নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকার দেশকে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে চাইছে উল্লেখ করে বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো সমাধান নেই।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে অবিলম্বে সংসদ ভেঙে দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন, দ্রব্যমূল্যের দাম কমানো, দুর্নীতি, লুটপাট ও বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন জোটের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে জোটের সমন্বয়ক ও বাসদের (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় নির্বাহী ফোরামের সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, সরকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, আওয়ামী লীগের তথাকথিত শান্তি সমাবেশ থেকে তাদের নেতারা যে ভাষায় বক্তব্য রাখছেন তাতে বোঝা যায় তারা একটি সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির দিকে দেশকে নিয়ে যেতে চাইছে। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের যে পরিস্থিতি তৈরি করেছে নির্দলীয় তদারকি সরকার গঠন করে তার অধীনে নির্বাচন আয়োজন করা ছাড়া আর কোনো দ্বিতীয় সমাধান নেই এবং তা গ্রহণযোগ্যও নয়।
তিনি আরও বলেন, দেশের প্রায় সকল সক্রিয় বিরোধী দলই নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আন্দোলন করছে। এই দাবি ইতিমধ্যে একটি জনদাবিতে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সরকার সেই দাবির প্রতি কর্ণপাত না করে বিরোধী দলের আন্দোলনকে নির্মমভাবে দমন করছে।
সমাবেশে অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী লীগ শাসনামলে সীমাহীন দুর্নীতি–লুটপাট, অস্বাভাবিক ব্যয় বৃদ্ধি, অর্থ পাচার, ব্যাংক লোপাটের কারণে দেশের অর্থনীতি আজ দুর্দশাগ্রস্ত। এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী সরকারের আমদানি নির্ভর জ্বালানি নীতি এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে সীমাহীন দুর্নীতি–লুটপাট। আওয়ামী লীগ সরকার সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী ও কালোবাজারিদের নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না, কারণ আজ সরকার ও সিন্ডিকেট একাকার।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য শহিদুল ইসলাম সবুজ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী প্রমুখ।
বর্তমান সরকার দেশকে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে চাইছে উল্লেখ করে বাম গণতান্ত্রিক জোটের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ছাড়া দ্বিতীয় কোনো সমাধান নেই।
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে অবিলম্বে সংসদ ভেঙে দিয়ে আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচন, দ্রব্যমূল্যের দাম কমানো, দুর্নীতি, লুটপাট ও বাজার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন জোটের নেতৃবৃন্দ।
সমাবেশে জোটের সমন্বয়ক ও বাসদের (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় নির্বাহী ফোরামের সমন্বয়ক মাসুদ রানা বলেন, সরকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, আওয়ামী লীগের তথাকথিত শান্তি সমাবেশ থেকে তাদের নেতারা যে ভাষায় বক্তব্য রাখছেন তাতে বোঝা যায় তারা একটি সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির দিকে দেশকে নিয়ে যেতে চাইছে। আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার দেশের যে পরিস্থিতি তৈরি করেছে নির্দলীয় তদারকি সরকার গঠন করে তার অধীনে নির্বাচন আয়োজন করা ছাড়া আর কোনো দ্বিতীয় সমাধান নেই এবং তা গ্রহণযোগ্যও নয়।
তিনি আরও বলেন, দেশের প্রায় সকল সক্রিয় বিরোধী দলই নির্দলীয়, নিরপেক্ষ, তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে আন্দোলন করছে। এই দাবি ইতিমধ্যে একটি জনদাবিতে পরিণত হয়েছে। কিন্তু সরকার সেই দাবির প্রতি কর্ণপাত না করে বিরোধী দলের আন্দোলনকে নির্মমভাবে দমন করছে।
সমাবেশে অন্যান্য নেতৃবৃন্দ বলেন, আওয়ামী লীগ শাসনামলে সীমাহীন দুর্নীতি–লুটপাট, অস্বাভাবিক ব্যয় বৃদ্ধি, অর্থ পাচার, ব্যাংক লোপাটের কারণে দেশের অর্থনীতি আজ দুর্দশাগ্রস্ত। এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী সরকারের আমদানি নির্ভর জ্বালানি নীতি এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে সীমাহীন দুর্নীতি–লুটপাট। আওয়ামী লীগ সরকার সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী ও কালোবাজারিদের নিয়ন্ত্রণে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না, কারণ আজ সরকার ও সিন্ডিকেট একাকার।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাংলাদেশের বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির জাহিদ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য শহিদুল ইসলাম সবুজ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী প্রমুখ।
প্রথমবারের মতো জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ শাখার ১১ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। ১৫ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মো. শরিফুল ইসলাম শিবলীকে আহ্বায়ক এবং মো. বাদশা বুলবুলকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেন জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক
৩ ঘণ্টা আগেআজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগেদুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
১ দিন আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১ দিন আগে