নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ড. ইউনূসকে নিয়ে শতাধিক নোবেলজয়ীসহ বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠির বিরুদ্ধে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। সেই সঙ্গে এ বিষয়ে গতকাল সোমবার ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যায়িত করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া কাউকে খুশি করার জন্য ব্রিফিং করেছেন। নিশ্চয় তাঁর কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে।’
গতকাল সোমবার ড. ইউনূসকে নিয়ে শতাধিক নোবেলজয়ীসহ বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠির বিরুদ্ধে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে নির্দেশনা রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া। গতকাল তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ড. ইউনূস সম্মানিত ব্যক্তি। তাঁকে বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে। বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে তিনি একমত। তাই ওই বিবৃতিতে তিনি সাক্ষর করবেন না।
এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার এই বক্তব্যের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি ওনাকে (এমরান) সই করতে বলেনি। আমি কোনো দিনও কোনো কর্মকর্তাকে বলিনি যে, আপনি এটাতে সই করেন বা না করেন। আমি নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি, আমার অফিসে এ ধরনের কোনো স্টেটমেন্ট রেডি হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে বলে দিয়েছি, ওনারা (ইউনূসের পক্ষে বিশ্ব নেতারা) যে স্টেটমেন্ট দিয়েছেন তা সঠিক হয়নি। কারণ তাঁরা জানতেন না সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাদের (ড. ইউনূসের) আবেদন দুইবার প্রত্যাখ্যান হয়েছে। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যারা ড. ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন তাঁরা এটা জানেন না। সে কারণে আমি প্রথম দিনই বলে দিয়েছি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলার পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের কি আর স্বাক্ষর করার প্রয়োজন থাকে? তারপরও বলছি, সবাইকে স্বাক্ষর করতে হবে এই কথা আমি বলিনি।’
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘তাঁর (এমরান) যদি এটা মনে হয় যে আমি সবাইকে স্বাক্ষর করতে বলেছি, তাহলে তিনি তো আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন। তিনি সেটা জানতে চাননি। তার মানে কি? তিনি আমার কাছে জিজ্ঞেস না করেই কিভাবে জানলেন আমি বলেছি স্বাক্ষর করতে? কাউকে খুশি করার জন্য ডিএজি এমনটি করেছেন। তাঁর কোনো উদ্দেশ্য আছে।’
ডিএজির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কিনা জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি তো তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ না।’
ড. ইউনূসকে নিয়ে শতাধিক নোবেলজয়ীসহ বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠির বিরুদ্ধে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। সেই সঙ্গে এ বিষয়ে গতকাল সোমবার ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আখ্যায়িত করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া কাউকে খুশি করার জন্য ব্রিফিং করেছেন। নিশ্চয় তাঁর কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে।’
গতকাল সোমবার ড. ইউনূসকে নিয়ে শতাধিক নোবেলজয়ীসহ বিশ্বনেতাদের খোলা চিঠির বিরুদ্ধে বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস থেকে নির্দেশনা রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহম্মদ ভূঁইয়া। গতকাল তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ড. ইউনূস সম্মানিত ব্যক্তি। তাঁকে বিচারিক হয়রানি করা হচ্ছে। বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে তিনি একমত। তাই ওই বিবৃতিতে তিনি সাক্ষর করবেন না।
এমরান আহম্মদ ভূঁইয়ার এই বক্তব্যের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি ওনাকে (এমরান) সই করতে বলেনি। আমি কোনো দিনও কোনো কর্মকর্তাকে বলিনি যে, আপনি এটাতে সই করেন বা না করেন। আমি নিশ্চিতভাবেই বলতে পারি, আমার অফিসে এ ধরনের কোনো স্টেটমেন্ট রেডি হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে বলে দিয়েছি, ওনারা (ইউনূসের পক্ষে বিশ্ব নেতারা) যে স্টেটমেন্ট দিয়েছেন তা সঠিক হয়নি। কারণ তাঁরা জানতেন না সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক তাদের (ড. ইউনূসের) আবেদন দুইবার প্রত্যাখ্যান হয়েছে। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, যারা ড. ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন তাঁরা এটা জানেন না। সে কারণে আমি প্রথম দিনই বলে দিয়েছি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলার পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের কি আর স্বাক্ষর করার প্রয়োজন থাকে? তারপরও বলছি, সবাইকে স্বাক্ষর করতে হবে এই কথা আমি বলিনি।’
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘তাঁর (এমরান) যদি এটা মনে হয় যে আমি সবাইকে স্বাক্ষর করতে বলেছি, তাহলে তিনি তো আমার কাছে জানতে চাইতে পারতেন। তিনি সেটা জানতে চাননি। তার মানে কি? তিনি আমার কাছে জিজ্ঞেস না করেই কিভাবে জানলেন আমি বলেছি স্বাক্ষর করতে? কাউকে খুশি করার জন্য ডিএজি এমনটি করেছেন। তাঁর কোনো উদ্দেশ্য আছে।’
ডিএজির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবেন কিনা জানতে চাইলে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি তো তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ না।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রই কেবল সবার অধিকার নিশ্চিত করতে পারে, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারে। বিকেন্দ্রিক বিচার বিভাগের মধ্য দিয়ে প্রত্যেকটা মানুষের ঘরের দরজায় সুবিচারের ব্যবস্থা করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তত চারটি টিভি স্টেশন জিও ব্লক করেছে ইউটিউব ভারত। এ বিষয়ে ইউটিউবের কাছে ব্যাখ্যা চাইবে বাংলাদেশ। সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা না পেলে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
১২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা সরকারের হাতে রয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই একসময় আওয়ামী লীগের রাজনীতি বন্ধ করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর প্রণীত ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৯ ধারায় দল নিষিদ্ধ করার মতো উপাদান রয়েছে। এখন সরকার চাইলে তা বিবেচনা করতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষক-কর্মকর্তাদের বদলির তদবির করতে ঢাকায় আসতে নিষেধ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। গতকাল বৃহস্পতিবার জারি করা এক অফিস আদেশে এ নিষেধ করা হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে