নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি বিভিন্ন বাঁধা-নিষেধের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছে মোটরসাইকেল চালকেরা। ঈদের আগে ও পরে ৬ দিন মোটরসাইকেলে করে দেশের এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে তাঁদের নিতে হচ্ছে মুভমেন্ট পাস। তবে মুভমেন্ট পাস নিতে গিয়েও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন অনেকে। অনেকে আবার জানেনই না কীভাবে, কোথা থেকে মুভমেন্ট পাস নিতে হবে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ৮টি উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) কার্যালয় থেকে মুভমেন্ট পাস নিয়েছেন মাত্র ১৮৭ জন। রমনা থেকে ৭০ জন, তেজগাঁও থেকে ২৫ জন, উত্তরা থেকে ১১ জন ও মিরপুর থেকে ৮১ জন মুভমেন্ট পাস নিয়েছেন। গুলশান ও ওয়ারী ডিসি (ট্রাফিক) কার্যালয় থেকে কেউ মুভমেন্ট পাস নেননি। এছাড়াও লালবাগ ও মতিঝিল থেকে কতজন মুভমেন্ট পাস নিয়েছেন তা জানা যায়নি। এসব তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস্ বিভাগ) আবু তালেব।
সরেজমিনে রমনা উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায় বেশ কয়েকজন মুভমেন্ট পাস নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন কিন্তু কার্যালয়ে দায়িত্বরত কেউই নেই। এ সময় সেবা ডেস্কে থাকা একজন কনস্টেবলকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানান, আজকে আর দেওয়া হবে না, আগামীকাল দেওয়া হবে। পরবর্তীতে রমনা উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জয়দেব চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করে মুভমেন্ট পাস দেওয়ার কোন সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে কী-না জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিষয়টি দেখছি।’ পরবর্তীতে অপেক্ষারত কয়েকজনকে মুভমেন্ট পাস দেওয়া হয়।
ট্রাফিক কার্যালয়ে আসা পান্থপথের বাসিন্দা মো. এমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন বাইক কিনেছি তাই বাসার নিচে রেখে যেতে চাচ্ছি না কারণ ঈদের সময় চুরি হয়। কিন্তু পাস নিতে এসে প্রায় ঘণ্টাখানেক ধরে দাঁড়িয়ে আছি। এখানে কেউ নেই। আজকেই নিতে হবে।’
পাস নিতে মিরপুর থেকে আসা আরেক চালক আমীর হামজা বলেন, ‘সব ডিসি অফিসেই যে দেয় তা তো জানি না। শুনেছি শুধু রমনা থেকেই দেবে। আগে জানলে তো মিরপুর থেকেই নিতাম।’
সরকারি বিভিন্ন বাঁধা-নিষেধের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছে মোটরসাইকেল চালকেরা। ঈদের আগে ও পরে ৬ দিন মোটরসাইকেলে করে দেশের এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যেতে তাঁদের নিতে হচ্ছে মুভমেন্ট পাস। তবে মুভমেন্ট পাস নিতে গিয়েও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন অনেকে। অনেকে আবার জানেনই না কীভাবে, কোথা থেকে মুভমেন্ট পাস নিতে হবে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ৮টি উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) কার্যালয় থেকে মুভমেন্ট পাস নিয়েছেন মাত্র ১৮৭ জন। রমনা থেকে ৭০ জন, তেজগাঁও থেকে ২৫ জন, উত্তরা থেকে ১১ জন ও মিরপুর থেকে ৮১ জন মুভমেন্ট পাস নিয়েছেন। গুলশান ও ওয়ারী ডিসি (ট্রাফিক) কার্যালয় থেকে কেউ মুভমেন্ট পাস নেননি। এছাড়াও লালবাগ ও মতিঝিল থেকে কতজন মুভমেন্ট পাস নিয়েছেন তা জানা যায়নি। এসব তথ্য জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস্ বিভাগ) আবু তালেব।
সরেজমিনে রমনা উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) কার্যালয়ে গিয়ে দেখা যায় বেশ কয়েকজন মুভমেন্ট পাস নেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন কিন্তু কার্যালয়ে দায়িত্বরত কেউই নেই। এ সময় সেবা ডেস্কে থাকা একজন কনস্টেবলকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানান, আজকে আর দেওয়া হবে না, আগামীকাল দেওয়া হবে। পরবর্তীতে রমনা উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জয়দেব চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করে মুভমেন্ট পাস দেওয়ার কোন সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে কী-না জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বিষয়টি দেখছি।’ পরবর্তীতে অপেক্ষারত কয়েকজনকে মুভমেন্ট পাস দেওয়া হয়।
ট্রাফিক কার্যালয়ে আসা পান্থপথের বাসিন্দা মো. এমরান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নতুন বাইক কিনেছি তাই বাসার নিচে রেখে যেতে চাচ্ছি না কারণ ঈদের সময় চুরি হয়। কিন্তু পাস নিতে এসে প্রায় ঘণ্টাখানেক ধরে দাঁড়িয়ে আছি। এখানে কেউ নেই। আজকেই নিতে হবে।’
পাস নিতে মিরপুর থেকে আসা আরেক চালক আমীর হামজা বলেন, ‘সব ডিসি অফিসেই যে দেয় তা তো জানি না। শুনেছি শুধু রমনা থেকেই দেবে। আগে জানলে তো মিরপুর থেকেই নিতাম।’
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
৩ ঘণ্টা আগেভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এখনো বাড়ছে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম। কয়েকটি এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে নদীতীরে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা বিলীন হয়ে গেছে। পানিতে তলিয়ে আছে খেতের ফসল। কোমরপানি বসতঘরেও। মাচা পেতে চলছে রান্নার কাজ...
৪ ঘণ্টা আগে