অনলাইন ডেস্ক
মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানির জন্য কার্যতালিকায় এসেছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ৯ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।
এর আগে, গত ২৩ জানুয়ারি আপিল বিভাগ শুনানির জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। এরপর ওই রায় রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এদিকে এই জামায়াত নেতার দ্রুত মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অন্যায়ভাবে এ টি এম আজহারকে গত ১৩ বছর ধরে কারাগারে রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। তাই আওয়ামী লীগের পতনের পর ছয় মাস পার হলেও তাঁর মুক্তি না মেলায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
জামায়াতের নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের পক্ষে আপিল বিভাগে শুনানি করবেন সিনিয়ার আইনজীবী ও জামায়াতের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ফেরেন তিনি।
মহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানির জন্য কার্যতালিকায় এসেছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার আবেদনটি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ৯ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।
এর আগে, গত ২৩ জানুয়ারি আপিল বিভাগ শুনানির জন্য ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। এরপর ওই রায় রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এদিকে এই জামায়াত নেতার দ্রুত মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অন্যায়ভাবে এ টি এম আজহারকে গত ১৩ বছর ধরে কারাগারে রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। তাই আওয়ামী লীগের পতনের পর ছয় মাস পার হলেও তাঁর মুক্তি না মেলায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
জামায়াতের নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের পক্ষে আপিল বিভাগে শুনানি করবেন সিনিয়ার আইনজীবী ও জামায়াতের সাবেক নেতা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। দীর্ঘদিন প্রবাসে থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ফেরেন তিনি।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪১ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে