আজকের পত্রিকা ডেস্ক

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল, তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। সম্প্রতি তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ডায়েরি থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই সময়ের ক্ষমতা দখল, ষড়যন্ত্র এবং একজন সাধারণ গৃহবধূ থেকে খালেদা জিয়ার প্রখর রাজনৈতিক নেত্রী হয়ে ওঠার রোমাঞ্চকর ইতিহাস।
জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন বিচারপতি আবদুস সাত্তার। তবে পরবর্তী পূর্ণমেয়াদি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই নিয়ে বিএনপির ভেতরে চরম দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তৎকালীন নীতিনির্ধারকদের মতে, একদল খালেদা জিয়াকে সরাসরি রাজনীতিতে আনতে চাইলেও তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদের প্ররোচনায় একটি পক্ষ বিচারপতি সাত্তারের মনোনয়ন নিশ্চিত করে। এরশাদের আশঙ্কা ছিল, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এলে সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ থাকবে না।
এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. এম এ মতিন এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। অভিযোগ রয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে একটি ‘প্রেশার গ্রুপ’ তৈরি করা হয়েছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজও সাত্তারের পক্ষেই অবস্থান নিয়েছিলেন। এমনকি লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার শামসুদ্দোহাও এরশাদের প্ররোচনায় প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে জানা যায়।
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ বিচারপতি সাত্তারকে হটিয়ে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখল করার পরপরই শুরু হয় ধরপাকড়। তৎকালীন প্রভাবশালী নেতা তানভীর আহমদ সিদ্দিকীসহ অনেককে জেলে পাঠানো হয়। এরশাদের শাসনামলে বিএনপিকে দুর্বল করার জন্য বারবার ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করা হয়। এর ফলে ১৯৮৩ সালে শাহ আজিজ, ডা. এম এ মতিন এবং শামসুল হুদা চৌধুরীদের নিয়ে ‘বিএনপি (হুদা-মতিন)’ গ্রুপ গঠিত হয়, যারা মূলত এরশাদকে সমর্থন জোগাত।
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর জেনারেল এরশাদ দাবি করতে থাকেন যে প্রশাসনে সামরিক বাহিনীর সরাসরি অংশীদারত্ব থাকতে হবে। এই অগণতান্ত্রিক দাবি বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ওয়াশিংটনে কর্মরত তৎকালীন কর্মকর্তা এম সাইদুজ্জামান ফ্যাক্স বার্তার মাধ্যমে সরকারকে জানিয়েছিলেন, সামরিক হস্তক্ষেপের কারণে বৈদেশিক সাহায্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এই পরিস্থিতি নিয়ে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি সাত্তারকে সতর্ক করলেও ততক্ষণে পর্দার আড়ালে ক্ষমতা দখলের চিত্রনাট্য চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল।
বিএনপির এই চরম দুর্দিনে দল যখন অস্তিত্ব সংকটে, তখনই দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনুরোধে খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসেন। ১৯৮৭ সালে তাঁকে আটকের পরও আন্দোলন দমানো যায়নি। ধীরে ধীরে তিনি একজন দক্ষ বক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। অথচ ব্যক্তিগত জীবনে তিনি অত্যন্ত লাজুক ছিলেন এবং এমনকি জিয়াউর রহমানের জীবদ্দশায় কোনো পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যেতেও সংকোচ বোধ করতেন। তাঁর এই আমূল পরিবর্তন এবং প্রখর স্মৃতিশক্তি বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের মতো আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বদেরও মুগ্ধ করেছিল।
১৯৮৬ সালের নির্বাচনে এরশাদ বিএনপিকে ১২৬টি আসন দেওয়ার টোপ দিয়েছিলেন। এই প্রস্তাব নিয়ে দলের অভ্যন্তরে বিতর্ক থাকলেও খালেদা জিয়া তাঁর সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। তিনি পরিষ্কার জানিয়েছিলেন, স্বৈরশাসকের অধীনে কোনো সিট ভাগাভাগি বা নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ ঘোষণা করলেও পরদিনই নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে দুর্বল করে দেন বলে বিএনপি নেতাদের অভিমত।
দীর্ঘ ৯ বছরের লড়াইয়ের পর ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর সম্মিলিত আন্দোলনের মুখে এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের পদত্যাগ এবং প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে পুনরায় গণতন্ত্রের সূর্য উদিত হয়।
তথ্যসূত্র: তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ‘গণতন্ত্রের সংগ্রাম’ বইয়ের ঐতিহাসিক নথি

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল, তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। সম্প্রতি তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ডায়েরি থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই সময়ের ক্ষমতা দখল, ষড়যন্ত্র এবং একজন সাধারণ গৃহবধূ থেকে খালেদা জিয়ার প্রখর রাজনৈতিক নেত্রী হয়ে ওঠার রোমাঞ্চকর ইতিহাস।
জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন বিচারপতি আবদুস সাত্তার। তবে পরবর্তী পূর্ণমেয়াদি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই নিয়ে বিএনপির ভেতরে চরম দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তৎকালীন নীতিনির্ধারকদের মতে, একদল খালেদা জিয়াকে সরাসরি রাজনীতিতে আনতে চাইলেও তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল এরশাদের প্ররোচনায় একটি পক্ষ বিচারপতি সাত্তারের মনোনয়ন নিশ্চিত করে। এরশাদের আশঙ্কা ছিল, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এলে সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ থাকবে না।
এই ষড়যন্ত্রের নেপথ্যে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. এম এ মতিন এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। অভিযোগ রয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের ওপর চাপ সৃষ্টি করে একটি ‘প্রেশার গ্রুপ’ তৈরি করা হয়েছিল। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শাহ আজিজও সাত্তারের পক্ষেই অবস্থান নিয়েছিলেন। এমনকি লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার শামসুদ্দোহাও এরশাদের প্ররোচনায় প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে জানা যায়।
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ বিচারপতি সাত্তারকে হটিয়ে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখল করার পরপরই শুরু হয় ধরপাকড়। তৎকালীন প্রভাবশালী নেতা তানভীর আহমদ সিদ্দিকীসহ অনেককে জেলে পাঠানো হয়। এরশাদের শাসনামলে বিএনপিকে দুর্বল করার জন্য বারবার ভাঙন ধরানোর চেষ্টা করা হয়। এর ফলে ১৯৮৩ সালে শাহ আজিজ, ডা. এম এ মতিন এবং শামসুল হুদা চৌধুরীদের নিয়ে ‘বিএনপি (হুদা-মতিন)’ গ্রুপ গঠিত হয়, যারা মূলত এরশাদকে সমর্থন জোগাত।
রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর জেনারেল এরশাদ দাবি করতে থাকেন যে প্রশাসনে সামরিক বাহিনীর সরাসরি অংশীদারত্ব থাকতে হবে। এই অগণতান্ত্রিক দাবি বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ওয়াশিংটনে কর্মরত তৎকালীন কর্মকর্তা এম সাইদুজ্জামান ফ্যাক্স বার্তার মাধ্যমে সরকারকে জানিয়েছিলেন, সামরিক হস্তক্ষেপের কারণে বৈদেশিক সাহায্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এই পরিস্থিতি নিয়ে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী বঙ্গভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি সাত্তারকে সতর্ক করলেও ততক্ষণে পর্দার আড়ালে ক্ষমতা দখলের চিত্রনাট্য চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল।
বিএনপির এই চরম দুর্দিনে দল যখন অস্তিত্ব সংকটে, তখনই দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনুরোধে খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসেন। ১৯৮৭ সালে তাঁকে আটকের পরও আন্দোলন দমানো যায়নি। ধীরে ধীরে তিনি একজন দক্ষ বক্তা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। অথচ ব্যক্তিগত জীবনে তিনি অত্যন্ত লাজুক ছিলেন এবং এমনকি জিয়াউর রহমানের জীবদ্দশায় কোনো পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যেতেও সংকোচ বোধ করতেন। তাঁর এই আমূল পরিবর্তন এবং প্রখর স্মৃতিশক্তি বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের মতো আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বদেরও মুগ্ধ করেছিল।
১৯৮৬ সালের নির্বাচনে এরশাদ বিএনপিকে ১২৬টি আসন দেওয়ার টোপ দিয়েছিলেন। এই প্রস্তাব নিয়ে দলের অভ্যন্তরে বিতর্ক থাকলেও খালেদা জিয়া তাঁর সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। তিনি পরিষ্কার জানিয়েছিলেন, স্বৈরশাসকের অধীনে কোনো সিট ভাগাভাগি বা নির্বাচনে বিএনপি যাবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ ঘোষণা করলেও পরদিনই নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে দুর্বল করে দেন বলে বিএনপি নেতাদের অভিমত।
দীর্ঘ ৯ বছরের লড়াইয়ের পর ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর সম্মিলিত আন্দোলনের মুখে এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। ভাইস প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের পদত্যাগ এবং প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে পুনরায় গণতন্ত্রের সূর্য উদিত হয়।
তথ্যসূত্র: তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ‘গণতন্ত্রের সংগ্রাম’ বইয়ের ঐতিহাসিক নথি

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
আজ বুধবার রাত ৮টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেল সূত্রে জানানো হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক রাজনীতি এবং পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও দলের যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
আজ বুধবার রাত ৮টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেল সূত্রে জানানো হয়, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক রাজনীতি এবং পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়ে মতবিনিময় হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও দলের যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির।

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল, তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। সম্প্রতি তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ডায়েরি থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই সময়ের ক্ষমতা দখল, ষড়যন্ত্র...
১২ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেরয়টার্সকে সাক্ষাৎকার
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা চিন্তা করছে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
সম্প্রতি এনসিপির সঙ্গে জোটে ভেড়ানোর পরপরই জামায়াত আমির রয়টার্সকে এ সাক্ষাৎকার দেন। আজ বুধবার ওই সাক্ষাৎকার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থাটি।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর নির্বাচনে ফিরতে যাওয়া জামায়াত এবার দেশের রাজনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জনমত জরিপ অনুযায়ী, দলটি বিএনপির পর দ্বিতীয় জনপ্রিয় অবস্থানে রয়েছে। সর্বশেষ ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াত বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের শরিক ছিল। সম্প্রতি জেন-জি বা তরুণ প্রজন্মের নতুন দল এনসিপির সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করে জামায়াত রাজনৈতিক মহলেও আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
সাক্ষাৎকারে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সাধারণ নির্বাচনের পর একটি ‘জাতীয় ঐক্যের সরকার’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াত আমির জানান, নতুন সরকার গঠন করতে পারে—এমন দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানোর অংশ হিসেবে চলতি বছরের শুরুতে একজন ভারতীয় কূটনীতিক তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
জামায়াত আমির বলেন, অন্য দেশের কূটনীতিকেরা প্রকাশ্যে দেখা করলেও ভারতীয় ওই কর্মকর্তা বৈঠকটি গোপন রাখার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। এ কারণে বিষয়টি আগে প্রকাশ করা হয়নি।
ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের অবসানের ইঙ্গিত দিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের সবার প্রতি খোলামেলা হতে হবে। আমাদের সম্পর্ক উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই।’
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে রয়টার্স ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছিল। তবে এ নিয়ে সরাসরি মন্তব্য না করলেও দিল্লির সরকারি একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
শফিকুর রহমান আগামী নির্বাচনের পর অন্তত পাঁচ বছরের জন্য একটি স্থিতিশীল রাষ্ট্র গড়ার ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, সব দল একত্র হয়ে সরকার পরিচালনা করুক। এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য হতে হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান।’
প্রধানমন্ত্রী কে হবেন—এ বিষয়ে জানতে চাইলে জামায়াত আমির বলেন, সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া দল থেকেই প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হবেন। জামায়াত সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে তিনি নিজে প্রার্থী হবেন কি না—জানতে চাইলে শফিকুর রহমান বলেন, তা দল সিদ্ধান্ত নেবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদে থাকা মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে স্পষ্ট অনীহা প্রকাশ করেছেন জামায়াতপ্রধান। তিনি বলেন, জামায়াতকে অন্তর্ভুক্ত করে কোনো সরকার গঠিত হলে তাঁরা বর্তমান রাষ্ট্রপতির অধীনে কাজ করতে ‘স্বস্তিবোধ করবেন না’।
এ বিষয়ে রয়টার্সের পক্ষ থেকে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি কেবল বলেন, ‘আমি বিষয়টি আর জটিল করতে চাই না।’
এদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে ঐতিহাসিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াত কোনো নির্দিষ্ট দেশের দিকে ঝুঁকতে আগ্রহী নয়, বরং সবার সঙ্গে একটি ‘ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক’ বজায় রাখতে চায়।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা চিন্তা করছে বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
সম্প্রতি এনসিপির সঙ্গে জোটে ভেড়ানোর পরপরই জামায়াত আমির রয়টার্সকে এ সাক্ষাৎকার দেন। আজ বুধবার ওই সাক্ষাৎকার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থাটি।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর নির্বাচনে ফিরতে যাওয়া জামায়াত এবার দেশের রাজনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জনমত জরিপ অনুযায়ী, দলটি বিএনপির পর দ্বিতীয় জনপ্রিয় অবস্থানে রয়েছে। সর্বশেষ ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াত বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের শরিক ছিল। সম্প্রতি জেন-জি বা তরুণ প্রজন্মের নতুন দল এনসিপির সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা করে জামায়াত রাজনৈতিক মহলেও আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
সাক্ষাৎকারে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সাধারণ নির্বাচনের পর একটি ‘জাতীয় ঐক্যের সরকার’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান।
জামায়াত আমির জানান, নতুন সরকার গঠন করতে পারে—এমন দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ানোর অংশ হিসেবে চলতি বছরের শুরুতে একজন ভারতীয় কূটনীতিক তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
জামায়াত আমির বলেন, অন্য দেশের কূটনীতিকেরা প্রকাশ্যে দেখা করলেও ভারতীয় ওই কর্মকর্তা বৈঠকটি গোপন রাখার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। এ কারণে বিষয়টি আগে প্রকাশ করা হয়নি।
ভারতের সঙ্গে বৈরী সম্পর্কের অবসানের ইঙ্গিত দিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের সবার প্রতি খোলামেলা হতে হবে। আমাদের সম্পর্ক উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই।’
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে জানতে রয়টার্স ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছিল। তবে এ নিয়ে সরাসরি মন্তব্য না করলেও দিল্লির সরকারি একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, তারা বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে।
শফিকুর রহমান আগামী নির্বাচনের পর অন্তত পাঁচ বছরের জন্য একটি স্থিতিশীল রাষ্ট্র গড়ার ওপর জোর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, সব দল একত্র হয়ে সরকার পরিচালনা করুক। এই সরকারের প্রধান লক্ষ্য হতে হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান।’
প্রধানমন্ত্রী কে হবেন—এ বিষয়ে জানতে চাইলে জামায়াত আমির বলেন, সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া দল থেকেই প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হবেন। জামায়াত সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে তিনি নিজে প্রার্থী হবেন কি না—জানতে চাইলে শফিকুর রহমান বলেন, তা দল সিদ্ধান্ত নেবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদে থাকা মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে স্পষ্ট অনীহা প্রকাশ করেছেন জামায়াতপ্রধান। তিনি বলেন, জামায়াতকে অন্তর্ভুক্ত করে কোনো সরকার গঠিত হলে তাঁরা বর্তমান রাষ্ট্রপতির অধীনে কাজ করতে ‘স্বস্তিবোধ করবেন না’।
এ বিষয়ে রয়টার্সের পক্ষ থেকে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি কেবল বলেন, ‘আমি বিষয়টি আর জটিল করতে চাই না।’
এদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে ঐতিহাসিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াত কোনো নির্দিষ্ট দেশের দিকে ঝুঁকতে আগ্রহী নয়, বরং সবার সঙ্গে একটি ‘ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক’ বজায় রাখতে চায়।

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল, তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। সম্প্রতি তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ডায়েরি থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই সময়ের ক্ষমতা দখল, ষড়যন্ত্র...
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় উল্লেখ করেছেন স্নাতক। তাঁর স্ত্রী ফাতিমাতুজ জোহরা পেশায় গৃহিণী।
অস্থাবর সম্পদে নাহিদ উল্লেখ করেছেন, নগদ অর্থ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। নিজের কাছে অর্জনকালীন পৌনে ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার গয়না আছে। স্ত্রীর কাছে আছে অর্জনকালীন ১০ লাখ টাকা মূল্যের গয়না। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক পণ্য আছে এবং আসবাবপত্র আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
আয়কর রিটার্নে নাহিদ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। সব ঘরে প্রযোজ্য নয় লিখেছেন। ঋণের তথ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্ভরশীল ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ (স্ত্রী) ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের রামপুরা শাখা থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
শিক্ষাগত যোগ্যতায় উল্লেখ করেছেন স্নাতক। তাঁর স্ত্রী ফাতিমাতুজ জোহরা পেশায় গৃহিণী।
অস্থাবর সম্পদে নাহিদ উল্লেখ করেছেন, নগদ অর্থ আছে ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্ত্রীর কাছে আছে ২ লাখ টাকা। ব্যাংকে আছে ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬৩ টাকা ৫৭ পয়সা। নিজের কাছে অর্জনকালীন পৌনে ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার গয়না আছে। স্ত্রীর কাছে আছে অর্জনকালীন ১০ লাখ টাকা মূল্যের গয়না। এ ছাড়া ১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক পণ্য আছে এবং আসবাবপত্র আছে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকার।
আয়কর রিটার্নে নাহিদ ৩২ লাখ ১৬ হাজার ১২২ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আয়কর দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৭৪ টাকা।
স্থাবর সম্পদে তিনি কোনো কিছু উল্লেখ করেননি। সব ঘরে প্রযোজ্য নয় লিখেছেন। ঋণের তথ্যে তিনি উল্লেখ করেছেন, নির্ভরশীল ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ (স্ত্রী) ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের রামপুরা শাখা থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন।

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল, তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। সম্প্রতি তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ডায়েরি থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই সময়ের ক্ষমতা দখল, ষড়যন্ত্র...
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
হলফনামায় পেশা হিসেবে তারেক রহমান রাজনীতি উল্লেখ করেছেন। স্ত্রী জুবাইদা রহমান পেশায় চিকিৎসক। মেয়ে জাইমা জারনাজ রহমান ছাত্রী।
হলফনামা অনুযায়ী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আয়কর রিটার্নে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আর আয়কর দিয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৩ টাকা।
দেশে-বিদেশে আয়ের উৎসে দেখিয়েছেন, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক স্থান নেই। শেয়ার, বন্ড/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় করেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা।
অস্থাবর সম্পদে তারেক রহমান আরও উল্লেখ করেছেন, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির অর্জনকালীন সময়ে শেয়ার আছে ৫ লাখ টাকার, কোম্পানির শেয়ার ৪৫ লাখ টাকার, কোম্পানি আছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
তারেক রহমানের ব্যাংকে নিজ নামে ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার ও অন্যান্য আমানত আছে ১ লাখ টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত আছে ১৫ হাজার ২৬০ টাকার।
অর্জনকালীন ২ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের গয়না ও ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র আছে।
স্থাবর সম্পদে উল্লেখ করেছেন, নিজের কোনো কৃষিজমি নেই। ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষিজমি আছে; যার অর্জনকালীন মূল্য ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। উপহারের আবাসস্থলের জমি আছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ ৷ স্ত্রীর আছে যৌথ মালিকানার ১১১ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি ও ৮০০ বর্গফুট দোতলা ভবন; যার মূল্য অজানা।
তারেক রহমান তাঁর হলফনামায় আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি দ্বৈত নাগরিক নন। শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক। বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। ২০০৭ সাল থেকে তাঁর নামে ৭৭টি মামলা করা হয়েছিল, যার কোনোটি থেকে খালাস, কোনোটি প্রত্যাহার, কোনোটি খারিজ, কোনোটি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। বাছাই চলবে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। আর একই সঙ্গে সংসদ ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নগদ ও ব্যাংকে জমা আছে ৩১ লাখ ৫৮ হাজার ৪২৮ টাকা। স্ত্রী জুবাইদা রহমানের আছে ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪৭ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৬ ও ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী হিসেবে জমা দেওয়া হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের তিনি এমন হিসাব দিয়েছেন।
হলফনামায় পেশা হিসেবে তারেক রহমান রাজনীতি উল্লেখ করেছেন। স্ত্রী জুবাইদা রহমান পেশায় চিকিৎসক। মেয়ে জাইমা জারনাজ রহমান ছাত্রী।
হলফনামা অনুযায়ী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আয়কর রিটার্নে ১ কোটি ৯৬ লাখ ৮০ হাজার ১৮৫ টাকার সম্পদের হিসাব দিয়েছেন। আর আয়কর দিয়েছেন ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৭১৩ টাকা।
দেশে-বিদেশে আয়ের উৎসে দেখিয়েছেন, বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক স্থান নেই। শেয়ার, বন্ড/সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় করেন ৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫৩ টাকা।
অস্থাবর সম্পদে তারেক রহমান আরও উল্লেখ করেছেন, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির অর্জনকালীন সময়ে শেয়ার আছে ৫ লাখ টাকার, কোম্পানির শেয়ার ৪৫ লাখ টাকার, কোম্পানি আছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার।
তারেক রহমানের ব্যাংকে নিজ নামে ৯০ লাখ ২৪ হাজার ৩০৭ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত ২০ হাজার ও অন্যান্য আমানত আছে ১ লাখ টাকার। স্ত্রীর নামে আছে ৩৫ লাখ টাকার এফডিআর, সঞ্চয়ী আমানত আছে ১৫ হাজার ২৬০ টাকার।
অর্জনকালীন ২ হাজার ৯৫০ টাকা মূল্যের গয়না ও ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র আছে।
স্থাবর সম্পদে উল্লেখ করেছেন, নিজের কোনো কৃষিজমি নেই। ২ দশমিক ০১ একর ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ অকৃষিজমি আছে; যার অর্জনকালীন মূল্য ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। উপহারের আবাসস্থলের জমি আছে ২ দশমিক ৯ শতাংশ ৷ স্ত্রীর আছে যৌথ মালিকানার ১১১ দশমিক ২৫ শতাংশ জমি ও ৮০০ বর্গফুট দোতলা ভবন; যার মূল্য অজানা।
তারেক রহমান তাঁর হলফনামায় আরও উল্লেখ করেছেন, তিনি দ্বৈত নাগরিক নন। শিক্ষাগত যোগ্যতা উচ্চমাধ্যমিক। বর্তমানে কোনো ফৌজদারি মামলা নেই। ২০০৭ সাল থেকে তাঁর নামে ৭৭টি মামলা করা হয়েছিল, যার কোনোটি থেকে খালাস, কোনোটি প্রত্যাহার, কোনোটি খারিজ, কোনোটি থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন।
ইসির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। বাছাই চলবে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত। আপিল নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২০ জানুয়ারি। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে ২২ জানুয়ারি। প্রচার চালানো যাবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। আর একই সঙ্গে সংসদ ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি।

১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে এক ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে গভীর সংকটের সৃষ্টি হয়েছিল, তার প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী। সম্প্রতি তৎকালীন সরকারের নীতিনির্ধারকদের স্মৃতিচারণা ও ডায়েরি থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই সময়ের ক্ষমতা দখল, ষড়যন্ত্র...
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় সফররত শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিজিথা হেরাথ। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বিরাক্কোডি।
১ ঘণ্টা আগে
ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান ভারতীয় কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করার কথা জানিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, ভারতের ওই কূটনীতিক তাঁকে বৈঠকটি গোপন রাখতে বলেছেন। এ জন্য এটি গোপন রাখা হয়েছে। এ ছাড়া জামায়াতে ইসলামী আগামী নির্বাচনে ঐক্য সরকার গঠনের কথা
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর হলফনামায় বর্তমান পেশা হিসেবে পরামর্শক ও আগের পেশা অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা উল্লেখ করেছেন। আর তিনি শিক্ষকতা ও পরামর্শ দিয়ে বছরে আয় করেন ১৬ লাখ টাকা। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১১ আসনে প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় এমন তথ্য দিয়েছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে