ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই কাঁধে মাছ ধরার পলো নিয়ে দল বেঁধে এক বর্ণিল উৎসবে মেতে ওঠেন শৌখিন শিকারিরা। আঞ্চলিকভাবে যা ‘বাউত উৎসব’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় এই বাউত উৎসব ‘পলো উৎসব’ নামেও পরিচিত।
প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুম, অর্থাৎ নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে মাছ শিকারের এই উৎসব শুরু হয়। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শৌখিন মাছ শিকারিরা এসে বিলপাড়ে জড়ো হন। এ সময় পুরো এলাকা অন্যরকম এক মিলন মেলায় পরিণত হয়। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিল এলাকা থেকে এই বাউত উৎসবের মনোমুগ্ধকর চিত্র তুলে ধরেছেন আজকের পত্রিকার পাবনা প্রতিনিধি শাহীন রহমান।








ভোরের আলো ফুটতে না ফুটতেই কাঁধে মাছ ধরার পলো নিয়ে দল বেঁধে এক বর্ণিল উৎসবে মেতে ওঠেন শৌখিন শিকারিরা। আঞ্চলিকভাবে যা ‘বাউত উৎসব’ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় এই বাউত উৎসব ‘পলো উৎসব’ নামেও পরিচিত।
প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুম, অর্থাৎ নভেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে মাছ শিকারের এই উৎসব শুরু হয়। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শৌখিন মাছ শিকারিরা এসে বিলপাড়ে জড়ো হন। এ সময় পুরো এলাকা অন্যরকম এক মিলন মেলায় পরিণত হয়। পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার রুহুল বিল এলাকা থেকে এই বাউত উৎসবের মনোমুগ্ধকর চিত্র তুলে ধরেছেন আজকের পত্রিকার পাবনা প্রতিনিধি শাহীন রহমান।







