নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা দালাল না, তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ দালালির অভিযোগ আনতে পারবে না জানিয়ে মঞ্চের অন্যতম নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘আমরা রাজনীতির চামচিকা নই। আমরা রাজনীতির কিং।’
আজ রোববার দুপুরে একতরফা নির্বাচনের তফসিল বাতিল ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে অবরোধের পক্ষে মিছিল শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন মান্না।
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এজেন্সির টাকা খেয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতাদের নামে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে। মাহমুদুর রহমান মান্না দালাল না। এখানে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের দালালির অভিযোগে কেউ অভিযুক্ত করতে পারবে না।’
মান্না আরও বলেন, ‘আমরা রাজনীতির চামচিকা নই। আমরা রাজনীতির কিং। আমরা লড়াই করেছি জনগণের জন্য। লড়াই চলছে, লড়াই চলবে। থামবে না।’
আসন্ন নির্বাচন আওয়ামী লীগকে নির্বাসনে পাঠাবে উল্লেখ করে মান্না বলেন, ‘চেষ্টা করেছে না, বিরোধী দল ভাঙতে, নতুন নতুন দল করতে। খেয়াল করে দেখেন, পাকিস্তান আমলে পর্যন্ত রাজাকার পাওয়া গেছে। এবার তো রাজাকারও পাওয়া যাচ্ছে না। নতুন নতুন প্রার্থী দেবে, তা-ও পায় না। খালি আওয়ামী লীগ আছে, আর কেউ নেই।’
সরকারের সমালোচনা করে মান্না বলেন, ‘চিল যেমন মুরগির বাচ্চা ধরে নিয়ে যায়, এমন করে বিএনপির নেতাদের ধরে নিয়ে যাচ্ছেন, বিচার করছেন, রাত-দিন করে কারও নামে দুই বছর, কারও নামে আড়াই বছর, কারও নামে তিন বছর সাজা দিয়ে দিচ্ছেন। মামলা চালুই হয়নি, সাজা নির্ধারিত। দুই হাত কাটা মানুষের নামে সন্ত্রাসের মামলা, মৃত মানুষের নামে ফৌজদারি সাজা।’
সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘শেখ হাসিনা গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে বিভিন্ন দল থেকে লোক ভাগিয়ে এনে কিংস পার্টি বানাচ্ছে। তারা ফোর ডিভিশন দলের সঙ্গে খেলতে গিয়ে এখন নিজেরাও ফোর ডিভিশন হয়ে গেছে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দেশে নাকি নির্বাচনের উৎসব চলছে। ৭০ শতাংশ মানুষ নাকি আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। তাহলে ১৫ বছর পরে একটা বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছেন কেন? কারণ ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগের অবস্থা যে রকম হয়েছিল, ২০২৪ সালে এসে আওয়ামী লীগের অবস্থাও সে রকম হবে।’
সমাবেশের আগে পল্টনের মেহেরবা প্লাজার সামনে থেকে মিছিল শুরু করে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন মঞ্চের নেতারা। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা দালাল না, তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ দালালির অভিযোগ আনতে পারবে না জানিয়ে মঞ্চের অন্যতম নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘আমরা রাজনীতির চামচিকা নই। আমরা রাজনীতির কিং।’
আজ রোববার দুপুরে একতরফা নির্বাচনের তফসিল বাতিল ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে অবরোধের পক্ষে মিছিল শেষে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে এসব কথা বলেন মান্না।
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এজেন্সির টাকা খেয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতাদের নামে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে। মাহমুদুর রহমান মান্না দালাল না। এখানে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা দাঁড়িয়ে আছেন। তাঁদের দালালির অভিযোগে কেউ অভিযুক্ত করতে পারবে না।’
মান্না আরও বলেন, ‘আমরা রাজনীতির চামচিকা নই। আমরা রাজনীতির কিং। আমরা লড়াই করেছি জনগণের জন্য। লড়াই চলছে, লড়াই চলবে। থামবে না।’
আসন্ন নির্বাচন আওয়ামী লীগকে নির্বাসনে পাঠাবে উল্লেখ করে মান্না বলেন, ‘চেষ্টা করেছে না, বিরোধী দল ভাঙতে, নতুন নতুন দল করতে। খেয়াল করে দেখেন, পাকিস্তান আমলে পর্যন্ত রাজাকার পাওয়া গেছে। এবার তো রাজাকারও পাওয়া যাচ্ছে না। নতুন নতুন প্রার্থী দেবে, তা-ও পায় না। খালি আওয়ামী লীগ আছে, আর কেউ নেই।’
সরকারের সমালোচনা করে মান্না বলেন, ‘চিল যেমন মুরগির বাচ্চা ধরে নিয়ে যায়, এমন করে বিএনপির নেতাদের ধরে নিয়ে যাচ্ছেন, বিচার করছেন, রাত-দিন করে কারও নামে দুই বছর, কারও নামে আড়াই বছর, কারও নামে তিন বছর সাজা দিয়ে দিচ্ছেন। মামলা চালুই হয়নি, সাজা নির্ধারিত। দুই হাত কাটা মানুষের নামে সন্ত্রাসের মামলা, মৃত মানুষের নামে ফৌজদারি সাজা।’
সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘শেখ হাসিনা গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে বিভিন্ন দল থেকে লোক ভাগিয়ে এনে কিংস পার্টি বানাচ্ছে। তারা ফোর ডিভিশন দলের সঙ্গে খেলতে গিয়ে এখন নিজেরাও ফোর ডিভিশন হয়ে গেছে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘দেশে নাকি নির্বাচনের উৎসব চলছে। ৭০ শতাংশ মানুষ নাকি আওয়ামী লীগকে ভোট দেওয়ার জন্য প্রস্তুত। তাহলে ১৫ বছর পরে একটা বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছেন কেন? কারণ ১৯৫৪ সালে মুসলিম লীগের অবস্থা যে রকম হয়েছিল, ২০২৪ সালে এসে আওয়ামী লীগের অবস্থাও সে রকম হবে।’
সমাবেশের আগে পল্টনের মেহেরবা প্লাজার সামনে থেকে মিছিল শুরু করে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন মঞ্চের নেতারা। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম প্রমুখ।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৬ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৯ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১০ ঘণ্টা আগে