নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের বিস্তার ঠেকাতে আগামী সাত দিন পর বিধিনিষেধ আরোপ করবে সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
ওমিক্রন পরিস্থিতি পর্যালোচনায় গতকাল সোমবারের আন্তমন্ত্রণালয় সভার কথা তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গণপরিবহনে আসনসংখ্যার অর্ধেক যাত্রী নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। যানবাহনে মাস্ক ছাড়া চলাচল করা যাবে না। যারা চলাচল করবে, তাদের জরিমানার মধ্যে পড়তে হবে। রেস্টুরেন্ট-হোটেলে মাস্ক পরে যেতে হবে। মাস্ক ছাড়া গেলে দোকানদার ছাড়াও যিনি যাবেন তারও জরিমানা হবে। দোকানপাট খোলা রাখার সময়সীমা কমিয়ে রাত ১০টার পরিবর্তে রাত ৮টা পর্যন্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য তাগাদা দেওয়া হয়েছে। রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে ভ্যাকসিন কার্ড দেখাতে হবে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সংক্রমণের হার বেশি বেড়ে গেলে স্কুল চলবে কি না, সে বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে। এখনো আমরা সেই সিদ্ধান্ত নিইনি, সেই পরিস্থিতিও এখনো বিরাজ করছে না। অনেকে জিজ্ঞেস করেন, লকডাউন দেওয়া হবে কি না, আমরা এখনো সেই চিন্তা করছি না। যদি পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়, সংক্রমণ অনেক বৃদ্ধি পায়, তাহলে লকডাউনের চিন্তা মাথায় আছে। পাশাপাশি আমাদের বর্ডারগুলোতে স্ক্রিনিং আরও জোরদার করা হয়েছে এবং কোয়ারিন্টিনে যারা থাকবে, তারা যাতে বাইরে ঘোরাফেরা না করে, এ জন্য পুলিশি পাহারা দেওয়া হবে।’
‘ডিসি-এসপিদের বলা হয়েছে, তাঁরা সরকারের নির্দেশনা যখন পাবেন, তা যেন দ্রুত বাস্তবায়ন করেন। আগে ১৫ দিন সময় দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, কিন্তু আজ প্রস্তাব করেছি সাত দিন সময় দেওয়ার জন্য। মন্ত্রিপরিষদ সচিবও এ বিষয়ে একমত পোষণ করেছেন। সাত দিন পরেই নির্দেশগুলো বাস্তবায়ন কার্যকর শুরু হবে।’
করোনার সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগের কথা তুলে ধরে জাহিদ মালেক বলেন, পৃথিবীতে ওমিক্রন বৃদ্ধি পাচ্ছে, পাশের দেশেও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের দেশেও ওমিক্রনে আক্রান্ত কিছু রোগী পাওয়া গেছে। আমরা লক্ষ করছি, সপ্তাহখানেক যাবৎ করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। যেভাবে বাড়ছে তা আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন:
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের বিস্তার ঠেকাতে আগামী সাত দিন পর বিধিনিষেধ আরোপ করবে সরকার। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
ওমিক্রন পরিস্থিতি পর্যালোচনায় গতকাল সোমবারের আন্তমন্ত্রণালয় সভার কথা তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গণপরিবহনে আসনসংখ্যার অর্ধেক যাত্রী নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। যানবাহনে মাস্ক ছাড়া চলাচল করা যাবে না। যারা চলাচল করবে, তাদের জরিমানার মধ্যে পড়তে হবে। রেস্টুরেন্ট-হোটেলে মাস্ক পরে যেতে হবে। মাস্ক ছাড়া গেলে দোকানদার ছাড়াও যিনি যাবেন তারও জরিমানা হবে। দোকানপাট খোলা রাখার সময়সীমা কমিয়ে রাত ১০টার পরিবর্তে রাত ৮টা পর্যন্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্য তাগাদা দেওয়া হয়েছে। রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে ভ্যাকসিন কার্ড দেখাতে হবে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সংক্রমণের হার বেশি বেড়ে গেলে স্কুল চলবে কি না, সে বিষয়ে চিন্তাভাবনা করা হবে। এখনো আমরা সেই সিদ্ধান্ত নিইনি, সেই পরিস্থিতিও এখনো বিরাজ করছে না। অনেকে জিজ্ঞেস করেন, লকডাউন দেওয়া হবে কি না, আমরা এখনো সেই চিন্তা করছি না। যদি পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যায়, সংক্রমণ অনেক বৃদ্ধি পায়, তাহলে লকডাউনের চিন্তা মাথায় আছে। পাশাপাশি আমাদের বর্ডারগুলোতে স্ক্রিনিং আরও জোরদার করা হয়েছে এবং কোয়ারিন্টিনে যারা থাকবে, তারা যাতে বাইরে ঘোরাফেরা না করে, এ জন্য পুলিশি পাহারা দেওয়া হবে।’
‘ডিসি-এসপিদের বলা হয়েছে, তাঁরা সরকারের নির্দেশনা যখন পাবেন, তা যেন দ্রুত বাস্তবায়ন করেন। আগে ১৫ দিন সময় দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, কিন্তু আজ প্রস্তাব করেছি সাত দিন সময় দেওয়ার জন্য। মন্ত্রিপরিষদ সচিবও এ বিষয়ে একমত পোষণ করেছেন। সাত দিন পরেই নির্দেশগুলো বাস্তবায়ন কার্যকর শুরু হবে।’
করোনার সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় উদ্বেগের কথা তুলে ধরে জাহিদ মালেক বলেন, পৃথিবীতে ওমিক্রন বৃদ্ধি পাচ্ছে, পাশের দেশেও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের দেশেও ওমিক্রনে আক্রান্ত কিছু রোগী পাওয়া গেছে। আমরা লক্ষ করছি, সপ্তাহখানেক যাবৎ করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। যেভাবে বাড়ছে তা আশঙ্কাজনক।
আরও পড়ুন:
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২৬ মিনিট আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৭ ঘণ্টা আগে