বাসস, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সরকারের বহুমুখী কার্যক্রম সমন্বয় ও তত্ত্বাবধানকারী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ যাতে না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য জেলা প্রশাসকদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে ‘জেলা প্রশাসক সম্মেলন-২০২৩’ এর তৃতীয় দিনে জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশ্য এ নির্দেশনা দেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘নিজে দুর্নীতিমুক্ত থাকবেন...এবং অন্যরাও যাতে দুর্নীতির সুযোগ না পায় সেদিকেও খেয়াল রাখবেন।’
দুর্নীতিকে দেশের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় অন্তরায় উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, ‘দুর্নীতির কারণে টেকসই উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই মাঠ প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আশা করি আপনারা কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব ও ক্ষমতার পার্থক্য সচেতনভাবে বজায় রাখবেন।’ জনকল্যাণে ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে ডিসিদেরকে তাদের মেধা ও দক্ষতা ব্যবহার করার ও নির্দেশনা দেন আবদুল হামিদ।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, জেলা প্রশাসকেরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে দেশাত্মবোধ ও একাগ্রতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে যাবেন।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি প্রত্যাশা করেন, ২০৩০-এর মধ্যেই বাংলাদেশ এসডিজির সকল লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ‘আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশে’ পরিণত হবে।
জেলা প্রশাসনের কর্ণধার ও সেবক হিসেবে জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দেওয়ার অর্পিত এ গুরুদায়িত্ব আরও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদের সম্মানিত সদস্যদের কাছ থেকে প্রাপ্ত মূল্যবান পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে ডিসিদেরকে আন্তরিক হওয়ার পরামর্শ দেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জনগণের সেবা দেওয়া আপনাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য...এটাকে দয়া বা অনুগ্রহ মনে করার কিছু নেই।’
করোনাকালে ও পরবর্তীতে করোনার অভিঘাত মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন আর্থিক ও প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য জেলা প্রশাসকদের ধন্যবাদ জানান রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে খাদ্যদ্রব্য, ভোজ্য তেল ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধিসহ জাতীয় জীবনে নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদেরকে সব সময়ই জনগণের পাশে থাকার নির্দেশনা দেন।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সরকারের বহুমুখী কার্যক্রম সমন্বয় ও তত্ত্বাবধানকারী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপপ্রয়োগ যাতে না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য জেলা প্রশাসকদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে ‘জেলা প্রশাসক সম্মেলন-২০২৩’ এর তৃতীয় দিনে জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশ্য এ নির্দেশনা দেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, ‘নিজে দুর্নীতিমুক্ত থাকবেন...এবং অন্যরাও যাতে দুর্নীতির সুযোগ না পায় সেদিকেও খেয়াল রাখবেন।’
দুর্নীতিকে দেশের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় অন্তরায় উল্লেখ করে আবদুল হামিদ বলেন, ‘দুর্নীতির কারণে টেকসই উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই মাঠ প্রশাসনের প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।’
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আশা করি আপনারা কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব ও ক্ষমতার পার্থক্য সচেতনভাবে বজায় রাখবেন।’ জনকল্যাণে ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে ডিসিদেরকে তাদের মেধা ও দক্ষতা ব্যবহার করার ও নির্দেশনা দেন আবদুল হামিদ।
রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন, জেলা প্রশাসকেরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে দেশাত্মবোধ ও একাগ্রতার সঙ্গে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে যাবেন।
বাংলাদেশ ইতিমধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি প্রত্যাশা করেন, ২০৩০-এর মধ্যেই বাংলাদেশ এসডিজির সকল লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে এবং ২০৪১ সালের মধ্যে ‘আধুনিক ও স্মার্ট বাংলাদেশে’ পরিণত হবে।
জেলা প্রশাসনের কর্ণধার ও সেবক হিসেবে জনগণের দোরগোড়ায় সরকারি সেবা পৌঁছে দেওয়ার অর্পিত এ গুরুদায়িত্ব আরও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করার আহ্বান জানান রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদের সম্মানিত সদস্যদের কাছ থেকে প্রাপ্ত মূল্যবান পরামর্শ ও প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে ডিসিদেরকে আন্তরিক হওয়ার পরামর্শ দেন রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জনগণের সেবা দেওয়া আপনাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য...এটাকে দয়া বা অনুগ্রহ মনে করার কিছু নেই।’
করোনাকালে ও পরবর্তীতে করোনার অভিঘাত মোকাবিলায় সরকারের বিভিন্ন আর্থিক ও প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য জেলা প্রশাসকদের ধন্যবাদ জানান রাষ্ট্রপতি।
রাষ্ট্রপতি চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে খাদ্যদ্রব্য, ভোজ্য তেল ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধিসহ জাতীয় জীবনে নানাবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদেরকে সব সময়ই জনগণের পাশে থাকার নির্দেশনা দেন।
ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক হালাল পণ্যবাজারে জায়গা করে নিতে হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে তুলতে চায় বাংলাদেশ। এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার সহযোগিতা চেয়েছে দেশটি। গতকাল মঙ্গলবার কুয়ালালামপুরে এক হোটেলে মালয়েশিয়ার হালাল শিল্প কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক মালয়েশিয়া সফরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগের দুয়ার খুলছে। মালয়েশিয়া সরকার দেশটির অর্থনীতিতে উচ্চ-দক্ষতার কর্মসংস্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালু করার ইঙ্গিত দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের পর বাংলাদেশে মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়েছে। তবে কিছু বিষয়ে উদ্বেগ রয়ে গেছে। দেশের ২০২৪ সালের পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবাধিকার–বিষয়ক বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিয়েছে মালয়েশিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউকেএম)।
২ ঘণ্টা আগে