Ajker Patrika

তিন পল্লী উন্নয়ন একাডেমিতে শেখ হাসিনা ও রাসেলের নাম থাকছে না

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা ­­
শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেল। ছবি: সংগৃহীত
শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেল। ছবি: সংগৃহীত

তিনটি পল্লী উন্নয়ন একাডেমির নাম পরিবর্তন করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এর মধ্যে দুটির নামের সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং একটির নামের সঙ্গে শেখ রাসেলের নাম ছিল।

এসব একাডেমির নাম পরিবর্তন করতে আইন সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশের খসড়ায় নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ ইউনূস।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, শেখ রাসেল পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, রংপুর এর নাম পরিবর্তন করে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, রংপুর; বঙ্গবন্ধু দারিদ্র্য বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বাপার্ড), গোপালগঞ্জ এর নাম পরিবর্তন করে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, গোপালগঞ্জ এবং শেখ হাসিনা পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, জামালপুর এর নাম পরিবর্তন করে পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, জামালপুর করা হবে।

অন্যান্য পল্লী উন্নয়ন একাডেমির নামের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নামকরণ করতে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের ভেটিং সাপেক্ষে তিনটি অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।

আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। তবে আইন সংশোধন করে কী পরিবর্তন আনা হচ্ছে সে বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে কিছু বলা হয়নি।

জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন আইন (রহিতকরণ) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তোলা হয়েছিল।

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ এবং নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগকে এই অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জন করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপন করতে বলা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১৭: ২২
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে এই অনুমোদন হয়।

আগামী বছর সরকারি ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ২৮ দিন। যার মধ্যে ৯ দিন শুক্র ও শনিবার পড়ায় মূল ছুটির সংখ্যা হবে ১৯ দিন।

আজ তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। সেখানেই ছুটির তালিকা অনুমোদন হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের কাছে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

আরও খবর পড়ুন:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পাকিস্তান থেকে এল নিষিদ্ধ পণ্য, পাখির খাবার ও পপিবীজ জব্দ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১৭: ০৯
ছবি: সংগৃহীত
ছবি: সংগৃহীত

বার্ড ফুড বা পাখির খাবারের আড়ালে চট্টগ্রাম বন্দরে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি ওজনের পপিবীজের একটি চালান জব্দ করেছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা। চালানটি পাকিস্তান থেকে আমদানি করা হয়। চট্টগ্রাম কাস্টমসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্স (এআইআর) শাখা চালানটি আটক করে।

আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস।

বিজ্ঞপ্তিতে চট্টগ্রাম কাস্টমসের ডেপুটি কমিশনার (প্রিভেন্টিভ) এইচ এম কবির বলেন, জব্দ করা পপিবীজের বাজারমূল্য প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা। সাড়ে ছয় কোটি টাকার পণ্য মাত্র ৩০ লাখ টাকা মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আমদানি করা হয়। পপিবীজ আমদানি-নিষিদ্ধ হওয়ায় এ ঘটনায় আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

গত ৯ অক্টোবর বার্ড ফুড হিসেবে দুটি কনটেইনারে ৩২ হাজার ১০ কেজি পণ্যের একটি চালান চট্টগ্রাম বন্দরে আসে জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি খালাসের জন্য বেসরকারি অফডক ছাবের আহমেদ টিম্বার কোম্পানি লিমিটেডের ডিপোতে নেওয়া হয়। চালানটির আমদানিকারক চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার কোরবানিগঞ্জ এলাকার মেসার্স আদিব ট্রেডিং। চালানটি খালাসের জন্য নগরীর হালিশহরের শান্তিবাগ এলাকার এম এইচ ট্রেডিং কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট লিমিটেড বার্ড ফুড ঘোষণা দিয়ে গত ১৪ অক্টোবর কাস্টমসের অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে বিল অব এন্ট্রি দাখিল করে।

পরে চালানটির উৎস, রপ্তানিকারক ও আমদানিকারকের ব্যবসার ধরন পর্যালোচনা করে চালানটিতে মিথ্যা ঘোষণার পণ্য আছে সন্দেহে খালাস স্থগিত করে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে লক করে দেওয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২২ অক্টোবর ডিপো কর্তৃপক্ষ ও সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতিতে চালানটির কায়িক পরীক্ষা করে কাস্টমসের এআইআর শাখা। এতে কনটেইনার দুটিতে ৭ হাজার ২০০ কেজি বার্ড ফুড ও ২৪ হাজার ৯৬০ কেজি পপিবীজ পাওয়া যায়। এরপর পণ্য দুটির নমুনা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ দপ্তর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যানোপ্রযুক্তি সেন্টার এবং খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ভৌত ও রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।

রাসায়নিক পরীক্ষার প্রতিবেদনে পণ্য দুটির মধ্যে ২৪ হাজার ৯৬০ কেজির চালানটির নমুনাকে পপিবীজ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

কায়িক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, কনটেইনারে মুখে বার্ড ফুড দিয়ে ভেতরে পপিবীজ ঢেকে রেখে কৌশলে আমদানি করা হয়। পপি সিড মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ অনুসারে ‘ক’ শ্রেণির মাদক হিসেবে বিবেচিত। আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২৪-এর অনুচ্ছেদ ৩(১)(খ) অনুসারে আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পপিবীজ। তবে দেশে পপি সিডকে ‘পোস্তদানা’ মসলা হিসেবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পণ্য চালানটির ঘোষিত মূল্য ছিল ৩০ লাখ ২ হাজার ৪৮২ টাকা। কিন্তু কায়িক পরীক্ষণে প্রাপ্ত পণ্যের বাজারমূল্য প্রায় ৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

এসব পণ্য আমদানিতে জড়িত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

দক্ষ জনশক্তি ও চিকিৎসা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশ ও জাপানের বৈঠক

বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা ­­
টোকিওতে বৃহস্পতিবার জাপানের স্বাস্থ্য, শ্রম ও কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক জ্যেষ্ঠ সহকারী মন্ত্রী আকিয়ামা শিনইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। ছবি: প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
টোকিওতে বৃহস্পতিবার জাপানের স্বাস্থ্য, শ্রম ও কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক জ্যেষ্ঠ সহকারী মন্ত্রী আকিয়ামা শিনইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। ছবি: প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়

দক্ষ জনশক্তি ও চিকিৎসা খাতে সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার টোকিওতে জাপানের স্বাস্থ্য, শ্রম ও কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিকবিষয়ক জ্যেষ্ঠ সহকারী মন্ত্রী আকিয়ামা শিনইচির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।

বৈঠকে বাংলাদেশের দক্ষ জনশক্তি প্রেরণ এবং জাপানের শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের ক্রমবর্ধমান অবদান তুলে ধরেন নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া।

তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাপান সফরকালে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে আগামী পাঁচ বছরে এক লাখ বাংলাদেশি কর্মী জাপানে পাঠানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আলোচনায় উল্লেখ করেন, জাপানি ভাষা ও দক্ষতা প্রশিক্ষণকে আরও সমন্বিতভাবে পরিচালনার জন্য মন্ত্রণালয়ে একটি ‘জাপান সেল’ গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশের ভেতরে স্পেসিফায়েড স্কিল্ড ওয়ার্কার ফিল্ড টেস্ট চালু করার জন্য জাপান সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

একই সঙ্গে খাদ্য ও পানীয় উৎপাদন, খাদ্য পরিবেশন, শিল্পজাত পণ্য উৎপাদন, মোটরগাড়ি মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ, বিমান পরিষেবা ও জাহাজ নির্মাণশিল্পসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে পরীক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণের অনুরোধ জানান জ্যেষ্ঠ সচিব।

নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া বিশেষভাবে স্বাস্থ্যসেবা ও ওষুধশিল্প খাতে অধিকতর সহযোগিতার প্রস্তাব দেন। তিনি জাপানকে চিকিৎসা প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং বাংলাদেশ থেকে উচ্চমানের ওষুধ আমদানির আহ্বান জানান।

জাপানের জ্যেষ্ঠ সহকারী মন্ত্রী আকিয়ামা শিনইচি বাংলাদেশের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, জাপানে বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ফলে দক্ষ বিদেশি কর্মীর চাহিদাও দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সঙ্গে স্বাস্থ্য ও জনশক্তি খাতে সহযোগিতা আরও বাড়ানোর আশ্বাস দেন তিনি।

পরে আইএম জাপান আয়োজিত মানবসম্পদবিষয়ক সেমিনারে অংশ নেন নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া, যেখানে প্রায় ২০০টি জাপানি কোম্পানি উপস্থিত ছিল।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, অধ্যাদেশ অনুমোদন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১৬: ৫৮
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড, অধ্যাদেশ অনুমোদন

গুমের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ডসহ কঠোর শাস্তির বিধান রেখে গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এ সময় এই অধ্যাদেশকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে বর্ণনা করেছেন তিনি।

গুম নিয়ে আন্তর্জাতিক আইন অনুসরণ করে এটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

শফিকুল আলম আরও জানান, গুম কমিশনে প্রায় দুই হাজার অভিযোগ এসেছে। তবে গুমের সংখ্যা চার হাজারের মতো হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

এর আগে গত ২৮ আগস্ট মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে গুম প্রতিরোধ, প্রতিকার ও সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত