নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ বা মিছিল করলে পুলিশ সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। কিন্তু ভাঙচুর বা জানমালের ক্ষতি করলে পুলিশ বসে থাকবে না। গতকাল যে পরিস্থিতি ছিল সেখানে অ্যাকশনে না গিয়ে উপায় ছিল না।
গতকাল বুধবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশের অ্যাকশনের বিষয়ে এমন মন্তব্যই করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সব সিনিয়র নেতা কর্মী গ্রেপ্তার করে আলোচনায় ডাকলে তারা কীভাবে বসবে? এই ধরনের অবস্থায় তো রাজনৈতিক সমাধানের দরকার ছিল। এটা করতে কী ব্যর্থ হয়েছেন? যে কারণে পুলিশি পদক্ষেপের দরকার হলো? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনার কি তাই মনে হয়? এ ছাড়া কোনো উপায় কি ছিল নাকি? পুলিশ যেভাবে মার খাচ্ছিল, এ ছাড়া কোনো উপায় ছিল না।’
বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে দলীয় কাজ করেন, আপনারা মিছিল করেন, মিটিং করেন কোনো আপত্তি নাই। কিন্তু আপনারা যদি ভাঙচুর করবেন, জানমালের ক্ষতি করবেন, আহত করবেন, তখন তো নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না। তাদের কাজই তো প্রোটেকশন দেওয়া।’
গতকাল নয়াপল্টনে পুলিশ ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় ৪৯ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। একজন পুলিশ সদস্যের মাথায় ৪২টি সেলাই দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘পরিস্থিতি নাজুক হয়েছে আমরা তা মনে করি না। পরিস্থিতি সব সময় আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাদের (বিএনপি) শুভবুদ্ধির উদয় হোক, তাদের একগুঁয়েমি ছেড়ে হয় তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসুক। বিরাট সমাবেশ করুক, আমরাও দেখি, দেশবাসীও দেখবে। নয়তো কালশী মাঠে যাক। এরপরও আলোচনা হতে পারে। তারা আসুক, ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে বসুক।’
শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ বা মিছিল করলে পুলিশ সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। কিন্তু ভাঙচুর বা জানমালের ক্ষতি করলে পুলিশ বসে থাকবে না। গতকাল যে পরিস্থিতি ছিল সেখানে অ্যাকশনে না গিয়ে উপায় ছিল না।
গতকাল বুধবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পুলিশের অ্যাকশনের বিষয়ে এমন মন্তব্যই করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে আসেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
সব সিনিয়র নেতা কর্মী গ্রেপ্তার করে আলোচনায় ডাকলে তারা কীভাবে বসবে? এই ধরনের অবস্থায় তো রাজনৈতিক সমাধানের দরকার ছিল। এটা করতে কী ব্যর্থ হয়েছেন? যে কারণে পুলিশি পদক্ষেপের দরকার হলো? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনার কি তাই মনে হয়? এ ছাড়া কোনো উপায় কি ছিল নাকি? পুলিশ যেভাবে মার খাচ্ছিল, এ ছাড়া কোনো উপায় ছিল না।’
বিএনপির উদ্দেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে দলীয় কাজ করেন, আপনারা মিছিল করেন, মিটিং করেন কোনো আপত্তি নাই। কিন্তু আপনারা যদি ভাঙচুর করবেন, জানমালের ক্ষতি করবেন, আহত করবেন, তখন তো নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না। তাদের কাজই তো প্রোটেকশন দেওয়া।’
গতকাল নয়াপল্টনে পুলিশ ও বিএনপি নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সময় ৪৯ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। একজন পুলিশ সদস্যের মাথায় ৪২টি সেলাই দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, ‘পরিস্থিতি নাজুক হয়েছে আমরা তা মনে করি না। পরিস্থিতি সব সময় আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাদের (বিএনপি) শুভবুদ্ধির উদয় হোক, তাদের একগুঁয়েমি ছেড়ে হয় তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসুক। বিরাট সমাবেশ করুক, আমরাও দেখি, দেশবাসীও দেখবে। নয়তো কালশী মাঠে যাক। এরপরও আলোচনা হতে পারে। তারা আসুক, ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে বসুক।’
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৪ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
৭ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৮ ঘণ্টা আগে