অনলাইন ডেস্ক
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘জুডিশিয়ারিকে রক্ষা করতে পারলে অনেক লিডারকে দেশ ছাড়তে হতো না। অনেককে জেলে যেতে হতো না। আমাদের জুডিশিয়ারি, প্রেস ও মানুষের স্বাধীনতা ছিল। কিন্তু এই স্বাধীনতাকে গত সরকার হরণ করেছিল। জুডিশিয়ারিকে যদি আমরা বাঁচাতে পারতাম, তাহলে এই জাতি অনেক আগেই একনায়কতন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেত। আজকে বার, বেঞ্চ, আপামর জনসাধারণ—সবার একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত, আমরা আমাদের জুডিশিয়ারিকে কোনো সময়ই পরাধীন হতে দেব না। আমরা একটা স্বাধীন বার গড়ে তুলব।’
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন, ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাহজাহান, মোহাম্মদ হোসেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন প্রমুখ।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক অ্যাসোসিয়েটস এই সংবর্ধনার আয়োজন করে।
১১ বছর পর দেশে আসা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, ‘আমরা যদি সত্যিকার অর্থে এই বাংলাদেশকে তার নিজের জায়গায় নিয়ে যেতে চাই, তাহলে সব ধরনের ইন্টারেস্ট থেকে বারকে মুক্ত করতে হবে। আমরা স্বাধীন বার, স্বাধীন জুডিশিয়ারি চাই। যদি এগুলো নিশ্চিত করতে পারি, তাহলে সত্যিকার অর্থে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। আমার আহ্বান হবে, আমরা বাইরে রাজনীতি করব। কিন্তু এখানে মেম্বার অব দ্য বার।’
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক ১১ বছর পরে দেশে ফিরে এসেছেন, এ জন্য আমি আনন্দিত। একজন আইনজীবী তাঁর মক্কেলের পক্ষে কথা বললে, আইনি সহায়তা করলে, তাঁকে বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করতে হয় ১১ বছর, সেটা ব্যারিস্টার রাজ্জাককে দেখলে বোঝা যায়। আমি মনে করি, ব্যারিস্টার রাজ্জাক যে একটি প্রতিষ্ঠান, তিনি যে ক্ষণজন্মা পুরুষ, সেটা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার মনের অজান্তে প্রমাণ করে গেছে।
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক (আইনের) ধারালো অস্ত্র ধরে রাখতেন বলে স্বৈরাচারী সরকার তাঁকে দেশে থাকতে দেয়নি। আল্লাহ উনাকে আবার ফিরিয়ে দিয়েছেন।
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের ১১ বছর আগে চলে যাওয়া, আবার ফিরে আসা আমার কাছে অলৌকিক মনে হয়। ৫ আগস্টের আগে কেউ মনে করেননি শেখ হাসিনার মতো প্রতাপশালী শাসক এভাবে পালিয়ে যাবে। বাংলাদেশের মানুষের জীবনে এর চেয়ে বড় অর্জন আর কিছু হতে পারে না। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে এই দিন তিনি মানুষকে দেখিয়েছেন।
সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘জুডিশিয়ারিকে রক্ষা করতে পারলে অনেক লিডারকে দেশ ছাড়তে হতো না। অনেককে জেলে যেতে হতো না। আমাদের জুডিশিয়ারি, প্রেস ও মানুষের স্বাধীনতা ছিল। কিন্তু এই স্বাধীনতাকে গত সরকার হরণ করেছিল। জুডিশিয়ারিকে যদি আমরা বাঁচাতে পারতাম, তাহলে এই জাতি অনেক আগেই একনায়কতন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা পেত। আজকে বার, বেঞ্চ, আপামর জনসাধারণ—সবার একটাই লক্ষ্য হওয়া উচিত, আমরা আমাদের জুডিশিয়ারিকে কোনো সময়ই পরাধীন হতে দেব না। আমরা একটা স্বাধীন বার গড়ে তুলব।’
আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এসব কথা বলেন।
জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন, ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, সিনিয়র আইনজীবী এস এম শাহজাহান, মোহাম্মদ হোসেন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন প্রমুখ।
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক অ্যাসোসিয়েটস এই সংবর্ধনার আয়োজন করে।
১১ বছর পর দেশে আসা ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, ‘আমরা যদি সত্যিকার অর্থে এই বাংলাদেশকে তার নিজের জায়গায় নিয়ে যেতে চাই, তাহলে সব ধরনের ইন্টারেস্ট থেকে বারকে মুক্ত করতে হবে। আমরা স্বাধীন বার, স্বাধীন জুডিশিয়ারি চাই। যদি এগুলো নিশ্চিত করতে পারি, তাহলে সত্যিকার অর্থে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হবে। আমার আহ্বান হবে, আমরা বাইরে রাজনীতি করব। কিন্তু এখানে মেম্বার অব দ্য বার।’
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক ১১ বছর পরে দেশে ফিরে এসেছেন, এ জন্য আমি আনন্দিত। একজন আইনজীবী তাঁর মক্কেলের পক্ষে কথা বললে, আইনি সহায়তা করলে, তাঁকে বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করতে হয় ১১ বছর, সেটা ব্যারিস্টার রাজ্জাককে দেখলে বোঝা যায়। আমি মনে করি, ব্যারিস্টার রাজ্জাক যে একটি প্রতিষ্ঠান, তিনি যে ক্ষণজন্মা পুরুষ, সেটা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার মনের অজান্তে প্রমাণ করে গেছে।
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক (আইনের) ধারালো অস্ত্র ধরে রাখতেন বলে স্বৈরাচারী সরকার তাঁকে দেশে থাকতে দেয়নি। আল্লাহ উনাকে আবার ফিরিয়ে দিয়েছেন।
মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের ১১ বছর আগে চলে যাওয়া, আবার ফিরে আসা আমার কাছে অলৌকিক মনে হয়। ৫ আগস্টের আগে কেউ মনে করেননি শেখ হাসিনার মতো প্রতাপশালী শাসক এভাবে পালিয়ে যাবে। বাংলাদেশের মানুষের জীবনে এর চেয়ে বড় অর্জন আর কিছু হতে পারে না। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে এই দিন তিনি মানুষকে দেখিয়েছেন।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৫ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগে