নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বল্প আয়ের মানুষ যাতে কম দামে পণ্য কিনতে পারে, এজন্য ১ কোটি মানুষকে সরকার বিশেষ কার্ড দেবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার গণভবনে ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ কথা জানান তিনি।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম বেড়ে যায়, তখন আমাদের খুব বেশি কিছু করার থাকে না। কিছু তো কম্প্রোমাইজ করতে হয়। কিন্তু রোজার সময় দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা টার্গেট করেছি ১ কোটি মানুষকে স্পেশাল কার্ড দিয়ে দেব, যেটা দিয়ে তারা ন্যায্যমূল্যে কয়েকটা জিনিস কিনতে পারবে। যে ৩৮ লাখ মানুষকে আমরা টাকা দিচ্ছি, তারা তো থাকবেই, তার বাইরে আরও, মানে আমরা ১ কোটি লোককে দেব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তা ছাড়া ৫০ লাখ মানুষকে একটা কার্ড দেওয়া আছে, সেটা থেকে তারা মাত্র ১০ টাকায় চাল কিনতে পারে। সেই ব্যবস্থাটা করা আছে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এই ১ কোটি মানুষকে আমরা বিশেষ কার্ড দিয়ে সহযোগিতা দেব। যাতে করে তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটা ন্যায্যমূল্যে নিয়ে তাদের জীবনজীবিকা চালাতে পারে।’
সরকারের কাছে যথেষ্ট খাদ্য মজুত আছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, এখনো ১৮ লাখ টন খাদ্য মজুত আছে আমাদের। সেখানে কোনো অসুবিধা নাই।’
ফসল উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কারও এতটুকু জমি যেন অনাবাদি না থাকে। যে যা পারেন সেটাই উৎপাদন করেন। প্রত্যেক এলাকায়ই কিছু না কিছু উৎপাদন হবে। সেটাই আমার লক্ষ্য। তাতে আমাদের যে খাদ্য চাহিদা সেটা যেন পূরণ করতে পারি।’
স্বল্প আয়ের মানুষ যাতে কম দামে পণ্য কিনতে পারে, এজন্য ১ কোটি মানুষকে সরকার বিশেষ কার্ড দেবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার গণভবনে ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ কথা জানান তিনি।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম বেড়ে যায়, তখন আমাদের খুব বেশি কিছু করার থাকে না। কিছু তো কম্প্রোমাইজ করতে হয়। কিন্তু রোজার সময় দ্রব্য মূল্য নিয়ন্ত্রণে থাকে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা টার্গেট করেছি ১ কোটি মানুষকে স্পেশাল কার্ড দিয়ে দেব, যেটা দিয়ে তারা ন্যায্যমূল্যে কয়েকটা জিনিস কিনতে পারবে। যে ৩৮ লাখ মানুষকে আমরা টাকা দিচ্ছি, তারা তো থাকবেই, তার বাইরে আরও, মানে আমরা ১ কোটি লোককে দেব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তা ছাড়া ৫০ লাখ মানুষকে একটা কার্ড দেওয়া আছে, সেটা থেকে তারা মাত্র ১০ টাকায় চাল কিনতে পারে। সেই ব্যবস্থাটা করা আছে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এই ১ কোটি মানুষকে আমরা বিশেষ কার্ড দিয়ে সহযোগিতা দেব। যাতে করে তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটা ন্যায্যমূল্যে নিয়ে তাদের জীবনজীবিকা চালাতে পারে।’
সরকারের কাছে যথেষ্ট খাদ্য মজুত আছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, এখনো ১৮ লাখ টন খাদ্য মজুত আছে আমাদের। সেখানে কোনো অসুবিধা নাই।’
ফসল উৎপাদন বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কারও এতটুকু জমি যেন অনাবাদি না থাকে। যে যা পারেন সেটাই উৎপাদন করেন। প্রত্যেক এলাকায়ই কিছু না কিছু উৎপাদন হবে। সেটাই আমার লক্ষ্য। তাতে আমাদের যে খাদ্য চাহিদা সেটা যেন পূরণ করতে পারি।’
বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন দীর্ঘদিন ধরে বিচার বিভাগের বিভিন্ন বৈষম্যের চিত্র তুলে ধরে তা নিরসনের দাবি তুলছেন। অ্যাসোসিয়েশনের মতে, ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক হওয়ার পর শুধু বিচারকদের জন্য ৬টি গ্রেড রেখে পৃথক পে-স্কেলসহ নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন করা হলেও সহায়ক...
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ভবন নির্মাণে অনিয়ম পেয়েছে শিক্ষা অডিট অধিদপ্তর। ১৬০ কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে এসব ভবন নির্মাণে কোনো প্রকল্প করা হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্রও নেওয়া হয়নি। খরচ করা হয়েছে কর্তৃপক্ষের ‘ইচ্ছেমতো’।
১১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারকে আর্থিক সুবিধা প্রদান এবং আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনে অন্তর্বর্তী সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে অধ্যাদেশ হচ্ছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তরকে এই আইনের আওতায় আনা হবে। এই অধিদপ্তরের মাধ্যমেই শহীদদের পরিবারকে
১১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তা দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি-নিয়ন্ত্রিত রাখাইনে বাংলাদেশ হয়ে মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর কোনো ধরনের ব্যবস্থা চায় না। আবার অন্তর্বর্তী সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আগামী সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে যে আন্তর্জাতিক সম্মেলন করতে চায়, তাতেও জান্তার আপত্তি আছে।
১২ ঘণ্টা আগে