বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যানের কাছে ১২ দফা দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে বেবিচক সদর দপ্তরে এ স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
বেবিচকের উপপরিচালক মফিজুর রহমান মিয়াজি জানান, বেবিচকের কাঠামোগত সমস্যা, অর্গানোগ্রামের অসংগতি, পদোন্নতির অনিশ্চয়তা, প্রয়োজনীয় ভাতা ও সুযোগ-সুবিধার অভাবের কারণে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে পেশাগত অসন্তোষ বিরাজ করছে। তিনি বলেন, কর্মচারীদের দক্ষতা, কর্মক্ষমতা ও প্রাতিষ্ঠানিক ভারসাম্য বজায় রাখতে এসব সমস্যার দ্রুত সমাধান জরুরি।
মফিজুর রহমান মিয়াজি আরও জানান, চেয়ারম্যান কর্মকর্তাদের দাবিগুলো পূরণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে দাবি পূরণ না হলে কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেছেন তাঁরা।
মূল দাবিসমূহ—অর্গানোগ্রাম-বহির্ভূত সিকিউরিটি ফোর্স বা অন্য কোনো ফোর্স গঠনে বিরত থাকা এবং অতিরিক্ত জনবল প্রত্যাহার, তৃতীয় টার্মিনালের সব কার্যক্রম নিজস্ব জনবলে পরিচালনা, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি দ্রুত স্থায়ী করার কার্যকর ব্যবস্থা, নির্বাহী পরিচালকসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে বেবিচকের নিজস্ব কর্মকর্তাদের নিয়োগ, অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী শূন্য পদ পূরণ, পদোন্নতি ও অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য লাঞ্চ ভাতা, এভিয়েশন ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, ড্রেস ও কিট ভাতা প্রবর্তন, প্রয়োজনীয় আবাসন, যাতায়াত ও চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কল্যাণে কেন্দ্রীয় ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন গঠন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭-এর সংশোধন, পরিচালনা বোর্ড ও পর্ষদ আলাদা করার প্রস্তাব, সব পদের বিপরীতে ক্যারিয়ারের অগ্রগতি পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, নতুন অর্গানোগ্রাম ও বিধিমালা প্রণয়ন ও অনুমোদন।
কর্মকর্তাদের দাবি, এসব সমস্যা সমাধান করা না হলে বেবিচকের প্রশাসনিক কাঠামো আরও জটিল হয়ে উঠবে এবং পেশাগত অসন্তোষ বাড়বে।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যানের কাছে ১২ দফা দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে বেবিচক সদর দপ্তরে এ স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
বেবিচকের উপপরিচালক মফিজুর রহমান মিয়াজি জানান, বেবিচকের কাঠামোগত সমস্যা, অর্গানোগ্রামের অসংগতি, পদোন্নতির অনিশ্চয়তা, প্রয়োজনীয় ভাতা ও সুযোগ-সুবিধার অভাবের কারণে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে পেশাগত অসন্তোষ বিরাজ করছে। তিনি বলেন, কর্মচারীদের দক্ষতা, কর্মক্ষমতা ও প্রাতিষ্ঠানিক ভারসাম্য বজায় রাখতে এসব সমস্যার দ্রুত সমাধান জরুরি।
মফিজুর রহমান মিয়াজি আরও জানান, চেয়ারম্যান কর্মকর্তাদের দাবিগুলো পূরণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে দাবি পূরণ না হলে কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেছেন তাঁরা।
মূল দাবিসমূহ—অর্গানোগ্রাম-বহির্ভূত সিকিউরিটি ফোর্স বা অন্য কোনো ফোর্স গঠনে বিরত থাকা এবং অতিরিক্ত জনবল প্রত্যাহার, তৃতীয় টার্মিনালের সব কার্যক্রম নিজস্ব জনবলে পরিচালনা, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি দ্রুত স্থায়ী করার কার্যকর ব্যবস্থা, নির্বাহী পরিচালকসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে বেবিচকের নিজস্ব কর্মকর্তাদের নিয়োগ, অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী শূন্য পদ পূরণ, পদোন্নতি ও অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য লাঞ্চ ভাতা, এভিয়েশন ভাতা, ঝুঁকি ভাতা, ড্রেস ও কিট ভাতা প্রবর্তন, প্রয়োজনীয় আবাসন, যাতায়াত ও চিকিৎসাসেবার ব্যবস্থা, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কল্যাণে কেন্দ্রীয় ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন গঠন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭-এর সংশোধন, পরিচালনা বোর্ড ও পর্ষদ আলাদা করার প্রস্তাব, সব পদের বিপরীতে ক্যারিয়ারের অগ্রগতি পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, নতুন অর্গানোগ্রাম ও বিধিমালা প্রণয়ন ও অনুমোদন।
কর্মকর্তাদের দাবি, এসব সমস্যা সমাধান করা না হলে বেবিচকের প্রশাসনিক কাঠামো আরও জটিল হয়ে উঠবে এবং পেশাগত অসন্তোষ বাড়বে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে