নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
আজ শুক্রবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোটের (বিমসটেক) সম্মেলনের ফাঁকে দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন ও এনএসিসির সভাপতি সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যাতে বলা হয়, বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও এনএসিসি প্রেসিডেন্ট সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুদকের চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন আশা প্রকাশ করেন যে এই সমঝোতা স্মারক বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অনেক দুর্নীতির সন্দেহভাজন ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাঁদের শনাক্ত করতে ও বিচারের আওতায় আনতে সহায়ক হবে।’
সমঝোতা স্মারকটি জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদের আলোকে স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতার জন্য দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় চুক্তি করার আহ্বান জানায়।
এই সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য একে অপরকে প্রাথমিক তথ্য দেবে, তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সেরা অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে, তথ্য বিনিময়, যৌথ প্রকল্প গ্রহণ, গবেষণা ভাগাভাগি এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমন সম্পর্কিত অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আসিয়ানের সদস্য হতে থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইল বাংলাদেশ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পৃথক আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট–আসিয়ানে বাংলাদেশের যোগদানে সমর্থন দিতে থাইল্যান্ডের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ ব্যাংককের একটি হোটেলে এক প্রাতরাশ বৈঠকে থাই বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আসিয়ানের খাতভিত্তিক সংলাপ অংশীদার হিসেবে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের, তবে আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, এই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক গোষ্ঠীর পূর্ণ সদস্য হওয়া।’ তিনি বলেন, ‘এই পথেই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাস করে বলে বৈঠকে জানান সরকারপ্রধান। ড. ইউনূস বলেন, আঞ্চলিক গোষ্ঠীগুলোকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
বৈঠকে থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজীবা, সাবেক এক উপপ্রধানমন্ত্রী, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা, ব্যাংকার, শিক্ষাবিদ ও নাগরিক সমাজের নেতারাও অংশ নেন।
প্রধান উপদেষ্টা থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে আরও বৃহত্তর সহযোগিতার ওপর জোর দেন। ড. ইউনূস বলেন, ‘উভয় দেশ একই রকম ইতিহাস ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। আমরা যে ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই, এই বৈঠকের মাধ্যমে তার সূচনা হলো।’
প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিস্থিতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, বিশ্ব এই ‘বিশৃঙ্খল অবস্থা’কে তার সুবিধায় রূপান্তর করতে পারে। তিনি বলেন, বিশৃঙ্খলা অনেক কিছুকে নাড়িয়ে দিতে পারে। ড. ইউনূস বলেন, আমাদের আরও সহযোগিতা দরকার; আমরা একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে ভাবতে পারি কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন রাখেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের কথা তুলে ধরে বলেন, এই অভ্যুত্থান একজন নিষ্ঠুর স্বৈরশাসককে উৎখাত করে দেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ ও পররাষ্ট্রসচিব মো. জসিম উদ্দিন।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
আজ শুক্রবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোটের (বিমসটেক) সম্মেলনের ফাঁকে দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন ও এনএসিসির সভাপতি সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যাতে বলা হয়, বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও এনএসিসি প্রেসিডেন্ট সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুদকের চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন আশা প্রকাশ করেন যে এই সমঝোতা স্মারক বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অনেক দুর্নীতির সন্দেহভাজন ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাঁদের শনাক্ত করতে ও বিচারের আওতায় আনতে সহায়ক হবে।’
সমঝোতা স্মারকটি জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদের আলোকে স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতার জন্য দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় চুক্তি করার আহ্বান জানায়।
এই সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য একে অপরকে প্রাথমিক তথ্য দেবে, তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সেরা অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে, তথ্য বিনিময়, যৌথ প্রকল্প গ্রহণ, গবেষণা ভাগাভাগি এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমন সম্পর্কিত অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আসিয়ানের সদস্য হতে থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইল বাংলাদেশ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পৃথক আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট–আসিয়ানে বাংলাদেশের যোগদানে সমর্থন দিতে থাইল্যান্ডের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ ব্যাংককের একটি হোটেলে এক প্রাতরাশ বৈঠকে থাই বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আসিয়ানের খাতভিত্তিক সংলাপ অংশীদার হিসেবে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের, তবে আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, এই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক গোষ্ঠীর পূর্ণ সদস্য হওয়া।’ তিনি বলেন, ‘এই পথেই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাস করে বলে বৈঠকে জানান সরকারপ্রধান। ড. ইউনূস বলেন, আঞ্চলিক গোষ্ঠীগুলোকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
বৈঠকে থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজীবা, সাবেক এক উপপ্রধানমন্ত্রী, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা, ব্যাংকার, শিক্ষাবিদ ও নাগরিক সমাজের নেতারাও অংশ নেন।
প্রধান উপদেষ্টা থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে আরও বৃহত্তর সহযোগিতার ওপর জোর দেন। ড. ইউনূস বলেন, ‘উভয় দেশ একই রকম ইতিহাস ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। আমরা যে ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই, এই বৈঠকের মাধ্যমে তার সূচনা হলো।’
প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিস্থিতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, বিশ্ব এই ‘বিশৃঙ্খল অবস্থা’কে তার সুবিধায় রূপান্তর করতে পারে। তিনি বলেন, বিশৃঙ্খলা অনেক কিছুকে নাড়িয়ে দিতে পারে। ড. ইউনূস বলেন, আমাদের আরও সহযোগিতা দরকার; আমরা একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে ভাবতে পারি কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন রাখেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের কথা তুলে ধরে বলেন, এই অভ্যুত্থান একজন নিষ্ঠুর স্বৈরশাসককে উৎখাত করে দেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ ও পররাষ্ট্রসচিব মো. জসিম উদ্দিন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
আজ শুক্রবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোটের (বিমসটেক) সম্মেলনের ফাঁকে দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন ও এনএসিসির সভাপতি সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যাতে বলা হয়, বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও এনএসিসি প্রেসিডেন্ট সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুদকের চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন আশা প্রকাশ করেন যে এই সমঝোতা স্মারক বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অনেক দুর্নীতির সন্দেহভাজন ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাঁদের শনাক্ত করতে ও বিচারের আওতায় আনতে সহায়ক হবে।’
সমঝোতা স্মারকটি জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদের আলোকে স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতার জন্য দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় চুক্তি করার আহ্বান জানায়।
এই সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য একে অপরকে প্রাথমিক তথ্য দেবে, তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সেরা অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে, তথ্য বিনিময়, যৌথ প্রকল্প গ্রহণ, গবেষণা ভাগাভাগি এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমন সম্পর্কিত অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আসিয়ানের সদস্য হতে থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইল বাংলাদেশ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পৃথক আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট–আসিয়ানে বাংলাদেশের যোগদানে সমর্থন দিতে থাইল্যান্ডের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ ব্যাংককের একটি হোটেলে এক প্রাতরাশ বৈঠকে থাই বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আসিয়ানের খাতভিত্তিক সংলাপ অংশীদার হিসেবে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের, তবে আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, এই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক গোষ্ঠীর পূর্ণ সদস্য হওয়া।’ তিনি বলেন, ‘এই পথেই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাস করে বলে বৈঠকে জানান সরকারপ্রধান। ড. ইউনূস বলেন, আঞ্চলিক গোষ্ঠীগুলোকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
বৈঠকে থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজীবা, সাবেক এক উপপ্রধানমন্ত্রী, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা, ব্যাংকার, শিক্ষাবিদ ও নাগরিক সমাজের নেতারাও অংশ নেন।
প্রধান উপদেষ্টা থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে আরও বৃহত্তর সহযোগিতার ওপর জোর দেন। ড. ইউনূস বলেন, ‘উভয় দেশ একই রকম ইতিহাস ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। আমরা যে ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই, এই বৈঠকের মাধ্যমে তার সূচনা হলো।’
প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিস্থিতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, বিশ্ব এই ‘বিশৃঙ্খল অবস্থা’কে তার সুবিধায় রূপান্তর করতে পারে। তিনি বলেন, বিশৃঙ্খলা অনেক কিছুকে নাড়িয়ে দিতে পারে। ড. ইউনূস বলেন, আমাদের আরও সহযোগিতা দরকার; আমরা একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে ভাবতে পারি কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন রাখেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের কথা তুলে ধরে বলেন, এই অভ্যুত্থান একজন নিষ্ঠুর স্বৈরশাসককে উৎখাত করে দেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ ও পররাষ্ট্রসচিব মো. জসিম উদ্দিন।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
আজ শুক্রবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বঙ্গোপসাগরীয় দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগিতা জোটের (বিমসটেক) সম্মেলনের ফাঁকে দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন ও এনএসিসির সভাপতি সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। যাতে বলা হয়, বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন দুদকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ও এনএসিসি প্রেসিডেন্ট সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুদকের চেয়ারম্যান আবদুল মোমেন আশা প্রকাশ করেন যে এই সমঝোতা স্মারক বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অনেক দুর্নীতির সন্দেহভাজন ব্যক্তি পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাঁদের শনাক্ত করতে ও বিচারের আওতায় আনতে সহায়ক হবে।’
সমঝোতা স্মারকটি জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদের আলোকে স্বাক্ষরিত হয়েছে, যা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতার জন্য দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় চুক্তি করার আহ্বান জানায়।
এই সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য একে অপরকে প্রাথমিক তথ্য দেবে, তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে সেরা অভিজ্ঞতা বিনিময় করবে, তথ্য বিনিময়, যৌথ প্রকল্প গ্রহণ, গবেষণা ভাগাভাগি এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমন সম্পর্কিত অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
আসিয়ানের সদস্য হতে থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইল বাংলাদেশ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পৃথক আরেক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোট–আসিয়ানে বাংলাদেশের যোগদানে সমর্থন দিতে থাইল্যান্ডের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
আজ ব্যাংককের একটি হোটেলে এক প্রাতরাশ বৈঠকে থাই বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আসিয়ানের খাতভিত্তিক সংলাপ অংশীদার হিসেবে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল বাংলাদেশের, তবে আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো, এই গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক গোষ্ঠীর পূর্ণ সদস্য হওয়া।’ তিনি বলেন, ‘এই পথেই আমাদের ভবিষ্যৎ।’
বাংলাদেশ বহুপাক্ষিকতায় বিশ্বাস করে বলে বৈঠকে জানান সরকারপ্রধান। ড. ইউনূস বলেন, আঞ্চলিক গোষ্ঠীগুলোকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারে আরও বেশি উদ্যোগ নেওয়া উচিত।
বৈঠকে থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজীবা, সাবেক এক উপপ্রধানমন্ত্রী, শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা, ব্যাংকার, শিক্ষাবিদ ও নাগরিক সমাজের নেতারাও অংশ নেন।
প্রধান উপদেষ্টা থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে আরও বৃহত্তর সহযোগিতার ওপর জোর দেন। ড. ইউনূস বলেন, ‘উভয় দেশ একই রকম ইতিহাস ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে। আমরা যে ধরনের সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই, এই বৈঠকের মাধ্যমে তার সূচনা হলো।’
প্রধান উপদেষ্টা সাম্প্রতিক বৈশ্বিক বাণিজ্য পরিস্থিতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, বিশ্ব এই ‘বিশৃঙ্খল অবস্থা’কে তার সুবিধায় রূপান্তর করতে পারে। তিনি বলেন, বিশৃঙ্খলা অনেক কিছুকে নাড়িয়ে দিতে পারে। ড. ইউনূস বলেন, আমাদের আরও সহযোগিতা দরকার; আমরা একটি নতুন ব্যবসায়িক মডেল নিয়ে ভাবতে পারি কি না, সে বিষয়ে প্রশ্ন রাখেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিবর্তন ও ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণ-অভ্যুত্থানের কথা তুলে ধরে বলেন, এই অভ্যুত্থান একজন নিষ্ঠুর স্বৈরশাসককে উৎখাত করে দেশে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেনটেটিভ ড. খলিলুর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ ও পররাষ্ট্রসচিব মো. জসিম উদ্দিন।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথ লড়াইয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি)। যার উদ্দেশ্য দুর্নীতি প্রতিরোধ ও দমনকে শক্তিশালী করা।
০৪ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
১ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে