নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নিয়োগে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা তিন ধাপে নেওয়া হলেও চূড়ান্ত ফল একবারেই প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ এর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বমোট ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন প্রার্থীকে সহকারী শিক্ষক পদে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনপূর্বক ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্বাচিত প্রার্থীরা মোবাইল নম্বরে ফলাফলের এসএমএস পাবেন। এ ছাড়াও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে (www.mopme.gov.bd) এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি বলা হয়, নির্বাচিত প্রার্থীগণকে আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখের মধ্যে সকল সনদের মূল কপি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ৩ কপি, পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম (যথাযথভাবে পূরণকৃত), সিভিল সার্জন কর্তৃক প্রদত্ত স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদসহ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সশরীরে উপস্থিত হতে হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এই নিয়োগ পরীক্ষায় মোট আবেদন করেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী।
বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৬২০টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষক ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ এবং নারী শিক্ষক ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৬ জন। আর শিক্ষার্থী সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ ৪৪৫ জন।
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়েছে। নিয়োগে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা তিন ধাপে নেওয়া হলেও চূড়ান্ত ফল একবারেই প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ এর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বমোট ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন প্রার্থীকে সহকারী শিক্ষক পদে প্রাথমিকভাবে নির্বাচনপূর্বক ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
নির্বাচিত প্রার্থীরা মোবাইল নম্বরে ফলাফলের এসএমএস পাবেন। এ ছাড়াও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে (www.mopme.gov.bd) এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি বলা হয়, নির্বাচিত প্রার্থীগণকে আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখের মধ্যে সকল সনদের মূল কপি ও জাতীয় পরিচয়পত্রের ৩ কপি, পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম (যথাযথভাবে পূরণকৃত), সিভিল সার্জন কর্তৃক প্রদত্ত স্বাস্থ্যগত উপযুক্ততার সনদসহ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সশরীরে উপস্থিত হতে হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এই নিয়োগ পরীক্ষায় মোট আবেদন করেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী।
বর্তমানে সারা দেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৬২০টি। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ শিক্ষক ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩০ এবং নারী শিক্ষক ২ লাখ ২৯ হাজার ৯৩৬ জন। আর শিক্ষার্থী সংখ্যা ১ কোটি ৪১ লাখ ৪৪৫ জন।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৪৪ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে