আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
এই আদেশ জারি হয়েছে কাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য। এর মাধ্যমে হয়তো দেশের প্রয়োজনীয় সব সংস্কার সম্ভব হবে না। তারপরও কতগুলো মৌলিক সংস্কার সাধিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আমরা আশা করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারগুলো অর্জনের জন্য ঐক্যবদ্ধ হবে। তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করবে। তাহলেই কিন্তু কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অগ্রগতি সাধন করব।
তবে আদেশ জারি কিংবা গণভোটই শেষ কথা নয়। এর মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের যতটুকু অর্জনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাতে রাজনৈতিক দলগুলোকে আন্তরিকতার সঙ্গে বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রের অর্জন নির্ভর করবে সংস্কারের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের ওপর।
একটা রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক যাত্রাপথের সূচনা হয় একটা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে। এমন নির্বাচনের জন্য অনেক শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গন পরিচ্ছন্ন থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিরা মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে এসে আমাদের গণতান্ত্রিক যাত্রাপথকে কলুষিত করতে না পারে না। একই সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গনও কলুষমুক্ত হওয়া দরকার। এর জন্য প্রয়োজন গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ রাজনৈতিক দল।
পাশাপাশি টাকার খেলা বন্ধ হওয়া দরকার। একই সঙ্গে কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর করা প্রয়োজন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এ প্রতিষ্ঠানে সঠিক ব্যক্তিকে নিয়োগ, প্রয়োজনীয় ক্ষমতা এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কার্যকর হতে পারে না।
আমাদের দেশের অন্যতম সংকট হচ্ছে নির্বাচনকালীন সরকার। এখানে দলীয় সরকারের অধীনে ভালো নির্বাচন হয় না। গত তিনটি নির্বাচন তার বড় উদাহরণ। তাই এখানে নির্বাচনের সময় নির্দলীয় সরকার দরকার। যার জন্য দরকার আইনি কাঠামোর পরিবর্তন, একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার। দেশের নাগরিক সমাজকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে, যার জন্য গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হবে।
গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নজরদারত্বের কাঠামো। এটাতে কাঠামোগত সংস্থা দরকার। চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স কার্যকর হওয়া দরকার। কিন্তু আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক সব কাঠামো ভেঙে গেছে। অকার্যকর হয়ে গেছে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্য কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
এই আদেশ জারি হয়েছে কাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য। এর মাধ্যমে হয়তো দেশের প্রয়োজনীয় সব সংস্কার সম্ভব হবে না। তারপরও কতগুলো মৌলিক সংস্কার সাধিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আমরা আশা করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারগুলো অর্জনের জন্য ঐক্যবদ্ধ হবে। তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করবে। তাহলেই কিন্তু কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অগ্রগতি সাধন করব।
তবে আদেশ জারি কিংবা গণভোটই শেষ কথা নয়। এর মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের যতটুকু অর্জনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাতে রাজনৈতিক দলগুলোকে আন্তরিকতার সঙ্গে বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রের অর্জন নির্ভর করবে সংস্কারের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের ওপর।
একটা রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক যাত্রাপথের সূচনা হয় একটা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে। এমন নির্বাচনের জন্য অনেক শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গন পরিচ্ছন্ন থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিরা মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে এসে আমাদের গণতান্ত্রিক যাত্রাপথকে কলুষিত করতে না পারে না। একই সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গনও কলুষমুক্ত হওয়া দরকার। এর জন্য প্রয়োজন গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ রাজনৈতিক দল।
পাশাপাশি টাকার খেলা বন্ধ হওয়া দরকার। একই সঙ্গে কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর করা প্রয়োজন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এ প্রতিষ্ঠানে সঠিক ব্যক্তিকে নিয়োগ, প্রয়োজনীয় ক্ষমতা এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কার্যকর হতে পারে না।
আমাদের দেশের অন্যতম সংকট হচ্ছে নির্বাচনকালীন সরকার। এখানে দলীয় সরকারের অধীনে ভালো নির্বাচন হয় না। গত তিনটি নির্বাচন তার বড় উদাহরণ। তাই এখানে নির্বাচনের সময় নির্দলীয় সরকার দরকার। যার জন্য দরকার আইনি কাঠামোর পরিবর্তন, একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার। দেশের নাগরিক সমাজকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে, যার জন্য গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হবে।
গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নজরদারত্বের কাঠামো। এটাতে কাঠামোগত সংস্থা দরকার। চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স কার্যকর হওয়া দরকার। কিন্তু আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক সব কাঠামো ভেঙে গেছে। অকার্যকর হয়ে গেছে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্য কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
এই আদেশ জারি হয়েছে কাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য। এর মাধ্যমে হয়তো দেশের প্রয়োজনীয় সব সংস্কার সম্ভব হবে না। তারপরও কতগুলো মৌলিক সংস্কার সাধিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আমরা আশা করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারগুলো অর্জনের জন্য ঐক্যবদ্ধ হবে। তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করবে। তাহলেই কিন্তু কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অগ্রগতি সাধন করব।
তবে আদেশ জারি কিংবা গণভোটই শেষ কথা নয়। এর মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের যতটুকু অর্জনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাতে রাজনৈতিক দলগুলোকে আন্তরিকতার সঙ্গে বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রের অর্জন নির্ভর করবে সংস্কারের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের ওপর।
একটা রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক যাত্রাপথের সূচনা হয় একটা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে। এমন নির্বাচনের জন্য অনেক শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গন পরিচ্ছন্ন থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিরা মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে এসে আমাদের গণতান্ত্রিক যাত্রাপথকে কলুষিত করতে না পারে না। একই সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গনও কলুষমুক্ত হওয়া দরকার। এর জন্য প্রয়োজন গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ রাজনৈতিক দল।
পাশাপাশি টাকার খেলা বন্ধ হওয়া দরকার। একই সঙ্গে কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর করা প্রয়োজন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এ প্রতিষ্ঠানে সঠিক ব্যক্তিকে নিয়োগ, প্রয়োজনীয় ক্ষমতা এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কার্যকর হতে পারে না।
আমাদের দেশের অন্যতম সংকট হচ্ছে নির্বাচনকালীন সরকার। এখানে দলীয় সরকারের অধীনে ভালো নির্বাচন হয় না। গত তিনটি নির্বাচন তার বড় উদাহরণ। তাই এখানে নির্বাচনের সময় নির্দলীয় সরকার দরকার। যার জন্য দরকার আইনি কাঠামোর পরিবর্তন, একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার। দেশের নাগরিক সমাজকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে, যার জন্য গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হবে।
গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নজরদারত্বের কাঠামো। এটাতে কাঠামোগত সংস্থা দরকার। চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স কার্যকর হওয়া দরকার। কিন্তু আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক সব কাঠামো ভেঙে গেছে। অকার্যকর হয়ে গেছে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্য কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
এই আদেশ জারি হয়েছে কাঠামোগত পরিবর্তনের জন্য। এর মাধ্যমে হয়তো দেশের প্রয়োজনীয় সব সংস্কার সম্ভব হবে না। তারপরও কতগুলো মৌলিক সংস্কার সাধিত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। আমরা আশা করি, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কারগুলো অর্জনের জন্য ঐক্যবদ্ধ হবে। তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করবে। তাহলেই কিন্তু কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য অগ্রগতি সাধন করব।
তবে আদেশ জারি কিংবা গণভোটই শেষ কথা নয়। এর মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের যতটুকু অর্জনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, তাতে রাজনৈতিক দলগুলোকে আন্তরিকতার সঙ্গে বাস্তবায়নে কাজ করতে হবে। রাষ্ট্রের অর্জন নির্ভর করবে সংস্কারের বিষয়গুলো বাস্তবায়নের ওপর।
একটা রাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক যাত্রাপথের সূচনা হয় একটা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে। এমন নির্বাচনের জন্য অনেক শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গন পরিচ্ছন্ন থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিরা মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে এসে আমাদের গণতান্ত্রিক যাত্রাপথকে কলুষিত করতে না পারে না। একই সঙ্গে রাজনৈতিক অঙ্গনও কলুষমুক্ত হওয়া দরকার। এর জন্য প্রয়োজন গণতান্ত্রিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ রাজনৈতিক দল।
পাশাপাশি টাকার খেলা বন্ধ হওয়া দরকার। একই সঙ্গে কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর করা প্রয়োজন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তার জন্য নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। কিন্তু এ প্রতিষ্ঠানে সঠিক ব্যক্তিকে নিয়োগ, প্রয়োজনীয় ক্ষমতা এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ না থাকলে নির্বাচন কমিশন কার্যকর হতে পারে না।
আমাদের দেশের অন্যতম সংকট হচ্ছে নির্বাচনকালীন সরকার। এখানে দলীয় সরকারের অধীনে ভালো নির্বাচন হয় না। গত তিনটি নির্বাচন তার বড় উদাহরণ। তাই এখানে নির্বাচনের সময় নির্দলীয় সরকার দরকার। যার জন্য দরকার আইনি কাঠামোর পরিবর্তন, একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার। দেশের নাগরিক সমাজকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে, যার জন্য গণমাধ্যমকে দায়িত্বশীল হতে হবে।
গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নজরদারত্বের কাঠামো। এটাতে কাঠামোগত সংস্থা দরকার। চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স কার্যকর হওয়া দরকার। কিন্তু আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক সব কাঠামো ভেঙে গেছে। অকার্যকর হয়ে গেছে। এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্য কাঠামোগত সংস্কার প্রয়োজন।

মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, বাঁ কানের ওপর দিয়ে ঢুকে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বুলেট হাদির মস্তিষ্কের কাণ্ড বা ব্রেনস্টেম পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করেছে...
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর...
১০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সম্মতি ছাড়া অন্যত্র বদলি না করতে সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে এ অনুরোধ জানিয়ে আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, বাঁ কানের ওপর দিয়ে ঢুকে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বুলেট হাদির মস্তিষ্কের কাণ্ড বা ব্রেনস্টেম পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, যা চিকিৎসাশাস্ত্রে ‘ম্যাসিভ ব্রেন ইনজুরি’ হিসেবে বিবেচিত। তাঁর মতে, আগামী ৭২ ঘণ্টা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং এ সময়ে কোনো নতুন ইন্টারভেনশন করা হবে না।
আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হাদির শারীরিক অবস্থা পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সায়েদুর রহমান এসব তথ্য জানান।
সায়েদুর রহমান বলেন, হাদি এখন খুবই ক্রিটিক্যাল অবস্থায় আছেন এবং আগামী ৭২ ঘণ্টাই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। তাঁকে আপাতত কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসে রাখা হয়েছে, যদিও চিকিৎসকেরা এখনো আশার কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না।
সায়েদুর রহমান আরও জানান, গুলি বাঁ কানের ঠিক ওপর দিয়ে মাথায় ঢুকে ডান দিক দিয়ে বেরিয়ে গেছে। এই পথ বরাবর মস্তিষ্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ব্রেনস্টেমেও ইনজুরি হয়েছে, যা জীবনরক্ষাকারী কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি বলেন, ‘এটা আমরা ম্যাসিভ ব্রেন ইনজুরি হিসেবে বিবেচনা করছি। এখন কোনো ধরনের ইন্টারভেনশন সম্ভব নয়। রোগীকে কেবল লাইফ সাপোর্টে ধরে রাখার চেষ্টা চলছে।’
সায়েদুর রহমানের ভাষায়, রোগীকে এখন কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। তবু একটুখানি আশার জায়গা আছে, ‘রোগীর শরীরে এখনো সাইন অব লাইফ আছে। অপারেশনের সময় তাঁর নিজের শ্বাস নেওয়ার কিছু প্রচেষ্টা দেখা গিয়েছিল।’
তবে পথটা সহজ নয় বলেও জানান ডা. সায়েদুর। তাঁর মতে, হাদি অস্ত্রোপচারের আগেই একবার শকে চলে গিয়েছিলেন। পরে অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তরের সময় তাঁর নাক ও গলা দিয়ে প্রবল রক্তক্ষরণ শুরু হয়। যদিও আপাতত সেটি নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে।
বিশেষ সহকারী আরও জানান, এখনই আশার কথা বলার মতো পরিস্থিতি নেই। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, দুপুরে পল্টনের বিজয়নগর এলাকায় ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা।

মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, বাঁ কানের ওপর দিয়ে ঢুকে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বুলেট হাদির মস্তিষ্কের কাণ্ড বা ব্রেনস্টেম পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, যা চিকিৎসাশাস্ত্রে ‘ম্যাসিভ ব্রেন ইনজুরি’ হিসেবে বিবেচিত। তাঁর মতে, আগামী ৭২ ঘণ্টা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং এ সময়ে কোনো নতুন ইন্টারভেনশন করা হবে না।
আজ শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন হাদির শারীরিক অবস্থা পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সায়েদুর রহমান এসব তথ্য জানান।
সায়েদুর রহমান বলেন, হাদি এখন খুবই ক্রিটিক্যাল অবস্থায় আছেন এবং আগামী ৭২ ঘণ্টাই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। তাঁকে আপাতত কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসে রাখা হয়েছে, যদিও চিকিৎসকেরা এখনো আশার কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না।
সায়েদুর রহমান আরও জানান, গুলি বাঁ কানের ঠিক ওপর দিয়ে মাথায় ঢুকে ডান দিক দিয়ে বেরিয়ে গেছে। এই পথ বরাবর মস্তিষ্কের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ব্রেনস্টেমেও ইনজুরি হয়েছে, যা জীবনরক্ষাকারী কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি বলেন, ‘এটা আমরা ম্যাসিভ ব্রেন ইনজুরি হিসেবে বিবেচনা করছি। এখন কোনো ধরনের ইন্টারভেনশন সম্ভব নয়। রোগীকে কেবল লাইফ সাপোর্টে ধরে রাখার চেষ্টা চলছে।’
সায়েদুর রহমানের ভাষায়, রোগীকে এখন কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাস দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে। তবু একটুখানি আশার জায়গা আছে, ‘রোগীর শরীরে এখনো সাইন অব লাইফ আছে। অপারেশনের সময় তাঁর নিজের শ্বাস নেওয়ার কিছু প্রচেষ্টা দেখা গিয়েছিল।’
তবে পথটা সহজ নয় বলেও জানান ডা. সায়েদুর। তাঁর মতে, হাদি অস্ত্রোপচারের আগেই একবার শকে চলে গিয়েছিলেন। পরে অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তরের সময় তাঁর নাক ও গলা দিয়ে প্রবল রক্তক্ষরণ শুরু হয়। যদিও আপাতত সেটি নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে।
বিশেষ সহকারী আরও জানান, এখনই আশার কথা বলার মতো পরিস্থিতি নেই। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, দুপুরে পল্টনের বিজয়নগর এলাকায় ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর...
১০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সম্মতি ছাড়া অন্যত্র বদলি না করতে সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে এ অনুরোধ জানিয়ে আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি জরুরি বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির হামলা অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকালে অন্যতম উদ্বেগজনক ঘটনা। এই হামলা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার ওপর সুপরিকল্পিত আঘাত। এর মাধ্যমে পরাজিত শক্তি দেশের অস্তিত্বকে চ্যালেঞ্জ করার দুঃসাহস দেখিয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই ধরনের হামলার চেষ্টাকে আমরা যেকোনো মূল্যে ব্যর্থ করে দিব। জাতির ওপর এই ধরনের অপশক্তির আঘাত কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না।
এই হামলার মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো অবস্থাতেই এই ধরনের ষড়যন্ত্রকে সফল হতে দিব না। আঘাত যা-ই আসুক, যত ঝড়-তুফান আসুক, কোনো শক্তিই আগামী নির্বাচনকে বানচাল করতে পারবে না।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা দেশের আপামর জনগণকে সাথে নিয়ে আমাদের সম্মিলিত শক্তি দিয়ে জাতির জন্য একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করব।’
সভায় বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান জানান, ওসমান হাদির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। তাঁর পরিবারের ইচ্ছায় ইতোমধ্যে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যে করেই হোক, দ্রুততম সময়ের মধ্যে হাদির ওপর হামলা এবং হামলার পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তার করতে হবে।’ তিনি দেশবাসীকে ওসমান হাদির দ্রুত আরোগ্য কামনায় মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে আহ্বান জানান।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এরই মধ্যে হামলার স্থানের সিসিটিভি ফুটেজ এবং অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।
তাৎক্ষণিকভাবে সীমান্তে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘হামলাকারীরা যাতে কোনোভাবেই দেশ ছাড়তে না পারে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থাকার কারণে যাঁরা সম্ভাব্য টার্গেটে পরিণত হয়ে থাকতে পারেন, তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে।’
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচনকালীন যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে একটি বিশেষ হটলাইন নম্বর চালু করা হবে।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সম্ভাব্য যেসব স্থানে অপরাধীরা লুকিয়ে থাকতে পারে, সেখানে অভিযান জোরদারের সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে। প্রধান উপদেষ্টা উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে শিগগির প্রধান প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
বৈঠকে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী মো. সায়েদুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এবং পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি জরুরি বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির হামলা অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকালে অন্যতম উদ্বেগজনক ঘটনা। এই হামলা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার ওপর সুপরিকল্পিত আঘাত। এর মাধ্যমে পরাজিত শক্তি দেশের অস্তিত্বকে চ্যালেঞ্জ করার দুঃসাহস দেখিয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই ধরনের হামলার চেষ্টাকে আমরা যেকোনো মূল্যে ব্যর্থ করে দিব। জাতির ওপর এই ধরনের অপশক্তির আঘাত কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না।
এই হামলার মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো অবস্থাতেই এই ধরনের ষড়যন্ত্রকে সফল হতে দিব না। আঘাত যা-ই আসুক, যত ঝড়-তুফান আসুক, কোনো শক্তিই আগামী নির্বাচনকে বানচাল করতে পারবে না।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা দেশের আপামর জনগণকে সাথে নিয়ে আমাদের সম্মিলিত শক্তি দিয়ে জাতির জন্য একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিশ্চিত করব।’
সভায় বিশেষ সহকারী সায়েদুর রহমান জানান, ওসমান হাদির অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। তাঁর পরিবারের ইচ্ছায় ইতোমধ্যে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যে করেই হোক, দ্রুততম সময়ের মধ্যে হাদির ওপর হামলা এবং হামলার পরিকল্পনাকারীদের গ্রেপ্তার করতে হবে।’ তিনি দেশবাসীকে ওসমান হাদির দ্রুত আরোগ্য কামনায় মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে আহ্বান জানান।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এরই মধ্যে হামলার স্থানের সিসিটিভি ফুটেজ এবং অন্যান্য আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে।
তাৎক্ষণিকভাবে সীমান্তে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘হামলাকারীরা যাতে কোনোভাবেই দেশ ছাড়তে না পারে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থাকার কারণে যাঁরা সম্ভাব্য টার্গেটে পরিণত হয়ে থাকতে পারেন, তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে হবে।’
সভায় সিদ্ধান্ত হয়, নির্বাচনকালীন যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে একটি বিশেষ হটলাইন নম্বর চালু করা হবে।
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সম্ভাব্য যেসব স্থানে অপরাধীরা লুকিয়ে থাকতে পারে, সেখানে অভিযান জোরদারের সিদ্ধান্ত হয় বৈঠকে। প্রধান উপদেষ্টা উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে শিগগির প্রধান প্রধান রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
বৈঠকে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী মো. সায়েদুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এবং পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, বাঁ কানের ওপর দিয়ে ঢুকে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বুলেট হাদির মস্তিষ্কের কাণ্ড বা ব্রেনস্টেম পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করেছে...
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সম্মতি ছাড়া অন্যত্র বদলি না করতে সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে এ অনুরোধ জানিয়ে আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
৩ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আজ রাত ৯টার দিকে এই টেলিফোন কলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় উপদেষ্টা পরিষদ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন ও ব্যথিত।’
সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার নিশ্চয়তা দিয়ে ওসমান হাদির ভাইকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি কয়েকজন উপদেষ্টাসহ পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি জরুরি বৈঠক করেছি। হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুততম সময়ে গ্রেপ্তার করতে বৈঠক থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, হাদির চিকিৎসার সকল ব্যয় সরকার বহন করবে। তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় দেশে-বিদেশে যেখানে প্রয়োজন হয়, সেখানেই সর্বোত্তম চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে সরকার।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘হাদি আমাদের সবার অতি আপন ও স্নেহের মানুষ। আমরা তার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। আমরা তার জন্য দোয়া করছি, আশা করি তিনি দ্রুতই আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আজ রাত ৯টার দিকে এই টেলিফোন কলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় উপদেষ্টা পরিষদ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন ও ব্যথিত।’
সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার নিশ্চয়তা দিয়ে ওসমান হাদির ভাইকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি কয়েকজন উপদেষ্টাসহ পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি জরুরি বৈঠক করেছি। হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুততম সময়ে গ্রেপ্তার করতে বৈঠক থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, হাদির চিকিৎসার সকল ব্যয় সরকার বহন করবে। তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় দেশে-বিদেশে যেখানে প্রয়োজন হয়, সেখানেই সর্বোত্তম চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে সরকার।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘হাদি আমাদের সবার অতি আপন ও স্নেহের মানুষ। আমরা তার দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। আমরা তার জন্য দোয়া করছি, আশা করি তিনি দ্রুতই আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন।’

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, বাঁ কানের ওপর দিয়ে ঢুকে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বুলেট হাদির মস্তিষ্কের কাণ্ড বা ব্রেনস্টেম পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করেছে...
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর...
১০ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সম্মতি ছাড়া অন্যত্র বদলি না করতে সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে এ অনুরোধ জানিয়ে আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সম্মতি ছাড়া অন্যত্র বদলি না করতে সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে এ অনুরোধ জানিয়ে আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
এতে তফসিল ঘোষণা থেকে ভোটের পর ১৫ দিন পর্যন্ত আইন অনুযায়ী এ নির্দেশনা অনুসরণ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন গতকাল বৃহস্পতিবার তফসিল ঘোষণা করেন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ হবে। নির্বাচনে দুজন বিভাগীয় কমিশনার, ৬৪ জন জেলা প্রশাসক ও তিনজন ইসির আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ইসির কর্মকর্তারা হয়েছেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা।
চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্বাচন-সংক্রান্ত কার্যাদি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য সব মন্ত্রণালয়/বিভাগ তথা সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা স্বায়ত্তশাসিত অফিস/প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্য থেকে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেসরকারি অফিস/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেও প্রয়োজনীয়সংখ্যক ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ করা প্রয়োজন হবে। পাশাপাশি, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে। গণভোট ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব আইন ও বিধিমোতাবেক নিরপেক্ষভাবে পালনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দেবেন।
এ লক্ষ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে পূর্বালোচনা ছাড়া কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি বা ছুটি প্রদান না করা হয় অথবা নির্বাচনী দায়িত্ব ব্যাহত হতে পারে—এমন কোনো কাজে নিয়োজিত না করা হয় তার নিশ্চয়তা বিধানের লক্ষ্যে সব মন্ত্রণালয় বা বিভাগ তথা সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাগুলোকে নির্দেশ দিতে অনুরোধ করেছে ইসি সচিবালয়। চিঠিতে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৫ ও ৪৪ (ঙ) অনুচ্ছেদকে উদ্ধৃত করা হয়।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, এই ডিও লেটারের ফলে এখন সব মন্ত্রণালয়/বিভাগের সচিব, পুলিশের আইজিসহ মাঠ প্রশাসন, পুলিশের দায়িত্বশীলদের কাছে এ-সংক্রান্ত পরিপত্র দেবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ বলেন, মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের রদবদল চলমান প্রক্রিয়া। তফসিল ঘোষণার পর ইসি প্রয়োজন হলে যখন যা দরকার ব্যবস্থা নেবে। সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি নিশ্চিত করবে নির্বাচন কমিশন। এ জন্য বেশ কিছু পরিপত্র ও চিঠি জারি করা হচ্ছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সম্মতি ছাড়া অন্যত্র বদলি না করতে সরকারকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিবকে এ অনুরোধ জানিয়ে আধা সরকারিপত্র (ডিও লেটার) দিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
এতে তফসিল ঘোষণা থেকে ভোটের পর ১৫ দিন পর্যন্ত আইন অনুযায়ী এ নির্দেশনা অনুসরণ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন গতকাল বৃহস্পতিবার তফসিল ঘোষণা করেন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট গ্রহণ হবে। নির্বাচনে দুজন বিভাগীয় কমিশনার, ৬৪ জন জেলা প্রশাসক ও তিনজন ইসির আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাকে রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ইসির কর্মকর্তারা হয়েছেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা।
চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্বাচন-সংক্রান্ত কার্যাদি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের জন্য সব মন্ত্রণালয়/বিভাগ তথা সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা স্বায়ত্তশাসিত অফিস/প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্য থেকে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেসরকারি অফিস/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেও প্রয়োজনীয়সংখ্যক ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ করা প্রয়োজন হবে। পাশাপাশি, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে। গণভোট ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব আইন ও বিধিমোতাবেক নিরপেক্ষভাবে পালনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা দেবেন।
এ লক্ষ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে পূর্বালোচনা ছাড়া কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি বা ছুটি প্রদান না করা হয় অথবা নির্বাচনী দায়িত্ব ব্যাহত হতে পারে—এমন কোনো কাজে নিয়োজিত না করা হয় তার নিশ্চয়তা বিধানের লক্ষ্যে সব মন্ত্রণালয় বা বিভাগ তথা সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাগুলোকে নির্দেশ দিতে অনুরোধ করেছে ইসি সচিবালয়। চিঠিতে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (আরপিও) ৫ ও ৪৪ (ঙ) অনুচ্ছেদকে উদ্ধৃত করা হয়।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, এই ডিও লেটারের ফলে এখন সব মন্ত্রণালয়/বিভাগের সচিব, পুলিশের আইজিসহ মাঠ প্রশাসন, পুলিশের দায়িত্বশীলদের কাছে এ-সংক্রান্ত পরিপত্র দেবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ বলেন, মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের রদবদল চলমান প্রক্রিয়া। তফসিল ঘোষণার পর ইসি প্রয়োজন হলে যখন যা দরকার ব্যবস্থা নেবে। সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি নিশ্চিত করবে নির্বাচন কমিশন। এ জন্য বেশ কিছু পরিপত্র ও চিঠি জারি করা হচ্ছে।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ জারি হয়েছে দেশের কাঠামোগত সংস্কারের জন্য। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানা, নির্বাচন- কালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার সঠিকভাবে গঠন করা। সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সে ব্যবস্থা করার জন্য।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, বাঁ কানের ওপর দিয়ে ঢুকে ডান পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাওয়া বুলেট হাদির মস্তিষ্কের কাণ্ড বা ব্রেনস্টেম পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করেছে...
৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন সদস্য এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও নিরাপত্তা বাহিনীর...
১০ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩ ঘণ্টা আগে