থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ
থুনবার্গিয়া ইরেক্টা, যাকে বুশ ক্লক ভাইন নামেও ডাকা হয়। পশ্চিম আফ্রিকার স্থানীয় এই ফুলগাছের বর্তমানে ভারতসহ বিশ্বের নানা অঞ্চলে শোভাময় গাছ হিসেবে ব্যাপকভাবে চাষ হচ্ছে। গাছটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর গাঢ় সবুজ, ডিম্বাকৃতির পাতা এবং শিংয়ের মতো আকৃতির আকর্ষণীয় বেগুনি ফুল। মূলত শোভাবর্ধক উদ্ভিদ হিসেবেই এর কদর বেশি। ছবিটি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার দেওপাড়া এলাকা থেকে তোলা। ছবি: মিলন শেখ