নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে সবচেয়ে বেশি দুর্বল করেছে আওয়ামী লীগ। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসাতে সমর্থন দিয়েছিল জাতীয় পার্টি। তার পর থেকে আওয়ামী লীগ সব সময় জাতীয় পার্টিতে বিভক্তি সৃষ্টি করে রেখেছে। আমরা এখান থেকে বের হতে চাই।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘২০১৪ সালের পর থেকে জাতীয় পার্টির মধ্যে একটি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে। জাতীয় পার্টির স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড বিঘ্নিত করেছে আওয়ামী লীগ। এ কারণে, জাতীয় পার্টি অনেকটা দুর্বল হয়েছে। আমরা এই অবস্থা থেকে বের হতে চাই।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘সরকার বলেছে সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে এবং তাদের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব। কিন্তু সরকার ছাড়া সব রাজনৈতিক শক্তি ও সাধারণ মানুষ বলছে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
নির্বাচন বিষয়ে জাতীয় পার্টির ভাবনার কথা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা মনে করি, জনগণ যেটা গ্রহণ করে—সেটা অবশ্যই বৈধ। সেখানে সংবিধানের দোহাই দিয়ে লাভ নেই। যেটা জনগণের স্বার্থে এবং জনগণ মেনে নেয় তাতে আপত্তি তোলারও কিছু নেই। আমরা সংবিধানের বিরোধী নই, কিন্তু জনগণের ভোটের নির্বাচন চাই।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংবিধান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার বুঝি না, সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য নির্বাচনব্যবস্থা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিতে চাই। যাতে নির্বাচনে সরকার কোনো প্রভাব বিস্তার করতে না পারে। আমরা ফর্মুলা দিতে পারি, সকল দল থেকে ফর্মুলা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্ববাসী দেখেছে দলীয় সরকারের অধীনে কেমন নির্বাচন হয়। সারা বিশ্বের কাছে প্রমাণ হয়েছে বর্তমান সরকারের অধীনে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কেমন হবে।’
বিরোধী দলকে দমনের অভিযোগ এনে জাপা চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আন্দোলনে রাস্তায় নামলে নির্যাতন করা হচ্ছে। সরকার বিরোধীদের দমন করতে সবকিছুই করছে। মানুষকে মানুষ মনে করে না, বিরোধীদের ওপর পাখির মতো গুলি করা হয়। বর্তমান সরকারের দমন নীতিতে স্বাভাবিক রাজনৈতিক শক্তির টিকে থাকা সম্ভব নয়।’
আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করেছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টিকে সবচেয়ে বেশি দুর্বল করেছে আওয়ামী লীগ। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় বসাতে সমর্থন দিয়েছিল জাতীয় পার্টি। তার পর থেকে আওয়ামী লীগ সব সময় জাতীয় পার্টিতে বিভক্তি সৃষ্টি করে রেখেছে। আমরা এখান থেকে বের হতে চাই।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘২০১৪ সালের পর থেকে জাতীয় পার্টির মধ্যে একটি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে। জাতীয় পার্টির স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড বিঘ্নিত করেছে আওয়ামী লীগ। এ কারণে, জাতীয় পার্টি অনেকটা দুর্বল হয়েছে। আমরা এই অবস্থা থেকে বের হতে চাই।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেছেন, ‘সরকার বলেছে সংবিধান অনুযায়ী বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে এবং তাদের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব। কিন্তু সরকার ছাড়া সব রাজনৈতিক শক্তি ও সাধারণ মানুষ বলছে দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
নির্বাচন বিষয়ে জাতীয় পার্টির ভাবনার কথা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা মনে করি, জনগণ যেটা গ্রহণ করে—সেটা অবশ্যই বৈধ। সেখানে সংবিধানের দোহাই দিয়ে লাভ নেই। যেটা জনগণের স্বার্থে এবং জনগণ মেনে নেয় তাতে আপত্তি তোলারও কিছু নেই। আমরা সংবিধানের বিরোধী নই, কিন্তু জনগণের ভোটের নির্বাচন চাই।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘সংবিধান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার বুঝি না, সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য নির্বাচনব্যবস্থা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিতে চাই। যাতে নির্বাচনে সরকার কোনো প্রভাব বিস্তার করতে না পারে। আমরা ফর্মুলা দিতে পারি, সকল দল থেকে ফর্মুলা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।’
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্ববাসী দেখেছে দলীয় সরকারের অধীনে কেমন নির্বাচন হয়। সারা বিশ্বের কাছে প্রমাণ হয়েছে বর্তমান সরকারের অধীনে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কেমন হবে।’
বিরোধী দলকে দমনের অভিযোগ এনে জাপা চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আন্দোলনে রাস্তায় নামলে নির্যাতন করা হচ্ছে। সরকার বিরোধীদের দমন করতে সবকিছুই করছে। মানুষকে মানুষ মনে করে না, বিরোধীদের ওপর পাখির মতো গুলি করা হয়। বর্তমান সরকারের দমন নীতিতে স্বাভাবিক রাজনৈতিক শক্তির টিকে থাকা সম্ভব নয়।’
আজকের পত্রিকা: জাতীয় সনদ তৈরির কথা বলছে অন্তর্বর্তী সরকার। এতে বিএনপি কী দেখতে চায়? মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর: সংস্কার প্রস্তাব যা এসেছে, তার মধ্যে যেগুলোতে আমরা একমত হব, সেগুলোর সমন্বয়ে সংস্কারের একটি সনদ তৈরি হবে। যে বিষয়গুলোয় মতৈক্য হবে না, সেগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
২৬ মিনিট আগেবিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ছেড়েছেন। স্থানীয় সময় আজ সোমবার দুপুরে হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে বিদায় জানান তারেক রহমানসহ পরিবারের সদস্যরা। সেখান তাঁকে বিদায় জানাতে আসা দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, ‘ভাইয়ার খেয়াল রেখো।’
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করে জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে নতুন দল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি পরিষদ। আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আত্মপ্রকাশ করে নতুন রাজনৈতিক দলটি।
৩ ঘণ্টা আগেচার মাস পর দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৯টার দিকে কাতারের আমিরের দেওয়া বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকার পথে যাত্রা করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান ও সৈয়দা শর্মিলা রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে