নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জয় বাংলা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লোক হিসাবেই থাকবেন। রোববার (৮ আগস্ট) ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে এক লাইভে তিনি এ কথা বলেন।
লাইভে সুমন বলেন, যারা আমাদের দল (আওয়ামী লীগ) করেন বা আমরা একই আদর্শের সৈনিক তাঁরা যদি কোন কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে আমি খুবই ক্ষমাপ্রার্থী। আজকে আমাকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, দুই বছর পরতো এমনিতেই হয়তো কমিটি থাকবে না (মেয়াদ শেষে)। তবে এরপরে আমি যেভাবে কাজ করতাম...। এখনো আমি বিশ্বাস করি, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি জয় বাংলা লোক, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লোক। যদি কেউ বাংলাদেশকে ভালোবাসে, বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করে তবে তাঁদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লোক বলেই বিবেচনা করা হবে। কেননা, বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য। তাই আমি বলি, পদে আছি বা না থাকলেও আমার রক্তে-মাংসে যে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ এই মশাল আমি আমার ভেতরে জ্বালিয়ে রাখব।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ, জয় বাংলা, বঙ্গবন্ধু এসব ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যারা জয় বাংলা এবং বঙ্গবন্ধুকে বিশ্বাস করে না তাঁদের নৈতিকভাবে কোনো অধিকার থাকে না এ বাংলাদেশে থাকার। কারণ, বঙ্গবন্ধু হলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক। আমি শুধু বলার চেষ্টা করেছি, এটি বুকে ধারণ করতে হয় এবং সবসময় ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ এই স্লোগানটি হবে সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থে, আওয়ামী লীগের স্বার্থে, আপামর মানুষের স্বার্থে-এটুকুই আমি শুধু বলার চেষ্টা করেছি।
সুমন বলেন, আমার মা সঙ্গে কথা বলার সময় আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন যে, যুবলীগ থেকে আমাকে অব্যাহতি দেওয়ার কারণে মন খারাপ হয়েছে কি-না? আমি বলেছি পদ থেকে আমাকে অব্যাহতি দেওয়ায় মন খারাপ হয়নি। কিন্তু যারা অনেক আশা করে আমাকে এই পদে নিয়ে এসেছিলেন, তাঁদের জন্য মন খারাপ হয়েছে। কারণ এবারের যুবলীগের কমিটিতে কেউ লুটপাট বা লেনদেন করে নেতা হয়নি। সবাই তাঁদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যতা এবং যোগ্যতার কারণে নেতা হয়েছেন। বিশেষ করে যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল ও অ্যাডভোকেট যুঁথি আপা যিনি আমাকে উচ্ছ্বসিত করে প্রশংসা করেছেন-তাঁদের ঋণ আমি শোধ করতে পারব না।
অব্যাহতি দেওয়াকে ইতিবাচক হিসাবে নিয়েছেন সুমন। তিনি বলেন, দল যখন কোন সিদ্ধান্ত নেয়, তখন তা ভালো হবে এ রকম চিন্তা করেই নেয়। এই সিদ্ধান্তে আমার কোন দ্বিমত নেই। বিশ্বাস করি দলের ভালোর জন্যই করা হয়েছে।
জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে কটাক্ষ করায় ও সংগঠন বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় সুমনকে যুবলীগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানান সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের জন্মদিনে আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে শরীয়তপুরের পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন স্লোগান দেন। এই ঘটনার পর ফেসবুকে লাইভে তাঁর সমালোচনা করেন সুমন। সুমনের এই সমালোচনাকে নেতিবাচক হিসাবে নিয়েছিল আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ নেতা, কর্মী ও সমর্থকেরা।
যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি পাওয়া ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জয় বাংলা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লোক হিসাবেই থাকবেন। রোববার (৮ আগস্ট) ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে এক লাইভে তিনি এ কথা বলেন।
লাইভে সুমন বলেন, যারা আমাদের দল (আওয়ামী লীগ) করেন বা আমরা একই আদর্শের সৈনিক তাঁরা যদি কোন কষ্ট পেয়ে থাকেন তাহলে আমি খুবই ক্ষমাপ্রার্থী। আজকে আমাকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, দুই বছর পরতো এমনিতেই হয়তো কমিটি থাকবে না (মেয়াদ শেষে)। তবে এরপরে আমি যেভাবে কাজ করতাম...। এখনো আমি বিশ্বাস করি, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমি জয় বাংলা লোক, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লোক। যদি কেউ বাংলাদেশকে ভালোবাসে, বাংলাদেশের মানুষের জন্য কাজ করে তবে তাঁদের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের লোক বলেই বিবেচনা করা হবে। কেননা, বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন বাংলাদেশের মানুষের জন্য। তাই আমি বলি, পদে আছি বা না থাকলেও আমার রক্তে-মাংসে যে ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ এই মশাল আমি আমার ভেতরে জ্বালিয়ে রাখব।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ, জয় বাংলা, বঙ্গবন্ধু এসব ওতপ্রোতভাবে জড়িত। যারা জয় বাংলা এবং বঙ্গবন্ধুকে বিশ্বাস করে না তাঁদের নৈতিকভাবে কোনো অধিকার থাকে না এ বাংলাদেশে থাকার। কারণ, বঙ্গবন্ধু হলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক। আমি শুধু বলার চেষ্টা করেছি, এটি বুকে ধারণ করতে হয় এবং সবসময় ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ এই স্লোগানটি হবে সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থে, আওয়ামী লীগের স্বার্থে, আপামর মানুষের স্বার্থে-এটুকুই আমি শুধু বলার চেষ্টা করেছি।
সুমন বলেন, আমার মা সঙ্গে কথা বলার সময় আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন যে, যুবলীগ থেকে আমাকে অব্যাহতি দেওয়ার কারণে মন খারাপ হয়েছে কি-না? আমি বলেছি পদ থেকে আমাকে অব্যাহতি দেওয়ায় মন খারাপ হয়নি। কিন্তু যারা অনেক আশা করে আমাকে এই পদে নিয়ে এসেছিলেন, তাঁদের জন্য মন খারাপ হয়েছে। কারণ এবারের যুবলীগের কমিটিতে কেউ লুটপাট বা লেনদেন করে নেতা হয়নি। সবাই তাঁদের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যতা এবং যোগ্যতার কারণে নেতা হয়েছেন। বিশেষ করে যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল ও অ্যাডভোকেট যুঁথি আপা যিনি আমাকে উচ্ছ্বসিত করে প্রশংসা করেছেন-তাঁদের ঋণ আমি শোধ করতে পারব না।
অব্যাহতি দেওয়াকে ইতিবাচক হিসাবে নিয়েছেন সুমন। তিনি বলেন, দল যখন কোন সিদ্ধান্ত নেয়, তখন তা ভালো হবে এ রকম চিন্তা করেই নেয়। এই সিদ্ধান্তে আমার কোন দ্বিমত নেই। বিশ্বাস করি দলের ভালোর জন্যই করা হয়েছে।
জয় বাংলা স্লোগান নিয়ে কটাক্ষ করায় ও সংগঠন বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় সুমনকে যুবলীগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানান সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।
বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের জন্মদিনে আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে শরীয়তপুরের পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আক্তার হোসেন স্লোগান দেন। এই ঘটনার পর ফেসবুকে লাইভে তাঁর সমালোচনা করেন সুমন। সুমনের এই সমালোচনাকে নেতিবাচক হিসাবে নিয়েছিল আওয়ামী লীগের বেশির ভাগ নেতা, কর্মী ও সমর্থকেরা।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সহজভাবে নিলে ভুল হবে—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমি এক বছর আগে বলেছিলাম, আমরা যত সহজ ভাবছি, তত সহজ নয় ব্যাপারটি।’
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ভুটানের মৌসুমি ফল পাঠিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত দাশো কারমা হামু দর্জি। আজ সোমবার সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ফল পৌঁছে দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেজাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রক্তাক্ত ইতিহাস ও বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতাসংগ্রামের তাৎপর্য বিবেচনা করে ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
১৮ ঘণ্টা আগেকাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমার জ্বলন ওইখানে, যাঁরা চব্বিশে বিজয়ী হয়েছেন, তাঁরা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হন, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হন, তাঁদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সে জন্য তাঁদের সফল হওয়া উচিত ছিল। আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয়, আমি তাতে
১৯ ঘণ্টা আগে