে বলে জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে গত ৭ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান বিএনপির চেয়ারপারসন। সেখানে তাঁকে নামী হাসপাতাল লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। গত ২৪ জানুয়ারি সেখান থেকে বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় ওঠেন খালেদা জিয়া।
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার বিষয়ে জানতে চাইলে এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, লন্ডন ক্লিনিকের চিকিৎসকেরা যেদিন উপযুক্ত মনে করবেন, সেদিন বিএনপির চেয়ারপারসন দেশে ফিরবেন।
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে এই চিকিৎসক বলেন, খালেদা জিয়া আগের চেয়ে ভালো আছেন। ঘরের ভেতরে তিনি নিজে নিজে হাঁটাচলা করছেন। নিজ হাতে খাবারও খাচ্ছেন।
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার দিন আনন্দেই কাটছে বলে জানান জাহিদ হোসেন।
দলীয় সূত্র বলছে, খালেদা জিয়া নিজে দেশে ফেরার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। তবে বিষয়টি নির্ভর করছে তাঁর চিকিৎসকদের ওপর। এই অবস্থায় আসন্ন ঈদুল ফিতরের আগে কোনোমতেই তাঁর দেশে ফেরার সম্ভাবনা নেই। ঈদের পরে ঠিক কখন তিনি ফিরতে পারবেন, সে সিদ্ধান্ত চিকিৎসকেরাই নেবেন। চিকিৎসকদের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই খালেদা জিয়া কবে দেশে ফিরছেন, তা স্থির হবে।
৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসের জটিলতাসহ একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। দলের পক্ষ থেকে দীর্ঘ চেষ্টা-তদবির করেও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাঁকে বিদেশে পাঠানো যায়নি। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর মুক্তি পান খালেদা জিয়া। তারপরই চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যান তিনি।
এর আগে চিকিৎসার জন্য ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই আরেকবার লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। পরের বছর দুর্নীতির মামলায় দণ্ড পেয়ে কারাগারে যেতে হয় তাঁকে। কোভিড মহামারি দেখা দিলে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাহী আদেশে তাঁকে মুক্তি দিয়ে বাড়িতে থাকার সুযোগ করে দেয়। তবে কিছুতেই চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দেয়নি। তখন বিএনপি অভিযোগ করেছিল—খালেদা জিয়াকে সরকার গৃহবন্দী রেখেছে।
আরও খবর পড়ুন:
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। এতে বিএনপিপন্থী শতাধিক আইনজীবী অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার, বিচারসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ পরিচালনা করছে, এর কড়া সমালোচনা করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, এই সরকার শেখ হাসিনার পরামর্শে দেশ চালাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান ও ফজলুর রহমানের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের আশাহত করে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করতে চাই, তাঁরা বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করেন না। সত্যিকার অর্থে যদি আমাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকে, তাহলে বিএনপির
২ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। তিনি এখন অনেকটা সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তবে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁকে আরও কয়েক দিন বিশ্রাম নিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে