নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অনেকগুলো গণমাধ্যম জানাচ্ছে, পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদ সপরিবারে দেশ ত্যাগ করেছেন। এর আগে তিনি দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা টাকা উত্তোলন করেছেন। এর প্রেক্ষাপটে তাঁদের আগেই গ্রেপ্তার করা উচিত ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি এটা জানি না, এটা এখনো পরিষ্কার না।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে বলেন, ‘এটার তো প্রক্রিয়া আছে, সেই প্রক্রিয়ায় দুদক তদন্ত করছে। দুদক যদি মামলা করে, মামলা করার পর আদালত ঠিক করবে গ্রেপ্তার করবে কি না, কিংবা কখন গ্রেপ্তার করবে বা জেলে পাঠাবে। এটি বিচারব্যবস্থার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হবে। আমরা সরকার কি আদেশ দেব?’
বেনজীর আহমেদ তাঁর ৩২ ব্যাংকে থাকা অ্যাকাউন্ট থেকে এরই মধ্যে টাকা তুলে ফেলেছেন বলে জানা যাচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘এসব বিষয়ে আমি অবহিত নই। এটা আইনের বিষয়। দুদক বলছে, তারা টের পেয়েছে। দুদক সেটা প্রমাণ করুক।’
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমেদের মতো যাঁরা দুর্নীতিগ্রস্ত, বিএনপি তাদের তালিকা করবে। এটি কোনো দল করতে পারে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘লিস্ট করলে তো প্রথমে বিএনপি নেতাদের নাম লিখতে হবে। কারণ দুর্নীতি-লুটপাটের শিরোমণি তাঁরা। বিএনপি নেতাদের নাম আগে আসবে। তার পরে অন্য লিস্ট দেখা যাবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জিয়া এ দেশে দুর্নীতি, লুটপাট, গণতন্ত্র ধ্বংস, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, চেতনা নিশ্চিহ্ন করা যুদ্ধের রণধ্বনীকে নির্বাসনে পাঠানো—এসব অপকর্ম যার হাতে, তাঁর পক্ষে বলার কিছু আমাদের কাছে নেই। সেবাদাস কে কার? বঙ্গবন্ধুকন্যা কারও সেবাদাস নয়। এখন তাদের মুখের বিষটাই বড় করে আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
বিএনপি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘তারা একরাশ ব্যর্থতার স্তূপীকৃত আবর্জনার ওপর দাঁড়িয়ে মানসিক অশান্তিতে ভুগছে। সেই মানসিক অশান্তির মধ্যে সত্য কথা বলতে তারা ভুলে গেছে। এসব এ দেশের জনগণ বিশ্বাস করে না।’ এ সময় বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলটির মহাসচিব হিসেবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি বলছে, সারা দেশে এমন অসংখ্য বেনজীর, আজিজ সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ। এদের খুঁজে বের করার জন্য তাঁরা নিজস্ব তদন্ত কমিটি গঠন করেছে—এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির গঠনতন্ত্র পড়েছেন? মির্জা ফখরুল কত বছর থাকতে পারেন? এই ডিসেম্বরের পরের ডিসেম্বরে আমার টার্ম শেষ। যথাসময়ে সম্মেলন হবে আমাদের।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘মির্জা ফখরুল কত বছর ধরে তাঁর দলের গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে মহাসচিব হিসেবে আছেন? গণতান্ত্রিক দল তারাই নয়। তারা নিজেরা ঘরেই গণতন্ত্র চর্চা করে না, দেশে গণতন্ত্র কীভাবে প্রতিষ্ঠা করবে? মির্জা ফখরুলের কি বৈধ অধিকার রয়েছে? তাঁর দলের গঠনতন্ত্র সে লঙ্ঘন করেছে। সম্মেলন ছাড়া মহাসচিব কত বছর, সেটা আগে জিজ্ঞেস করুন।’
দেশের অনেকগুলো গণমাধ্যম জানাচ্ছে, পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদ সপরিবারে দেশ ত্যাগ করেছেন। এর আগে তিনি দেশের বিভিন্ন ব্যাংকে থাকা টাকা উত্তোলন করেছেন। এর প্রেক্ষাপটে তাঁদের আগেই গ্রেপ্তার করা উচিত ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমি এটা জানি না, এটা এখনো পরিষ্কার না।’
আজ শুক্রবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে বলেন, ‘এটার তো প্রক্রিয়া আছে, সেই প্রক্রিয়ায় দুদক তদন্ত করছে। দুদক যদি মামলা করে, মামলা করার পর আদালত ঠিক করবে গ্রেপ্তার করবে কি না, কিংবা কখন গ্রেপ্তার করবে বা জেলে পাঠাবে। এটি বিচারব্যবস্থার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে হবে। আমরা সরকার কি আদেশ দেব?’
বেনজীর আহমেদ তাঁর ৩২ ব্যাংকে থাকা অ্যাকাউন্ট থেকে এরই মধ্যে টাকা তুলে ফেলেছেন বলে জানা যাচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘এসব বিষয়ে আমি অবহিত নই। এটা আইনের বিষয়। দুদক বলছে, তারা টের পেয়েছে। দুদক সেটা প্রমাণ করুক।’
সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদ ও সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমেদের মতো যাঁরা দুর্নীতিগ্রস্ত, বিএনপি তাদের তালিকা করবে। এটি কোনো দল করতে পারে কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘লিস্ট করলে তো প্রথমে বিএনপি নেতাদের নাম লিখতে হবে। কারণ দুর্নীতি-লুটপাটের শিরোমণি তাঁরা। বিএনপি নেতাদের নাম আগে আসবে। তার পরে অন্য লিস্ট দেখা যাবে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জিয়া এ দেশে দুর্নীতি, লুটপাট, গণতন্ত্র ধ্বংস, মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, চেতনা নিশ্চিহ্ন করা যুদ্ধের রণধ্বনীকে নির্বাসনে পাঠানো—এসব অপকর্ম যার হাতে, তাঁর পক্ষে বলার কিছু আমাদের কাছে নেই। সেবাদাস কে কার? বঙ্গবন্ধুকন্যা কারও সেবাদাস নয়। এখন তাদের মুখের বিষটাই বড় করে আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
বিএনপি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘তারা একরাশ ব্যর্থতার স্তূপীকৃত আবর্জনার ওপর দাঁড়িয়ে মানসিক অশান্তিতে ভুগছে। সেই মানসিক অশান্তির মধ্যে সত্য কথা বলতে তারা ভুলে গেছে। এসব এ দেশের জনগণ বিশ্বাস করে না।’ এ সময় বিএনপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলটির মহাসচিব হিসেবে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ওবায়দুল কাদের।
বিএনপি বলছে, সারা দেশে এমন অসংখ্য বেনজীর, আজিজ সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ। এদের খুঁজে বের করার জন্য তাঁরা নিজস্ব তদন্ত কমিটি গঠন করেছে—এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিএনপির গঠনতন্ত্র পড়েছেন? মির্জা ফখরুল কত বছর থাকতে পারেন? এই ডিসেম্বরের পরের ডিসেম্বরে আমার টার্ম শেষ। যথাসময়ে সম্মেলন হবে আমাদের।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘মির্জা ফখরুল কত বছর ধরে তাঁর দলের গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে মহাসচিব হিসেবে আছেন? গণতান্ত্রিক দল তারাই নয়। তারা নিজেরা ঘরেই গণতন্ত্র চর্চা করে না, দেশে গণতন্ত্র কীভাবে প্রতিষ্ঠা করবে? মির্জা ফখরুলের কি বৈধ অধিকার রয়েছে? তাঁর দলের গঠনতন্ত্র সে লঙ্ঘন করেছে। সম্মেলন ছাড়া মহাসচিব কত বছর, সেটা আগে জিজ্ঞেস করুন।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৩ ঘণ্টা আগে