নিজস্ব প্রতিবেদক
মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, বিনা মূল্যে করোনা টিকা দেওয়াসহ অবকাঠামো উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা (বিএনপি) বলে, আওয়ামী লীগ নাকি দেশের সর্বনাশই করেছে। তাহলে মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন কি তাদের সর্বনাশ করা? এগুলো কি মানুষের ক্ষতি সাধন করা? তাদের জিজ্ঞেস করতে হবে, ক্ষতিটা দেখল কোথায়? একই দিনে ১০০ সেতু ও ব্রিজ এবং ১০০টি সড়ক উন্নত ও উদ্বোধন করা কি সর্বনাশ? এগুলো জনগণের কাছে তুলে ধরা উচিত।’
আজ শনিবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলটির কেন্দ্রীয় জাতীয় কমিটি, কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের যৌথ সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
গত ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে দশমবারের মতো দলটির সভাপতি নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা। টানা তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের। পরে দলীয় সভাপতি কাউন্সিলরদের দেওয়া ক্ষমতাবলে জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনোনীত করেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত ২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল। তাদের ঘৃণা জানাতে হবে। তারা মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। হত্যা, খুন ও গুম জিয়াউর রহমান শুরু করেছিল। খালেদা জিয়া ও তার কুলাঙ্গার পুত্র মিলে ২১ আগস্ট থেকে শুরু করে এত মানুষ হত্যা করেছে এবং অত্যাচার নির্যাতন করেছে। ভবিষ্যতে যদি একটা মানুষকেও তারা ক্ষতিগ্রস্ত করে, তাহলে যে হাত দিয়ে আগুন দেবে, ওই আগুনে সেই হাত পুড়িয়ে দেওয়া হবে। যে হাতে মানুষ খুন করবে, তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া হবে। এই কথাটা যেন সকলের মনে থাকে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা আন্দোলন করতে চায়, আমরা বাধা দিই না। কিন্তু আন্দোলনের নামে যদি আবারও কোনো রকমের নাশকতা করে...। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। উন্নয়নশীল দেশের ক্ষতি সাধন করতে চায়, আর্থসামাজিক ক্ষতি সাধন করতে চায়, তাহলে তাদের উপযুক্ত জবাব বাংলাদেশের জনগণ দেবে।’
২০০৮ সালের নির্বাচনের ফলাফল তুলে ধরেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। সেই নির্বাচনে বিএনপি ৩০ আসনে বিজয়ী হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এটা বোধ হয় আপনাদের মনে থাকে না। ওই নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ২৯টি সিট পেয়েছিল। পরে উপনির্বাচনে একটা। এটাই ছিল তাদের শক্তি। সে জন্য তারা কোনো নির্বাচন চায় না বা ভিন্নপথে ক্ষমতায় আসতে চায়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা আছি জনগণের পাশে আর তারা আছে ধ্বংস করতে। এই দেশটাকে নিয়ে আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। আমরা কাউকে দেশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ চলবে। এই মাটিতে (টুঙ্গিপাড়া) বসে এই প্রতিজ্ঞা নিচ্ছি যে, বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি কেউ যাতে গতিরোধ করতে না পারে, তার জন্য আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যন্ত প্রত্যেক নেতা-কর্মী সজাগ থাকবে, দৃঢ় থাকবে। যেকোনো অপকর্মের প্রতিরোধ করবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভবিষ্যতে এলে আগে কোটালীপাড়ায় যাবেন।’ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের নেতাদের টুঙ্গিপাড়া সফরের আহ্বান জানিয়ে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনাদের সবার দাওয়াত থাকল, যেকোনো সময় টুঙ্গিপাড়ায় আসতে পারেন। আমাদের আতিথেয়তা নিতে পারেন। আমাদের দেশের লোক আপনাদের সাদরে গ্রহণ করবে।’
মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা, বিনা মূল্যে করোনা টিকা দেওয়াসহ অবকাঠামো উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা (বিএনপি) বলে, আওয়ামী লীগ নাকি দেশের সর্বনাশই করেছে। তাহলে মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন কি তাদের সর্বনাশ করা? এগুলো কি মানুষের ক্ষতি সাধন করা? তাদের জিজ্ঞেস করতে হবে, ক্ষতিটা দেখল কোথায়? একই দিনে ১০০ সেতু ও ব্রিজ এবং ১০০টি সড়ক উন্নত ও উদ্বোধন করা কি সর্বনাশ? এগুলো জনগণের কাছে তুলে ধরা উচিত।’
আজ শনিবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলটির কেন্দ্রীয় জাতীয় কমিটি, কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের যৌথ সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
গত ২৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে দশমবারের মতো দলটির সভাপতি নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা। টানা তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের। পরে দলীয় সভাপতি কাউন্সিলরদের দেওয়া ক্ষমতাবলে জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মনোনীত করেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই বিএনপি-জামায়াত ২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল। তাদের ঘৃণা জানাতে হবে। তারা মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। হত্যা, খুন ও গুম জিয়াউর রহমান শুরু করেছিল। খালেদা জিয়া ও তার কুলাঙ্গার পুত্র মিলে ২১ আগস্ট থেকে শুরু করে এত মানুষ হত্যা করেছে এবং অত্যাচার নির্যাতন করেছে। ভবিষ্যতে যদি একটা মানুষকেও তারা ক্ষতিগ্রস্ত করে, তাহলে যে হাত দিয়ে আগুন দেবে, ওই আগুনে সেই হাত পুড়িয়ে দেওয়া হবে। যে হাতে মানুষ খুন করবে, তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া হবে। এই কথাটা যেন সকলের মনে থাকে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা আন্দোলন করতে চায়, আমরা বাধা দিই না। কিন্তু আন্দোলনের নামে যদি আবারও কোনো রকমের নাশকতা করে...। বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। উন্নয়নশীল দেশের ক্ষতি সাধন করতে চায়, আর্থসামাজিক ক্ষতি সাধন করতে চায়, তাহলে তাদের উপযুক্ত জবাব বাংলাদেশের জনগণ দেবে।’
২০০৮ সালের নির্বাচনের ফলাফল তুলে ধরেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। সেই নির্বাচনে বিএনপি ৩০ আসনে বিজয়ী হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এটা বোধ হয় আপনাদের মনে থাকে না। ওই নির্বাচনে বিএনপি মাত্র ২৯টি সিট পেয়েছিল। পরে উপনির্বাচনে একটা। এটাই ছিল তাদের শক্তি। সে জন্য তারা কোনো নির্বাচন চায় না বা ভিন্নপথে ক্ষমতায় আসতে চায়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা আছি জনগণের পাশে আর তারা আছে ধ্বংস করতে। এই দেশটাকে নিয়ে আর কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। আমরা কাউকে দেশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেব না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ চলবে। এই মাটিতে (টুঙ্গিপাড়া) বসে এই প্রতিজ্ঞা নিচ্ছি যে, বাংলাদেশের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি কেউ যাতে গতিরোধ করতে না পারে, তার জন্য আওয়ামী লীগের তৃণমূল পর্যন্ত প্রত্যেক নেতা-কর্মী সজাগ থাকবে, দৃঢ় থাকবে। যেকোনো অপকর্মের প্রতিরোধ করবে। এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভবিষ্যতে এলে আগে কোটালীপাড়ায় যাবেন।’ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটি, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ এবং উপদেষ্টা পরিষদের নেতাদের টুঙ্গিপাড়া সফরের আহ্বান জানিয়ে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনাদের সবার দাওয়াত থাকল, যেকোনো সময় টুঙ্গিপাড়ায় আসতে পারেন। আমাদের আতিথেয়তা নিতে পারেন। আমাদের দেশের লোক আপনাদের সাদরে গ্রহণ করবে।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
২ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৬ ঘণ্টা আগে