নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারে থাকা দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার বিএনপির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে চিঠি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিন গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
মির্জা ফখরুল জানান, আপাতত দুটি বিষয়ে দুদককে অবহিত ও তদন্ত করতে বিএনপির পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। একটি হচ্ছে গত ১৪ মার্চ আমাদের সময়ের অনলাইন সংস্করণে ‘লোভী মানুষের সীমাহীন দুর্নীতি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ এবং সালমান এফ রহমান ও আইনমন্ত্রীর টেলিফোনের কথোপকথন। এই দুটি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য ও বক্তব্য উপস্থাপন এবং আইনি পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপাতত আমরা দুটো বিষয় নিয়ে দুদকে চিঠি দেব। চিঠি দিয়ে তাদের আমরা তদন্ত করার জন্য অনুরোধ করব। এরপর ধারাবাহিকভাবে আমাদের সামনে প্রত্যেকটি ইস্যু যেগুলো আসছে, সেটা জাতির সামনে তুলে ধরব। একই সঙ্গে দুদকেও আমরা সেগুলো পাঠাব। আমরা আশা করব দুর্নীতি দমন কমিশন, আমরা যে বিষয়গুলো বলেছি, সেই বিষয়গুলোর ওপর তারা সুষ্ঠু তদন্ত করে জাতির সামনে সেগুলো তুলে ধরবে। প্রয়োজনীয় আইনানুগ যে ব্যবস্থা আছে, সেই ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরবর্তীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিষয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের বিষয়টিও বিবেচনায় আছে।’
দুদকে পাঠানো চিঠির ফলাফল কি হবে, সে সম্পর্কে সংশয় জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভাগ্যে কি হবে, তা বলা মুশকিল। তারপরেও আমরা এ বিষয়টাকে চলমান রাখতে চাই। এরপরেও আমরা আশা করি যে, তাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, তদন্ত করবে, জাতির সামনে তুলে ধরবে।’
দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি নিয়ে বিএনপি কোনো শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে কী না, জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই মুহূর্তে সে রকম কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, শ্বেতপত্র প্রকাশের এখনই দরকার নেই। তবে সেটা আমাদের বিবেচনার মধ্যে আছে।’
সরকারের সর্বোচ্চ মহল থেকে এই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের সম্ভাবনাগুলোকে ধ্বংসের জন্য দুর্নীতি হচ্ছে বড় কারণ। এটা এখন ক্যানসারের মত সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। কোথাও পাবেন না, মানে ঘুষ দেওয়া ছাড়া কারওরই কোনো কাজ হবে না, কথা শুনবে না, বিচার পাবেন না। সবচেয়ে খারাপ অবস্থাটা আদালতে। সেখানে সবকিছু হুকুমেই কাজ চলে। সেখানেও কোন কাজ হয় না দুর্নীতি ছাড়া।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দুর্নীতির যে বিষয়গুলো পত্র-পত্রিকায় উঠে আসে, সে বিষয়েও দুর্নীতি দমন কমিশন কোন ব্যবস্থা নেয় না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলোতে তারা কোন ব্যবস্থা নেয় না। কমিশনে দুর্নীতির বিষয়ে যারা কাজ করতে চান, তাদের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনই ব্যবস্থা নেয়।’
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে অধিকাংশই আমলা, যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়, তারা অত্যন্ত সচেতনভাবে চেষ্টা করে যে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা যারা আছেন, তারা অথবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে যারা আছেন, তাদের ব্যাপারে যেন দুদকের কোন তদন্ত না হয়।
সরকারে থাকা দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার বিএনপির পক্ষ থেকে এই বিষয়ে চিঠি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিন গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
মির্জা ফখরুল জানান, আপাতত দুটি বিষয়ে দুদককে অবহিত ও তদন্ত করতে বিএনপির পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। একটি হচ্ছে গত ১৪ মার্চ আমাদের সময়ের অনলাইন সংস্করণে ‘লোভী মানুষের সীমাহীন দুর্নীতি’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ এবং সালমান এফ রহমান ও আইনমন্ত্রীর টেলিফোনের কথোপকথন। এই দুটি বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য ও বক্তব্য উপস্থাপন এবং আইনি পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপাতত আমরা দুটো বিষয় নিয়ে দুদকে চিঠি দেব। চিঠি দিয়ে তাদের আমরা তদন্ত করার জন্য অনুরোধ করব। এরপর ধারাবাহিকভাবে আমাদের সামনে প্রত্যেকটি ইস্যু যেগুলো আসছে, সেটা জাতির সামনে তুলে ধরব। একই সঙ্গে দুদকেও আমরা সেগুলো পাঠাব। আমরা আশা করব দুর্নীতি দমন কমিশন, আমরা যে বিষয়গুলো বলেছি, সেই বিষয়গুলোর ওপর তারা সুষ্ঠু তদন্ত করে জাতির সামনে সেগুলো তুলে ধরবে। প্রয়োজনীয় আইনানুগ যে ব্যবস্থা আছে, সেই ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরবর্তীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। এরই ধারাবাহিকতায় সরকারের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দুর্নীতির বিষয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের বিষয়টিও বিবেচনায় আছে।’
দুদকে পাঠানো চিঠির ফলাফল কি হবে, সে সম্পর্কে সংশয় জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভাগ্যে কি হবে, তা বলা মুশকিল। তারপরেও আমরা এ বিষয়টাকে চলমান রাখতে চাই। এরপরেও আমরা আশা করি যে, তাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে, তদন্ত করবে, জাতির সামনে তুলে ধরবে।’
দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের দুর্নীতি নিয়ে বিএনপি কোনো শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে কী না, জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই মুহূর্তে সে রকম কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, শ্বেতপত্র প্রকাশের এখনই দরকার নেই। তবে সেটা আমাদের বিবেচনার মধ্যে আছে।’
সরকারের সর্বোচ্চ মহল থেকে এই দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের সম্ভাবনাগুলোকে ধ্বংসের জন্য দুর্নীতি হচ্ছে বড় কারণ। এটা এখন ক্যানসারের মত সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। কোথাও পাবেন না, মানে ঘুষ দেওয়া ছাড়া কারওরই কোনো কাজ হবে না, কথা শুনবে না, বিচার পাবেন না। সবচেয়ে খারাপ অবস্থাটা আদালতে। সেখানে সবকিছু হুকুমেই কাজ চলে। সেখানেও কোন কাজ হয় না দুর্নীতি ছাড়া।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দুর্নীতির যে বিষয়গুলো পত্র-পত্রিকায় উঠে আসে, সে বিষয়েও দুর্নীতি দমন কমিশন কোন ব্যবস্থা নেয় না। স্পর্শকাতর বিষয়গুলোতে তারা কোন ব্যবস্থা নেয় না। কমিশনে দুর্নীতির বিষয়ে যারা কাজ করতে চান, তাদের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনই ব্যবস্থা নেয়।’
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনে অধিকাংশই আমলা, যাদের নিয়োগ দেওয়া হয়, তারা অত্যন্ত সচেতনভাবে চেষ্টা করে যে, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা যারা আছেন, তারা অথবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে যারা আছেন, তাদের ব্যাপারে যেন দুদকের কোন তদন্ত না হয়।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সহজভাবে নিলে ভুল হবে—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, ‘আমি এক বছর আগে বলেছিলাম, আমরা যত সহজ ভাবছি, তত সহজ নয় ব্যাপারটি।’
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ভুটানের মৌসুমি ফল পাঠিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূত দাশো কারমা হামু দর্জি। আজ সোমবার সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে ফল পৌঁছে দেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রক্তাক্ত ইতিহাস ও বাংলাদেশের গৌরবোজ্জ্বল স্বাধীনতাসংগ্রামের তাৎপর্য বিবেচনা করে ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
৪ ঘণ্টা আগেকাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘আমার জ্বলন ওইখানে, যাঁরা চব্বিশে বিজয়ী হয়েছেন, তাঁরা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হন, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হন, তাঁদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সে জন্য তাঁদের সফল হওয়া উচিত ছিল। আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয়, আমি তাতে
৫ ঘণ্টা আগে