রানা দাশগুপ্ত
’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং তাদের আদর্শের লোকজন সংখ্যালঘুবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করেছে। কখনো সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে, আবার কখনো রাজনৈতিকভাবে। ১৯৯০-এর পর থেকে আজও হামলা থামেনি। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আমরা ভেবেছিলাম, হয়তো হামলার পুনরাবৃত্তি হবে না। কিন্তু ২০১১ সালের পর থেকে হামলা শুধু বাড়ছে না, তীব্রতর হচ্ছে। সরকার আমাদের বারবার আশ্বস্ত করেছে। কিন্তু যা বলেছে তার সঙ্গে বাস্তবের মিল নেই।
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে বর্তমান সরকারের আন্তরিক ভূমিকা লক্ষ করছি না। তারা যা বলে, তা করে না। প্রধানমন্ত্রীর ওপর আমরা আস্থা রাখতে চাই। কিন্তু তাঁর বক্তব্যের পরও নবমীর দিন যে ঘটনাগুলো অব্যাহতভাবে চলছে, তাতে মনে হয় সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। সাম্প্রতিক ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবহেলা রয়েছে। তাদের ইতিবাচক তৎপরতা লক্ষ করা যায়নি। ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর তাদের দেখা যায়। এর আগে তাদের কোনো ভূমিকা নেই। তাদের দেখাও যায় না অনেক জায়গায়। আমরা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা চাইব। অতীতে ও বর্তমানে যারা হামলা করেছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার কথা বলব। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে বলব।
২০১১ সালের পর থেকে লক্ষ করছি, সরকারি দলের কিছু লোক সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে মন্দিরে হামলা করেছে, লুটপাট চালিয়েছে। জায়গা-জমি দখল করেছে। কোনো রাজনৈতিক দলের ওপর সংখ্যালঘুরা আর আস্থা রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক দলগুলো সংখ্যালঘুদের সঙ্গে প্রতারণা করছে বলেও মনে করেন তিনি।
’৭১-এর পরাজিত শক্তি এবং তাদের আদর্শের লোকজন সংখ্যালঘুবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করেছে। কখনো সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে, আবার কখনো রাজনৈতিকভাবে। ১৯৯০-এর পর থেকে আজও হামলা থামেনি। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আমরা ভেবেছিলাম, হয়তো হামলার পুনরাবৃত্তি হবে না। কিন্তু ২০১১ সালের পর থেকে হামলা শুধু বাড়ছে না, তীব্রতর হচ্ছে। সরকার আমাদের বারবার আশ্বস্ত করেছে। কিন্তু যা বলেছে তার সঙ্গে বাস্তবের মিল নেই।
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার প্রশ্নে বর্তমান সরকারের আন্তরিক ভূমিকা লক্ষ করছি না। তারা যা বলে, তা করে না। প্রধানমন্ত্রীর ওপর আমরা আস্থা রাখতে চাই। কিন্তু তাঁর বক্তব্যের পরও নবমীর দিন যে ঘটনাগুলো অব্যাহতভাবে চলছে, তাতে মনে হয় সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে। সাম্প্রতিক ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবহেলা রয়েছে। তাদের ইতিবাচক তৎপরতা লক্ষ করা যায়নি। ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর তাদের দেখা যায়। এর আগে তাদের কোনো ভূমিকা নেই। তাদের দেখাও যায় না অনেক জায়গায়। আমরা সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা চাইব। অতীতে ও বর্তমানে যারা হামলা করেছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার কথা বলব। ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে বলব।
২০১১ সালের পর থেকে লক্ষ করছি, সরকারি দলের কিছু লোক সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়ে মন্দিরে হামলা করেছে, লুটপাট চালিয়েছে। জায়গা-জমি দখল করেছে। কোনো রাজনৈতিক দলের ওপর সংখ্যালঘুরা আর আস্থা রাখতে পারছে না। রাজনৈতিক দলগুলো সংখ্যালঘুদের সঙ্গে প্রতারণা করছে বলেও মনে করেন তিনি।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্ক্সবাদী চিন্তাচেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে শুরু হওয়া ‘জাতীয় ঐকমত্য’ প্রক্রিয়া তার শেষের দিকে এগিয়ে চলেছে, কিন্তু এখনো দেখা যাচ্ছে, প্রক্রিয়ার শুরুর জায়গাটিই ভালোভাবে গড়ে ওঠেনি। একদিকে রয়েছে ১৬৬টি প্রস্তাব, অন্যদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমতের পাহাড়।
৪ ঘণ্টা আগেলেখার শিরোনাম দেখেই যদি কেউ ভেবে থাকেন, এখানে অমূল্য রতন পেয়ে যাবেন, তাহলে ভুল করবেন। ফেব্রুয়ারি আর এপ্রিল নিয়ে এমন এক গাড্ডায় পড়েছে নির্বাচন যে, কোনো ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী করার শক্তি কারও নেই। বিএনপির হাতে মুলা ধরিয়ে দিয়ে এই সরকারই আরও অনেক দিন ক্ষমতায় থাকার বাসনা পোষণ করছে কি না...
১ দিন আগেবিশ্বে পরিবেশদূষণকারী হিসেবে ১৫টি প্রধান দূষক চিহ্নিত করা হয়েছে। পয়লা নম্বরে আছে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার। বিশ্বব্যাপী পরিবেশদূষণে ৫ নম্বর দূষণকারী এখন প্লাস্টিক। দূষণের মাত্রা অনুযায়ী এই অবস্থান নির্ধারিত হয়েছে।
১ দিন আগে