নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে দেশে ১৩৭টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৩১ জন নিহত এবং ১১০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে সর্বাধিক ৪৪টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৩৭ জন এবং আহত হয়েছে ৮ জন। আজ শনিবার শিপিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন রিপোর্টার্স ফোরামের (এসসিআরএফ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য দিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জানুয়ারিতে সবচেয়ে কম ১২টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৫ জন নিহত ও ৭ জন আহত হয়েছে।
এসসিআরএফ জানায়, রেলপথ দুর্ঘটনার ওপর নিয়মিত পর্যবেক্ষণ চালিয়ে এবং ১২টি বাংলা জাতীয় দৈনিক, ৫টি ইংরেজি জাতীয় দৈনিক, ৯টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও সংবাদ সংস্থা এবং ৬টি আঞ্চলিক দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এ পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।
ঢাকার গণমাধ্যমকর্মীদের এই সংগঠনটির পর্যবেক্ষণে রেলপথ দুর্ঘটনার জন্য ৯টি প্রধান কারণ চিহ্নিত করেছে।
এসসিআরএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মার্চে ১৮টি দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত এবং ৫ জন আহত হয়েছে। এপ্রিলে ১৭টি দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতের সংখ্যা যথাক্রমে ২০ ও ৬৯।
মে মাসে দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৪টি। এতে ২৫ জন নিহত ও ৮ জন আহত হয়েছে। জুনে ২২টি রেলপথ দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতের সংখ্যা যথাক্রমে ১৯ ও ১৩।
রেল পরিবহনব্যবস্থা ও দুর্ঘটনার ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে দুর্ঘটনার ৯টি কারণ চিহ্নিত করেছে এসসিআরএফ। সেগুলো হলো কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা, সিগনালিং ব্যবস্থায় ত্রুটি, ঝুঁকিপূর্ণ রেলক্রসিং, ইঞ্জিনের সক্ষমতার অতিরিক্ত বগি সংযোজন, রেললাইনে পাথরের স্বল্পতা, ঝুঁকিপূর্ণ রেলসেতু, আধুনিক প্রযুক্তির অভাব, জনবল সংকট এবং নড়বড়ে ট্র্যাক তথা রেললাইনে নিম্নমানের স্লিপার ও ফিশপ্লেটসহ বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার।
পর্যবেক্ষণে বলা হয়, সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থায় যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে। উন্নয়ন বাজেটেও অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। রেলপথ বাড়লেও দীর্ঘদিনের পুরোনো লাইনগুলো ঠিকমতো সংস্কার না করায় দ্রুতগতির ট্রেন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এর ফলে কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে দেশে ১৩৭টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৩১ জন নিহত এবং ১১০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে সর্বাধিক ৪৪টি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছে ৩৭ জন এবং আহত হয়েছে ৮ জন। আজ শনিবার শিপিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন রিপোর্টার্স ফোরামের (এসসিআরএফ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য দিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জানুয়ারিতে সবচেয়ে কম ১২টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৫ জন নিহত ও ৭ জন আহত হয়েছে।
এসসিআরএফ জানায়, রেলপথ দুর্ঘটনার ওপর নিয়মিত পর্যবেক্ষণ চালিয়ে এবং ১২টি বাংলা জাতীয় দৈনিক, ৫টি ইংরেজি জাতীয় দৈনিক, ৯টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও সংবাদ সংস্থা এবং ৬টি আঞ্চলিক দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এ পরিসংখ্যান তৈরি করা হয়েছে।
ঢাকার গণমাধ্যমকর্মীদের এই সংগঠনটির পর্যবেক্ষণে রেলপথ দুর্ঘটনার জন্য ৯টি প্রধান কারণ চিহ্নিত করেছে।
এসসিআরএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মার্চে ১৮টি দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত এবং ৫ জন আহত হয়েছে। এপ্রিলে ১৭টি দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতের সংখ্যা যথাক্রমে ২০ ও ৬৯।
মে মাসে দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৪টি। এতে ২৫ জন নিহত ও ৮ জন আহত হয়েছে। জুনে ২২টি রেলপথ দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতের সংখ্যা যথাক্রমে ১৯ ও ১৩।
রেল পরিবহনব্যবস্থা ও দুর্ঘটনার ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে দুর্ঘটনার ৯টি কারণ চিহ্নিত করেছে এসসিআরএফ। সেগুলো হলো কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা, সিগনালিং ব্যবস্থায় ত্রুটি, ঝুঁকিপূর্ণ রেলক্রসিং, ইঞ্জিনের সক্ষমতার অতিরিক্ত বগি সংযোজন, রেললাইনে পাথরের স্বল্পতা, ঝুঁকিপূর্ণ রেলসেতু, আধুনিক প্রযুক্তির অভাব, জনবল সংকট এবং নড়বড়ে ট্র্যাক তথা রেললাইনে নিম্নমানের স্লিপার ও ফিশপ্লেটসহ বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার।
পর্যবেক্ষণে বলা হয়, সরকার রেল যোগাযোগব্যবস্থায় যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে। উন্নয়ন বাজেটেও অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। রেলপথ বাড়লেও দীর্ঘদিনের পুরোনো লাইনগুলো ঠিকমতো সংস্কার না করায় দ্রুতগতির ট্রেন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। এর ফলে কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
ভোট কারচুপি, সাজানো ও প্রহসনের নির্বাচনের অভিযোগে করা মামলায় সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন...
৪ মিনিট আগেশেরেবাংলা নগর থানায় দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পরিচালনাকারী কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ, কে এম নূরুল হুদা ও কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনের বিরুদ্ধে মামলা করে বিএনপি। দলটির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ মামলাটি করেছেন। মামলায় সাবেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ৩ প্রধান নির্বাচন কমিশনার
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ ও জামালপুর জেলার নির্বাচন অফিসে এনফোর্সমেন্ট অভিযান পরিচালনা করছে দুদক।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করতেন। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৪ ঘণ্টা আগে