নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রিকশাচালকদের পর এবার ১০ দফা দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন সিএনজি চালিত অটোরিকশার চালকেরা।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন তারা। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত শ্রমিক সংগঠন ঢাকা জেলা ফোর স্ট্রোক অটোরিকশা (সিএনজি) ড্রাইভার্স ইউনিয়নের ব্যানারে এই কর্মসূচির আয়োজন করেন চালকেরা।
এর আগে চলতি মাসের ১৯ তারিখে চট্টগ্রামেও ১০ দফা দাবি দিয়ে আন্দোলন ও ধর্মঘট ডেকেছিল চালকেরা।
বুধবার বিআরটিএর সামনে অবস্থান নিয়ে চালকেরা বলেন, সরকার নির্ধারিত দৈনিক জমা ৯০০ টাকার পরিবর্তে মালিকেরা এক শিফটে ১১৫০ টাকা থেকে ১৩০০ টাকা নিচ্ছেন এবং দুই শিফটে ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত জমা আদায় করছেন।
এমনকি মালিক সমিতি গত ২০২২ সালের ২৩ মে থেকে আবার জমা বাড়ানোর পাঁয়তারা করছেন। চালকদের কাছ থেকে এই অতিরিক্ত জমা আদায় বন্ধ করতে হবে।
মালিক সমিতি চালকদের জমা আদায়ের রশিদ দিতে হবে। আমাদের প্রধান দাবি, সরকার নির্ধারিত দৈনিক জমা ৯০০ টাকা করতে হবে। মালিকেরা জমা বাড়ানোর পাঁয়তারা করছেন, সেটা বন্ধ করতে হবে। চালকদের ১০ দফা দাবি আদায়ে এখানে আমরা এসেছি। এই দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে।
তারা বলেন, ২০১৫ সাল থেকে চালকদের ওপর মালিক সমিতি নির্যাতন করছে। ঢাকায় পাঁচ হাজার গাড়ি ও চট্টগ্রামে চার হাজার গাড়ি চালকদের মধ্যে বিতরণ করলে চালকেরা মালিক সমিতির নির্যাতন থেকে মুক্তি পাবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারা বলেন, প্রায় এক হাজার সিএনজি মালিকের কাছে ঢাকা শহরের প্রায় এক লাখ সিএনজি চালক ও এক কোটি যাত্রী জিম্মি। যাত্রীদের ধারণা সিএনজি চালকেরা যাত্রীদের ওপর জুলুম করে। কিন্তু চালকেরা কতটা অসহায় সে কথা কখনো কেউ জানেই না, শোনেও না।
নিয়োগপত্র না থাকায় চালকেরা বছরে তিন-চারবার বেকার হন। আমরা এসবের একটি স্থায়ী সমাধান চাই। আমরা চাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের বিষয়গুলোর দিকে একটু নজর দিক।
রিকশাচালকদের পর এবার ১০ দফা দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন সিএনজি চালিত অটোরিকশার চালকেরা।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন তারা। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের অন্তর্ভুক্ত শ্রমিক সংগঠন ঢাকা জেলা ফোর স্ট্রোক অটোরিকশা (সিএনজি) ড্রাইভার্স ইউনিয়নের ব্যানারে এই কর্মসূচির আয়োজন করেন চালকেরা।
এর আগে চলতি মাসের ১৯ তারিখে চট্টগ্রামেও ১০ দফা দাবি দিয়ে আন্দোলন ও ধর্মঘট ডেকেছিল চালকেরা।
বুধবার বিআরটিএর সামনে অবস্থান নিয়ে চালকেরা বলেন, সরকার নির্ধারিত দৈনিক জমা ৯০০ টাকার পরিবর্তে মালিকেরা এক শিফটে ১১৫০ টাকা থেকে ১৩০০ টাকা নিচ্ছেন এবং দুই শিফটে ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত জমা আদায় করছেন।
এমনকি মালিক সমিতি গত ২০২২ সালের ২৩ মে থেকে আবার জমা বাড়ানোর পাঁয়তারা করছেন। চালকদের কাছ থেকে এই অতিরিক্ত জমা আদায় বন্ধ করতে হবে।
মালিক সমিতি চালকদের জমা আদায়ের রশিদ দিতে হবে। আমাদের প্রধান দাবি, সরকার নির্ধারিত দৈনিক জমা ৯০০ টাকা করতে হবে। মালিকেরা জমা বাড়ানোর পাঁয়তারা করছেন, সেটা বন্ধ করতে হবে। চালকদের ১০ দফা দাবি আদায়ে এখানে আমরা এসেছি। এই দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে।
তারা বলেন, ২০১৫ সাল থেকে চালকদের ওপর মালিক সমিতি নির্যাতন করছে। ঢাকায় পাঁচ হাজার গাড়ি ও চট্টগ্রামে চার হাজার গাড়ি চালকদের মধ্যে বিতরণ করলে চালকেরা মালিক সমিতির নির্যাতন থেকে মুক্তি পাবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তারা বলেন, প্রায় এক হাজার সিএনজি মালিকের কাছে ঢাকা শহরের প্রায় এক লাখ সিএনজি চালক ও এক কোটি যাত্রী জিম্মি। যাত্রীদের ধারণা সিএনজি চালকেরা যাত্রীদের ওপর জুলুম করে। কিন্তু চালকেরা কতটা অসহায় সে কথা কখনো কেউ জানেই না, শোনেও না।
নিয়োগপত্র না থাকায় চালকেরা বছরে তিন-চারবার বেকার হন। আমরা এসবের একটি স্থায়ী সমাধান চাই। আমরা চাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের বিষয়গুলোর দিকে একটু নজর দিক।
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৬ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১২ ঘণ্টা আগে