নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইন বহির্ভূতভাবে কেউ যদি কারও ডিভাইস চেক করে তিনি যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যও হন তাঁর বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ করা যাবে এবং তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
পুলিশ নাগরিকের ডিভাইস চেক করা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন কিনা এবং ওই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ কথা বলেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের আইসিটি ভবনে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮’ রহিতকরণ এবং প্রস্তাবিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ উপস্থাপন ও অবহিতকরণ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের শুরুতে কিছু অপব্যবহার দেখতে পাই, যা আমি অকপটে স্বীকার করতে কখনই কুণ্ঠাবোধ করিনি। সে সময়ে এ আইনের অপব্যবহার রোধে আমরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করি। ফলে এ আইনের অপব্যবহার অনেকটাই কমে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ব্যাপক আকারে সংশোধন, পরিবর্তন ও পরিমার্জন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেওয়ার কারণে সেটি রহিত করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে।’
এছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে মানুষের মধ্যে মানসিক চাপ ও আতঙ্ক কাজ করত বলেও জানান তিনি।
সাইবার নিরাপত্তা আইনের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বুধবারের আগে নতুন আইনের খসড়া প্রকাশ করা হয়নি। ২৯ ধারায় মানহানির মামলায় কারাদণ্ড ছিল, সেটা নেই। এখন শুধু জরিমানার বিধান করা হয়েছে। ২১ ধারায় জেল ছিল ১০ বছর, এখন হয়েছে ৭ বছর। আইনের সর্ব জায়গায় দ্বিতীয়বার অপরাধ করলে যে উপধারা ছিল, সেগুলো বিলুপ্ত করা হয়েছে। এগুলো কী পরিবর্তন না? এরপরও কেউ যদি বলে, নতুন বোতলে পুরোনো মদ। তাহলে আমাদের বলতে হবে, সমালোচনার জন্যই সমালোচনা করা হচ্ছে, জেনে বুঝে সমালোচনা করা হচ্ছে না।’
পরোয়ানা ছাড়া তল্লাশি ও গ্রেপ্তার করার বিষয়ে আইনে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তা নাগরিক অধিকার পরিপন্থী কিনা এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, টেকনিক্যাল অপরাধ যেসব ধারা জামিনযোগ্য নয়, সেসব ধারায় গ্রেপ্তার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে সোপর্দ করতে হবে। ওই ব্যক্তি আদালতে তার বক্তব্য দিতে পারবেন। আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে, মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হবে সেই মামলায় যিনি ভুক্তভোগী হন, তার ক্ষতিপূরণ বা প্রতিকারের বিষয়ে কিছু বিধান সাইবার নিরাপত্তা আইনে রাখব।
এ সময় আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সরোয়ার বলেন, আমলযোগ্য অপরাধে বিনা ওয়ারেন্টে তল্লাশি করতে পারবেন। অ-আমলযোগ্য ধারায় তল্লাশি করার কোনো সুযোগ নেই। নতুন আইনে পুলিশের ক্ষমতা অনেক কমানো হয়েছে। অ-আমলযোগ্য ধারায় আদালতের পরোয়ানা ছাড়া তল্লাশি করতে পারবে না।
সংবাদ সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সচিব মো. সামসুল আরেফিন, ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির (ডিএসএ) মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আইন বহির্ভূতভাবে কেউ যদি কারও ডিভাইস চেক করে তিনি যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যও হন তাঁর বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ করা যাবে এবং তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
পুলিশ নাগরিকের ডিভাইস চেক করা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন কিনা এবং ওই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ কথা বলেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের আইসিটি ভবনে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮’ রহিতকরণ এবং প্রস্তাবিত ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩’ উপস্থাপন ও অবহিতকরণ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের শুরুতে কিছু অপব্যবহার দেখতে পাই, যা আমি অকপটে স্বীকার করতে কখনই কুণ্ঠাবোধ করিনি। সে সময়ে এ আইনের অপব্যবহার রোধে আমরা বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করি। ফলে এ আইনের অপব্যবহার অনেকটাই কমে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ব্যাপক আকারে সংশোধন, পরিবর্তন ও পরিমার্জন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেওয়ার কারণে সেটি রহিত করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে।’
এছাড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে মানুষের মধ্যে মানসিক চাপ ও আতঙ্ক কাজ করত বলেও জানান তিনি।
সাইবার নিরাপত্তা আইনের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বুধবারের আগে নতুন আইনের খসড়া প্রকাশ করা হয়নি। ২৯ ধারায় মানহানির মামলায় কারাদণ্ড ছিল, সেটা নেই। এখন শুধু জরিমানার বিধান করা হয়েছে। ২১ ধারায় জেল ছিল ১০ বছর, এখন হয়েছে ৭ বছর। আইনের সর্ব জায়গায় দ্বিতীয়বার অপরাধ করলে যে উপধারা ছিল, সেগুলো বিলুপ্ত করা হয়েছে। এগুলো কী পরিবর্তন না? এরপরও কেউ যদি বলে, নতুন বোতলে পুরোনো মদ। তাহলে আমাদের বলতে হবে, সমালোচনার জন্যই সমালোচনা করা হচ্ছে, জেনে বুঝে সমালোচনা করা হচ্ছে না।’
পরোয়ানা ছাড়া তল্লাশি ও গ্রেপ্তার করার বিষয়ে আইনে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে তা নাগরিক অধিকার পরিপন্থী কিনা এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, টেকনিক্যাল অপরাধ যেসব ধারা জামিনযোগ্য নয়, সেসব ধারায় গ্রেপ্তার করার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে সোপর্দ করতে হবে। ওই ব্যক্তি আদালতে তার বক্তব্য দিতে পারবেন। আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে, মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হবে সেই মামলায় যিনি ভুক্তভোগী হন, তার ক্ষতিপূরণ বা প্রতিকারের বিষয়ে কিছু বিধান সাইবার নিরাপত্তা আইনে রাখব।
এ সময় আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সরোয়ার বলেন, আমলযোগ্য অপরাধে বিনা ওয়ারেন্টে তল্লাশি করতে পারবেন। অ-আমলযোগ্য ধারায় তল্লাশি করার কোনো সুযোগ নেই। নতুন আইনে পুলিশের ক্ষমতা অনেক কমানো হয়েছে। অ-আমলযোগ্য ধারায় আদালতের পরোয়ানা ছাড়া তল্লাশি করতে পারবে না।
সংবাদ সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সচিব মো. সামসুল আরেফিন, ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির (ডিএসএ) মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৭ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে