নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে ২৩টি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এসব টাস্কফোর্স ৬ অক্টোবর থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ট্রেনে অভিযান পরিচালনা করছে।
আজ মঙ্গলবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১২ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা জরিমানা ও টিকিটের প্রকৃত মূল্য বাবদ ১২ লাখ ২৯ হাজার টাকা, মোট ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা টিকিটের ওপর যাত্রীর মুদ্রিত নাম ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, যাত্রী কর্তৃক প্রদর্শিত পরিচয়পত্র যাচাইসহ চেকিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সময় বিনা টিকিটের মোট ৬ হাজার ২৭৮ জন ও অন্যের আইডি দিয়ে কেনা টিকিটে ভ্রমণকারী ১ হাজার ৮৫৩ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়।
এর মধ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২৫৭ জন ও অন্যের আইডি থেকে ক্রয়কৃত টিকিটধারী ৯৮৬ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৫০ টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৬ হাজার ৪১৫ টাকা, মোট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৫ টাকা আদায় করা হয়।
একইভাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২১ জন ও অন্যের আইডি ব্যবহার করে ক্রয়কৃত টিকিটে ভ্রমণকারী ৮৬৭ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৯০ হাজার ৮৭১ টাকা, মোট ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৩০৭ টাকা আদায় করা হয়।
এ সময় টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ৫৩টি মোবাইল নম্বর ব্লক করার সুপারিশ করা হয়।
বর্তমানে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ১৩টি ও পশ্চিমাঞ্চলে ১৪ টি—মোট ২৩টি টাস্কফোর্স কাজ করছে। রেলওয়ের নিয়মিত টিকিট চেকিংয়ের পাশাপাশি এই বিশেষ টাস্কফোর্সের অভিযান চলমান থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে ২৩টি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এসব টাস্কফোর্স ৬ অক্টোবর থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ট্রেনে অভিযান পরিচালনা করছে।
আজ মঙ্গলবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১২ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা জরিমানা ও টিকিটের প্রকৃত মূল্য বাবদ ১২ লাখ ২৯ হাজার টাকা, মোট ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা টিকিটের ওপর যাত্রীর মুদ্রিত নাম ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, যাত্রী কর্তৃক প্রদর্শিত পরিচয়পত্র যাচাইসহ চেকিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সময় বিনা টিকিটের মোট ৬ হাজার ২৭৮ জন ও অন্যের আইডি দিয়ে কেনা টিকিটে ভ্রমণকারী ১ হাজার ৮৫৩ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়।
এর মধ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২৫৭ জন ও অন্যের আইডি থেকে ক্রয়কৃত টিকিটধারী ৯৮৬ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৫০ টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৬ হাজার ৪১৫ টাকা, মোট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৫ টাকা আদায় করা হয়।
একইভাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২১ জন ও অন্যের আইডি ব্যবহার করে ক্রয়কৃত টিকিটে ভ্রমণকারী ৮৬৭ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৯০ হাজার ৮৭১ টাকা, মোট ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৩০৭ টাকা আদায় করা হয়।
এ সময় টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ৫৩টি মোবাইল নম্বর ব্লক করার সুপারিশ করা হয়।
বর্তমানে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ১৩টি ও পশ্চিমাঞ্চলে ১৪ টি—মোট ২৩টি টাস্কফোর্স কাজ করছে। রেলওয়ের নিয়মিত টিকিট চেকিংয়ের পাশাপাশি এই বিশেষ টাস্কফোর্সের অভিযান চলমান থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে ২৩টি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এসব টাস্কফোর্স ৬ অক্টোবর থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ট্রেনে অভিযান পরিচালনা করছে।
আজ মঙ্গলবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১২ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা জরিমানা ও টিকিটের প্রকৃত মূল্য বাবদ ১২ লাখ ২৯ হাজার টাকা, মোট ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা টিকিটের ওপর যাত্রীর মুদ্রিত নাম ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, যাত্রী কর্তৃক প্রদর্শিত পরিচয়পত্র যাচাইসহ চেকিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সময় বিনা টিকিটের মোট ৬ হাজার ২৭৮ জন ও অন্যের আইডি দিয়ে কেনা টিকিটে ভ্রমণকারী ১ হাজার ৮৫৩ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়।
এর মধ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২৫৭ জন ও অন্যের আইডি থেকে ক্রয়কৃত টিকিটধারী ৯৮৬ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৫০ টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৬ হাজার ৪১৫ টাকা, মোট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৫ টাকা আদায় করা হয়।
একইভাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২১ জন ও অন্যের আইডি ব্যবহার করে ক্রয়কৃত টিকিটে ভ্রমণকারী ৮৬৭ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৯০ হাজার ৮৭১ টাকা, মোট ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৩০৭ টাকা আদায় করা হয়।
এ সময় টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ৫৩টি মোবাইল নম্বর ব্লক করার সুপারিশ করা হয়।
বর্তমানে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ১৩টি ও পশ্চিমাঞ্চলে ১৪ টি—মোট ২৩টি টাস্কফোর্স কাজ করছে। রেলওয়ের নিয়মিত টিকিট চেকিংয়ের পাশাপাশি এই বিশেষ টাস্কফোর্সের অভিযান চলমান থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
‘টিকিট যার, ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ে ২৩টি টাস্কফোর্স গঠন করেছে। এসব টাস্কফোর্স ৬ অক্টোবর থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ট্রেনে অভিযান পরিচালনা করছে।
আজ মঙ্গলবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ১২ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা জরিমানা ও টিকিটের প্রকৃত মূল্য বাবদ ১২ লাখ ২৯ হাজার টাকা, মোট ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে টাস্কফোর্স।
টাস্কফোর্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা টিকিটের ওপর যাত্রীর মুদ্রিত নাম ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, যাত্রী কর্তৃক প্রদর্শিত পরিচয়পত্র যাচাইসহ চেকিং কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সময় বিনা টিকিটের মোট ৬ হাজার ২৭৮ জন ও অন্যের আইডি দিয়ে কেনা টিকিটে ভ্রমণকারী ১ হাজার ৮৫৩ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়।
এর মধ্যে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২৫৭ জন ও অন্যের আইডি থেকে ক্রয়কৃত টিকিটধারী ৯৮৬ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৪ লাখ ৭১ হাজার ৬৫০ টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৬ হাজার ৪১৫ টাকা, মোট ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৬৫ টাকা আদায় করা হয়।
একইভাবে বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলে বিনা টিকিটের ৩ হাজার ২১ জন ও অন্যের আইডি ব্যবহার করে ক্রয়কৃত টিকিটে ভ্রমণকারী ৮৬৭ জন যাত্রী শনাক্ত করা হয়। তাদের কাছ থেকে নিয়মিত ভাড়া বাবদ ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকা ও জরিমানা বাবদ ২ লাখ ৯০ হাজার ৮৭১ টাকা, মোট ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৩০৭ টাকা আদায় করা হয়।
এ সময় টিকিট কালোবাজারির সঙ্গে জড়িত ৫৩টি মোবাইল নম্বর ব্লক করার সুপারিশ করা হয়।
বর্তমানে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ১৩টি ও পশ্চিমাঞ্চলে ১৪ টি—মোট ২৩টি টাস্কফোর্স কাজ করছে। রেলওয়ের নিয়মিত টিকিট চেকিংয়ের পাশাপাশি এই বিশেষ টাস্কফোর্সের অভিযান চলমান থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়, ওই চার আসামির কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পরে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’র নীতির পরিপন্থী এবং ন্যায়বিচারের মৌলিক মানদণ্ডে প্রশ্নবিদ্ধ। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ঠিক কোন বিবেচনায় ও যুক্তিতে অন্যান্য অভিযুক্তদের থেকে পৃথক ব্যবস্থাপনায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এ বিষয়ে সরকারের ব্যাখ্যা জানা জরুরি। একই অভিযোগের ক্ষেত্রে পরিচয় বা অবস্থানের কারণে বৈষম্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারপ্রক্রিয়ায় ব্যক্তির পেশাগত পরিচয় বা পদমর্যাদা বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’ এবং আন্তর্জাতিক আইনের মৌলনীতি অনুযায়ী মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউই বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হওয়ার যোগ্য নয়। বাংলাদেশ রোম স্ট্যাটিউট অব দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের স্বাক্ষরকারী দেশ, যার ২৭ ধারা অনুযায়ী ব্যক্তির রাজনৈতিক বা সামরিক অবস্থান বিচারপ্রক্রিয়ায় কোনো সুবিধা দিতে পারে না। একইভাবে নুরেমবার্গ প্রিন্সিপল অনুযায়ীও দাপ্তরিক পদ বা দায়িত্ব অপরাধ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার ভিত্তি হতে পারে না।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ‘ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন ফর দ্য প্রোটেকশন অব অল পারসন্স ফ্রম এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স’ এর স্বাক্ষরকারী দেশ। এই কনভেনশনে সরকার ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতের অঙ্গীকার করেছে। সে অনুযায়ী অভিযুক্তদের পেশাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়, পদমর্যাদা কিংবা সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই বলেও তুলে ধরেছে টিআইবি।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী নিজেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে, যা ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। অথচ অন্য অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার প্রয়োজন কেন হলো, তার ব্যাখ্যা সেনা কর্তৃপক্ষ তথা সরকারের দেওয়া জরুরি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও আন্তর্জাতিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অভিযুক্তদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। কোনো বিশেষ শ্রেণিকে সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বৈষম্যমূলক না করার আহ্বান করা হয় টিআইবির পক্ষ থেকে।
মানবতাবিরোধী অপরাধ, গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার সিদ্ধান্তে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি বলেছে, এই সিদ্ধান্ত সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’র নীতির পরিপন্থী এবং ন্যায়বিচারের মৌলিক মানদণ্ডে প্রশ্নবিদ্ধ। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান এসব কথা জানান।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ঠিক কোন বিবেচনায় ও যুক্তিতে অন্যান্য অভিযুক্তদের থেকে পৃথক ব্যবস্থাপনায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এ বিষয়ে সরকারের ব্যাখ্যা জানা জরুরি। একই অভিযোগের ক্ষেত্রে পরিচয় বা অবস্থানের কারণে বৈষম্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারপ্রক্রিয়ায় ব্যক্তির পেশাগত পরিচয় বা পদমর্যাদা বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে ‘আইনের দৃষ্টিতে সমতা’ এবং আন্তর্জাতিক আইনের মৌলনীতি অনুযায়ী মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত কেউই বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হওয়ার যোগ্য নয়। বাংলাদেশ রোম স্ট্যাটিউট অব দ্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের স্বাক্ষরকারী দেশ, যার ২৭ ধারা অনুযায়ী ব্যক্তির রাজনৈতিক বা সামরিক অবস্থান বিচারপ্রক্রিয়ায় কোনো সুবিধা দিতে পারে না। একইভাবে নুরেমবার্গ প্রিন্সিপল অনুযায়ীও দাপ্তরিক পদ বা দায়িত্ব অপরাধ থেকে অব্যাহতি পাওয়ার ভিত্তি হতে পারে না।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ‘ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন ফর দ্য প্রোটেকশন অব অল পারসন্স ফ্রম এনফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স’ এর স্বাক্ষরকারী দেশ। এই কনভেনশনে সরকার ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিতের অঙ্গীকার করেছে। সে অনুযায়ী অভিযুক্তদের পেশাগত বা প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়, পদমর্যাদা কিংবা সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ নেই বলেও তুলে ধরেছে টিআইবি।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী নিজেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে, যা ইতিবাচক দৃষ্টান্ত। অথচ অন্য অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের সেনা হেফাজতে রাখার প্রয়োজন কেন হলো, তার ব্যাখ্যা সেনা কর্তৃপক্ষ তথা সরকারের দেওয়া জরুরি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে সাংবিধানিক অঙ্গীকার ও আন্তর্জাতিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অভিযুক্তদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। কোনো বিশেষ শ্রেণিকে সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বৈষম্যমূলক না করার আহ্বান করা হয় টিআইবির পক্ষ থেকে।
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
৫ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়, ওই চার আসামির কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পরে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, সব চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কর্মরত ম্যাজিস্ট্রেটরা নির্দিষ্ট আমলি এলাকার অপরাধগুলো আমলে নেন এবং সংশ্লিষ্ট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের পাঠানো মামলাগুলোর বিচার করেন।
আমলে নেওয়ার পাশাপাশি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশের তদন্ত তদারকি, তদন্তে সহায়তা, জামিন শুনানি, রিমান্ড শুনানি, বিভিন্ন বিশেষায়িত আইনের অধীনে সামারি কোর্ট পরিচালনা, অ্যাফিডেভিট সম্পাদনাসহ নানা ধরনের কাজ করে থাকেন।
আমলি আদালতের বিভিন্ন কর্মব্যস্ততার কারণে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটরা দৈনিক কর্মঘণ্টার মধ্যে তাঁদের বিচারিক কাজে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। তাই সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন করা আবশ্যক।
ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, সব চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে কর্মরত ম্যাজিস্ট্রেটরা নির্দিষ্ট আমলি এলাকার অপরাধগুলো আমলে নেন এবং সংশ্লিষ্ট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের পাঠানো মামলাগুলোর বিচার করেন।
আমলে নেওয়ার পাশাপাশি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশের তদন্ত তদারকি, তদন্তে সহায়তা, জামিন শুনানি, রিমান্ড শুনানি, বিভিন্ন বিশেষায়িত আইনের অধীনে সামারি কোর্ট পরিচালনা, অ্যাফিডেভিট সম্পাদনাসহ নানা ধরনের কাজ করে থাকেন।
আমলি আদালতের বিভিন্ন কর্মব্যস্ততার কারণে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটরা দৈনিক কর্মঘণ্টার মধ্যে তাঁদের বিচারিক কাজে পর্যাপ্ত সময় দিতে পারেন না। তাই সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠন করা আবশ্যক।
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
৫ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়, ওই চার আসামির কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পরে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল, যার অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় ফিরে আসা।
গত ১৪ আগস্ট এ মামলায় প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আসামিদের অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ শুরুর আদেশ দিয়েছেন।
সিআইডি সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর একটি ভার্চুয়াল বৈঠক আয়োজন করে ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ নামে অনলাইন প্ল্যাটফর্মটি। মিটিংটি অনুষ্ঠিত হয় জুমে, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ দেশ-বিদেশ থেকে অংশ নেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও প্রবাসী সংগঠনের সদস্যরা।
সিআইডির তদন্তে বলা হয়েছে, ওই বৈঠকে সরকারের পতন ঘটানো, গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি ও পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় আনার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। এতে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য ও ঘোষণার প্রমাণও পাওয়া যায়।
এ তথ্য পুলিশ সদর দপ্তর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে মন্ত্রণালয় বিষয়টি যাচাই করে আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ দায়েরের অনুমতি দেন। অনুমতি পেয়ে সিআইডি গত মার্চে মামলাটি করে।
সিআইডি জানায়, মামলা করার পর ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সার্ভার ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিপুল তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ফরেনসিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের অবস্থান, বক্তব্য ও যোগাযোগের নেটওয়ার্ক বিশ্লেষণ করে প্রমাণ সংগ্রহ করা হয়।
তদন্তে শেখ হাসিনা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলম, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের আওয়ামী নেতা এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রভাবশালী নেতারা অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত হন।
সিআইডি বলছে, এ পর্যন্ত এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে ৯১ জনকে। তাঁদের মধ্যে অনেকে অন্য মামলায় কারাগারে ছিলেন। অন্য ১৯৫ জন আসামি এখনো পলাতক।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন বলেন, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও সাংবিধানিক কাঠামো বিপন্ন করার মতো ষড়যন্ত্র আমরা প্রযুক্তিগতভাবে শনাক্ত করেছি। তদন্তের প্রতিটি ধাপ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সম্পন্ন হয়েছে।’
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল, যার অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল বর্তমান সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতায় ফিরে আসা।
গত ১৪ আগস্ট এ মামলায় প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত আসামিদের অনুপস্থিতিতে বিচারকাজ শুরুর আদেশ দিয়েছেন।
সিআইডি সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর একটি ভার্চুয়াল বৈঠক আয়োজন করে ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ নামে অনলাইন প্ল্যাটফর্মটি। মিটিংটি অনুষ্ঠিত হয় জুমে, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্যসহ দেশ-বিদেশ থেকে অংশ নেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী ও প্রবাসী সংগঠনের সদস্যরা।
সিআইডির তদন্তে বলা হয়েছে, ওই বৈঠকে সরকারের পতন ঘটানো, গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি ও পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় আনার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। এতে রাষ্ট্রবিরোধী বক্তব্য ও ঘোষণার প্রমাণও পাওয়া যায়।
এ তথ্য পুলিশ সদর দপ্তর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হলে মন্ত্রণালয় বিষয়টি যাচাই করে আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ দায়েরের অনুমতি দেন। অনুমতি পেয়ে সিআইডি গত মার্চে মামলাটি করে।
সিআইডি জানায়, মামলা করার পর ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সার্ভার ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিপুল তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ফরেনসিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের অবস্থান, বক্তব্য ও যোগাযোগের নেটওয়ার্ক বিশ্লেষণ করে প্রমাণ সংগ্রহ করা হয়।
তদন্তে শেখ হাসিনা ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলম, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের আওয়ামী নেতা এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রভাবশালী নেতারা অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত হন।
সিআইডি বলছে, এ পর্যন্ত এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে ৯১ জনকে। তাঁদের মধ্যে অনেকে অন্য মামলায় কারাগারে ছিলেন। অন্য ১৯৫ জন আসামি এখনো পলাতক।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন বলেন, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও সাংবিধানিক কাঠামো বিপন্ন করার মতো ষড়যন্ত্র আমরা প্রযুক্তিগতভাবে শনাক্ত করেছি। তদন্তের প্রতিটি ধাপ আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সম্পন্ন হয়েছে।’
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
৫ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগেশুনানিতে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়, ওই চার আসামির কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পরে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ আদেশ দেন।
মামলার অপর তিন আসামি হলেন কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান।
শুনানিতে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়, ওই চার আসামির কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পরে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
এদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অপর মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য ২৩ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়েছে। ইনুর পক্ষে আইনজীবী নাজনীন নাহার শুনানির প্রস্তুতির জন্য সময় চান। পরে ট্রাইব্যুনাল তা মঞ্জুর করেন।
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন চিফ প্রসিকিউটর।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে অভিযোগের পক্ষে বিভিন্ন সাক্ষীর দেওয়া জবানবন্দি তুলে ধরেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদেরের সংবাদ সম্মেলন, যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ কর্মকর্তার ছেলেকে গুলি করে হত্যা, সাভারে পুলিশের সাঁজোয়া যান (এপিসি) থেকে ফেলে ইয়ামিনকে হত্যার ভিডিও এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে হাসানুল হক ইনু, ঢাবির তৎকালীন ভিসি মাকসুদ কামাল ও শেখ ফজলে নূর তাপসের কথোপকথনের অডিও শোনানো হয়; যা চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফসহ চার আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ আদেশ দেন।
মামলার অপর তিন আসামি হলেন কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসগর আলী ও কুষ্টিয়া পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান।
শুনানিতে আজ প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ট্রাইব্যুনালকে জানানো হয়, ওই চার আসামির কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পরে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের হাজির হওয়ার জন্য সংবাদপত্রে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন।
এদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অপর মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য ২৩ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়েছে। ইনুর পক্ষে আইনজীবী নাজনীন নাহার শুনানির প্রস্তুতির জন্য সময় চান। পরে ট্রাইব্যুনাল তা মঞ্জুর করেন।
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সারা দেশে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আজ শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন চিফ প্রসিকিউটর।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম যুক্তিতর্ক উপস্থাপনকালে অভিযোগের পক্ষে বিভিন্ন সাক্ষীর দেওয়া জবানবন্দি তুলে ধরেন।
এ সময় ওবায়দুল কাদেরের সংবাদ সম্মেলন, যাত্রাবাড়ীতে পুলিশ কর্মকর্তার ছেলেকে গুলি করে হত্যা, সাভারে পুলিশের সাঁজোয়া যান (এপিসি) থেকে ফেলে ইয়ামিনকে হত্যার ভিডিও এবং শেখ হাসিনার সঙ্গে হাসানুল হক ইনু, ঢাবির তৎকালীন ভিসি মাকসুদ কামাল ও শেখ ফজলে নূর তাপসের কথোপকথনের অডিও শোনানো হয়; যা চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ের ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
রেলের টিকিট কালোবাজারি ও অনিয়ম রোধে গঠিত টাস্কফোর্সের অভিযানে সাত দিনে ভাড়া ও জরিমানাসহ ১৭ লাখ ২৬ হাজার টাকা আদায় করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
৫ ঘণ্টা আগেইফতেখারুজ্জামান বলেন, অন্য অভিযুক্তরা যদি বেসামরিক কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণাধীন কারা হেফাজতে থাকতে পারে, তাহলে সেনা কর্মকর্তাদের জন্য আলাদা ‘সাব-জেল’ ঘোষণার যৌক্তিকতা কী? এভাবে বিশেষ শ্রেণিকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সরকারের এই বৈষম্যমূলক আচরণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারপ
১ ঘণ্টা আগেম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার্য মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে দেশের সব জেলায় পৃথক বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালত গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনকে অভিযুক্ত করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। প্রতিবেদনে সিআইডি জানিয়েছে, দেশ ও বিদেশ থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন নেটওয়ার্ক ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’-এর মাধ্যমে রাষ্ট্রবিরোধী পরিকল্পনা নেওয়া হয়ে
১ ঘণ্টা আগে