উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানের নিরাপত্তাসংক্রান্ত ঝুঁকি ছিল। তাই তাঁকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে গাড়িতে করে বাসায় এগিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি।
বিএনপির পূর্বঘোষিত কালো পতাকা মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দেওয়ার পর উত্তরা জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মির্জা সালাউদ্দিন এ কথা বলেছেন।
উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের গণকবরস্থান রোড এলাকায় আজ মঙ্গলবার বিকেলে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করে বিএনপি। গণকবরস্থান রোডের সামনে থেকে দুপুর আড়াইটার দিকে বিএনপি নেতা-কর্মীদের আটক করা হয়। এ সময় ড. মঈন খানের সঙ্গে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদও ছিলেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খানের নেতৃত্বে বিএনপির ৫০-৬০ জন নেতা-কর্মী ১২ নম্বর সেক্টর গণকবরস্থানের বিপরীত পাশে কালো পতাকা মিছিলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশ মঈন খানসহ ১০/১২ জনকে আটক করে নিয়ে যায়।
আটককালে ড. মঈন খানকে বলতে শোনা যায়, ‘শেখ হাসিনার সাজানো ডামি নির্বাচন মানি না, মানব না। আমাদের এক দফা এক দাবি, অবৈধ সংসদ বাতিল করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তি দিতে হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে নিতে হবে।’
আটকের কিছুক্ষণ পর ড. মঈন খানকে ছেড়ে দিতে দেখা যায়। পরে তিনি একটি প্রাইভেট কারের সামনের আসনে বসে উত্তরা ত্যাগ করেন।
পরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা জোনের এডিসি মির্জা সালাউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির কালো পতাকা মিছিল কর্মসূচি থেকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানকে আটক করা হয়নি। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী তাঁর শারীরিক নিরাপত্তাসংক্রান্ত ঝুঁকি ছিল। তাই তাঁকে পুলিশি হেফাজতে গাড়িতে করে বাসার দিকে এগিয়ে দিয়েছি। পরে তাঁর গাড়ি এসে তাঁকে নিয়ে গেছে।’
নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ ও আটক করার বিষয়ে জানতে চাইলে এডিসি সালাউদ্দিন বলেন, ‘বিএনপির কালো পতাকা মিছিল কর্মসূচির কোনো অনুমতি ছিল না। রাজনৈতিক কর্মসূচির জন্য ডিএমপি কমিশনারের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু তাঁরা এখানে পতাকা মিছিলের জন্য কোনো প্রকার অনুমতি নেননি। এখানে বেআইনিভাবে সমাবেশ করতে চেয়েছিলেন, আমরা সেটি ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছি। এখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা এটি করেছি।’
বিএনপির পক্ষ থেকে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এডিসি মির্জা সালাউদ্দিন বলেন, ‘এটি একটি আবাসিক এলাকা। এটা অ্যাভিনিউ রোড, কিছু কমার্শিয়াল স্পেসও রয়েছে। এখানে জনমানুষের জানমালের নিরাপত্তার বিষয়ে বিবেচনা করেই কর্মসূচির অনুমতি দেওয়া হয়নি।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানের নিরাপত্তাসংক্রান্ত ঝুঁকি ছিল। তাই তাঁকে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে গাড়িতে করে বাসায় এগিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়নি।
বিএনপির পূর্বঘোষিত কালো পতাকা মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দেওয়ার পর উত্তরা জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) মির্জা সালাউদ্দিন এ কথা বলেছেন।
উত্তরা ১২ নম্বর সেক্টরের গণকবরস্থান রোড এলাকায় আজ মঙ্গলবার বিকেলে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করে বিএনপি। গণকবরস্থান রোডের সামনে থেকে দুপুর আড়াইটার দিকে বিএনপি নেতা-কর্মীদের আটক করা হয়। এ সময় ড. মঈন খানের সঙ্গে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদও ছিলেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মঈন খানের নেতৃত্বে বিএনপির ৫০-৬০ জন নেতা-কর্মী ১২ নম্বর সেক্টর গণকবরস্থানের বিপরীত পাশে কালো পতাকা মিছিলের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় পুলিশ মঈন খানসহ ১০/১২ জনকে আটক করে নিয়ে যায়।
আটককালে ড. মঈন খানকে বলতে শোনা যায়, ‘শেখ হাসিনার সাজানো ডামি নির্বাচন মানি না, মানব না। আমাদের এক দফা এক দাবি, অবৈধ সংসদ বাতিল করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তি দিতে হবে। তাঁদের বিরুদ্ধে করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে নিতে হবে।’
আটকের কিছুক্ষণ পর ড. মঈন খানকে ছেড়ে দিতে দেখা যায়। পরে তিনি একটি প্রাইভেট কারের সামনের আসনে বসে উত্তরা ত্যাগ করেন।
পরে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা জোনের এডিসি মির্জা সালাউদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির কালো পতাকা মিছিল কর্মসূচি থেকে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খানকে আটক করা হয়নি। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী তাঁর শারীরিক নিরাপত্তাসংক্রান্ত ঝুঁকি ছিল। তাই তাঁকে পুলিশি হেফাজতে গাড়িতে করে বাসার দিকে এগিয়ে দিয়েছি। পরে তাঁর গাড়ি এসে তাঁকে নিয়ে গেছে।’
নেতা-কর্মীদের ছত্রভঙ্গ ও আটক করার বিষয়ে জানতে চাইলে এডিসি সালাউদ্দিন বলেন, ‘বিএনপির কালো পতাকা মিছিল কর্মসূচির কোনো অনুমতি ছিল না। রাজনৈতিক কর্মসূচির জন্য ডিএমপি কমিশনারের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু তাঁরা এখানে পতাকা মিছিলের জন্য কোনো প্রকার অনুমতি নেননি। এখানে বেআইনিভাবে সমাবেশ করতে চেয়েছিলেন, আমরা সেটি ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছি। এখান থেকে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা এটি করেছি।’
বিএনপির পক্ষ থেকে অনুমতি চাওয়া হয়েছিল—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এডিসি মির্জা সালাউদ্দিন বলেন, ‘এটি একটি আবাসিক এলাকা। এটা অ্যাভিনিউ রোড, কিছু কমার্শিয়াল স্পেসও রয়েছে। এখানে জনমানুষের জানমালের নিরাপত্তার বিষয়ে বিবেচনা করেই কর্মসূচির অনুমতি দেওয়া হয়নি।’
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
৯ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ শাখার ১১ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। ১৫ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মো. শরিফুল ইসলাম শিবলীকে আহ্বায়ক এবং মো. বাদশা বুলবুলকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেন জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক
১৫ ঘণ্টা আগেআজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে