নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মীর উপস্থিতিতে মুখর হয়ে উঠেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। অবশ্য এ সম্মেলনে নেতৃত্বে খুব একটা পরিবর্তনের আশা করছেন না তৃণমূল নেতা কর্মীরা
সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
দলটি সর্বপ্রথম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন করে ১৯৫৩ সালে। এই সম্মেলনে তৎকালীন পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে বিভিন্ন দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়। পাকিস্তান আমলে আরও তিনটি বিশেষ সম্মেলন হয়। বাংলাদেশ হওয়ার পর আওয়ামী লীগের তিনটি বিশেষ সম্মেলনের মধ্যে একটি হয় বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান সরকারের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে। আর বাকি দুটি হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি আদায় এবং সবশেষ বিশেষ সম্মেলন হয় জাতীয় নির্বাচনের ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত সম্মেলন করতে না পারার কারণে।
আওয়ামী লীগের বিশেষ সম্মেলনগুলোর মধ্যে প্রথমটি ১৯৫৩ সালের ১৪ থেকে ১৫ নভেম্বর ময়মনসিংহের অলকা সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস করা হয়। যার অংশ হিসেবে ১৯৫৪ সালের পাকিস্তানের প্রথম প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট। সম্মেলনে সারা দেশ থেকে ৩০০ জন এতে অংশ নেয়। কাউন্সিলরদের ভোটে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস হয়।
যুক্তফ্রন্টে কোন্দলের কারণে দ্বিতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৪ সালে ভূমিধস বিজয়ে প্রাদেশিক পরিষদের ক্ষমতায় এলেও পরে জোটের দুই প্রধান শরিক আওয়ামী মুসলিম লীগ ও শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক পার্টির মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত বিশেষ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আতাউর রহমান খান। সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এতে কাউন্সিলর ছিলেন ৪০০ জন।
১৯৫৬ সালের ১৯ ও ২০ মে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। এর আগের বছর নিয়মিত সম্মেলনে দলের নাম আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগ করা হয়।
তৃতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৭ সালের ৭ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারীতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় বিশেষ সম্মেলনটি আওয়ামী লীগের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়— কোনো নেতা একই সঙ্গে দলের নেতৃত্ব ও মন্ত্রিসভায় থাকতে পারবেন না। এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করে দলীয় সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন থাকেন। এই বিশেষ সম্মেলনে অংশ নেন ৮৯৬ জন প্রতিনিধি। এতে সভাপতিত্ব করেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার পর চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন
ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণার পর ১৯৬৬ সালের ৮ মে আওয়ামী লীগের সে সময়ের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান আটক হওয়ার পর, ১৯৬৭ সালের ১৯ আগস্ট দলের কৌশল নির্ধারণে ডাকা হয় চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন। এই সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা কর্মীদের ভোটে প্রতিকূল অবস্থায় ৬ দফার পক্ষে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। রাজধানীর ইডেন হোটেল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে কাউন্সিলর ছিলেন প্রায় ৮০০ জন। বঙ্গবন্ধু জেলে থাকায় এ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার তিন বছর পর রাষ্ট্রপতি ও সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে জিয়াউর রহমানের সরকার। আর নির্বাচনকে ঘিরে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। দলের পঞ্চম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন হয় ১৯৭৮ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানীর হোটেল ইডেন প্রাঙ্গণে। এতে প্রায় ২ হাজার ১১০ জন কাউন্সিলর ও সমান সংখ্যক ডেলিগেট অংশগ্রহণ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে আবদুল মালেক উকিল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সূর্য সন্তানের কারাবন্দী করে যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করে মন্ত্রী বানিয়েছে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। এমন অপকর্মের জন্য দেশের মানুষ তাকে ক্ষমা করবে না।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলন
১৯৯৫ সালে ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলটির ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানানো হয়।
এই বিশেষ সম্মেলনের পরেই আওয়ামী লীগ এই দাবিতে আন্দোলনে যায় এবং ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির অধীনে নির্বাচন বর্জন করে। বিএনপি সে সময় একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসলেও ১২ দিনের মাথায় আওয়ামী লীগের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে প্রবর্তন করে। ১২ জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জিতে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ।
সবশেষ বিশেষ সম্মেলন
২০০০ সালের ২৩ জুন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলের সপ্তম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দু’বছর বাড়াতে এই সম্মেলন ডাকা হয়।
এরপর গত ২২ বছরে আর কখনো আওয়ামী লীগকে বিশেষ সম্মেলন ডাকতে হয়নি।
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শনিবার শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলন। আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের উদ্বোধন করেছেন। বিপুল সংখ্যক নেতা কর্মীর উপস্থিতিতে মুখর হয়ে উঠেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। অবশ্য এ সম্মেলনে নেতৃত্বে খুব একটা পরিবর্তনের আশা করছেন না তৃণমূল নেতা কর্মীরা
সম্মেলনের মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন করে আওয়ামী লীগ। আবার সংকটকালে দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে ডাকা হয় বিশেষ সম্মেলনও। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দলটি ২১টি জাতীয় সম্মেলন করেছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে করেছে সাতটি বিশেষ সম্মেলন।
দলটি সর্বপ্রথম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন করে ১৯৫৩ সালে। এই সম্মেলনে তৎকালীন পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচনে বিভিন্ন দলের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়। পাকিস্তান আমলে আরও তিনটি বিশেষ সম্মেলন হয়। বাংলাদেশ হওয়ার পর আওয়ামী লীগের তিনটি বিশেষ সম্মেলনের মধ্যে একটি হয় বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান সরকারের নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে। আর বাকি দুটি হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি আদায় এবং সবশেষ বিশেষ সম্মেলন হয় জাতীয় নির্বাচনের ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত সম্মেলন করতে না পারার কারণে।
আওয়ামী লীগের বিশেষ সম্মেলনগুলোর মধ্যে প্রথমটি ১৯৫৩ সালের ১৪ থেকে ১৫ নভেম্বর ময়মনসিংহের অলকা সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত হয়। এতে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস করা হয়। যার অংশ হিসেবে ১৯৫৪ সালের পাকিস্তানের প্রথম প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয় আওয়ামী মুসলিম লীগের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট। সম্মেলনে সারা দেশ থেকে ৩০০ জন এতে অংশ নেয়। কাউন্সিলরদের ভোটে জোট গঠনের প্রস্তাব পাস হয়।
যুক্তফ্রন্টে কোন্দলের কারণে দ্বিতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৪ সালে ভূমিধস বিজয়ে প্রাদেশিক পরিষদের ক্ষমতায় এলেও পরে জোটের দুই প্রধান শরিক আওয়ামী মুসলিম লীগ ও শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক পার্টির মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ঢাকার রূপমহল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত বিশেষ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আতাউর রহমান খান। সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এতে কাউন্সিলর ছিলেন ৪০০ জন।
১৯৫৬ সালের ১৯ ও ২০ মে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। এর আগের বছর নিয়মিত সম্মেলনে দলের নাম আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগ করা হয়।
তৃতীয় বিশেষ সম্মেলন
১৯৫৭ সালের ৭ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইলের কাগমারীতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় বিশেষ সম্মেলনটি আওয়ামী লীগের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হয়— কোনো নেতা একই সঙ্গে দলের নেতৃত্ব ও মন্ত্রিসভায় থাকতে পারবেন না। এই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করে দলীয় সাধারণ সম্পাদক পদে আসীন থাকেন। এই বিশেষ সম্মেলনে অংশ নেন ৮৯৬ জন প্রতিনিধি। এতে সভাপতিত্ব করেন মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার পর চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন
ঐতিহাসিক ছয় দফা কর্মসূচি ঘোষণার পর ১৯৬৬ সালের ৮ মে আওয়ামী লীগের সে সময়ের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান আটক হওয়ার পর, ১৯৬৭ সালের ১৯ আগস্ট দলের কৌশল নির্ধারণে ডাকা হয় চতুর্থ বিশেষ সম্মেলন। এই সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা কর্মীদের ভোটে প্রতিকূল অবস্থায় ৬ দফার পক্ষে সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। রাজধানীর ইডেন হোটেল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে কাউন্সিলর ছিলেন প্রায় ৮০০ জন। বঙ্গবন্ধু জেলে থাকায় এ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করেন ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার তিন বছর পর রাষ্ট্রপতি ও সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে জিয়াউর রহমানের সরকার। আর নির্বাচনকে ঘিরে বিশেষ সম্মেলন ডাকে আওয়ামী লীগ। দলের পঞ্চম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন হয় ১৯৭৮ সালের ২৩ নভেম্বর রাজধানীর হোটেল ইডেন প্রাঙ্গণে। এতে প্রায় ২ হাজার ১১০ জন কাউন্সিলর ও সমান সংখ্যক ডেলিগেট অংশগ্রহণ করেন।
সভাপতির বক্তব্যে আবদুল মালেক উকিল বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সূর্য সন্তানের কারাবন্দী করে যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করে মন্ত্রী বানিয়েছে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান। এমন অপকর্মের জন্য দেশের মানুষ তাকে ক্ষমা করবে না।’
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলন
১৯৯৫ সালে ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলটির ষষ্ঠ বিশেষ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানানো হয়। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানানো হয়।
এই বিশেষ সম্মেলনের পরেই আওয়ামী লীগ এই দাবিতে আন্দোলনে যায় এবং ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির অধীনে নির্বাচন বর্জন করে। বিএনপি সে সময় একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসলেও ১২ দিনের মাথায় আওয়ামী লীগের দাবি মেনে নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে প্রবর্তন করে। ১২ জুনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জিতে বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ।
সবশেষ বিশেষ সম্মেলন
২০০০ সালের ২৩ জুন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে দলের সপ্তম বিশেষ জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির মেয়াদ দু’বছর বাড়াতে এই সম্মেলন ডাকা হয়।
এরপর গত ২২ বছরে আর কখনো আওয়ামী লীগকে বিশেষ সম্মেলন ডাকতে হয়নি।
যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নয়, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে এ আহ্বান জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের বাসভবন যমুনার সামনে শুরু হওয়া অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (৮ মে) মধ্যরাতে এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি জানিয়েছেন দলটির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য জীবন ওয়াকফ করে দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী ও রাষ্ট্রদ্রোহী দল হিসেবে নিষিদ্ধ না করা হলে আমরা রাজপথ ছাড়ব না। আমরা গত জুলইতেই আমাদের জীবন বাংলাদেশের নামে ওয়াকফ করে দিয়েছি। আমাদের জীবনে আর কোনো...
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই প্রসেস করে সব ফরমালিটি শেষ করে এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।
৩ ঘণ্টা আগে