দেশের সব সরকারি হাসপাতালে শয্যা বাড়াতে নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা নির্বিঘ্ন করতে আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্বাস্থ্য বিভাগের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
বৈঠকে তিনি রাজধানীর প্রত্যেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য ১০০ থেকে ২০০ শয্যা বাড়াতে নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে রাজধানীতে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ শয্যা বাড়ানোর নির্দেশনা প্রদান করেন।
শয্যা বাড়ানোর প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রখ্যাত রোগতত্ত্ববিদ ড. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী তিন মাস (আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর) ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়তেই থাকবে। এতে দেশে আক্রান্ত রোগী ও মৃত্যু দুই বাড়বে। অর্থাৎ আগামী তিন মাস দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিত থাকবে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে শুধু শয্যা বাড়ালেই হবে না, সব ধরনের প্রস্তুতি রাখতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষ থেকে বৈঠকে অধিদপ্তরের সব পরিচালক, সব বিভাগীয় পরিচালক, সিভিল সার্জন, তত্ত্বাবধায়ক, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বৈঠকের সমন্বয় করেন।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুরুতেই মন্ত্রী প্রধান প্রধান হাসপাতাল পরিচালকদের কাছ থেকে সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হন। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অন্তত ২০০ শয্যা, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে ১০০, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০, কুর্মিটোলা ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে অন্তত ১০০ করে শয্যা বাড়াতে নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি শ্যামলী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালকে ডেঙ্গু ডেডিকেটেড করা যায় কি না সে বিষয়ে খোঁজ নিতে বলেছেন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুর হটস্পট রাজশাহী, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও কমপক্ষে ১০০ শয্যা বাড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি।
এ সময় হাসপাতালপ্রধানেরা জানান, হাসপাতালগুলোর সাপোর্ট স্টাফ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া হয়। কিন্তু সম্প্রতি এসব কর্মীদের বাজেট বরাদ্দ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া নার্সিং সংকট এবং রোগীদের ডায়েটের সংকটের কথাও উল্লেখ করেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মোহা. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, কোভিড পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে এসেছে এমন অজুহাতে অর্থ বিভাগ হাসপাতালের আউটসোর্সিং ব্যয় অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে। ফলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
দেশের সব সরকারি হাসপাতালে শয্যা বাড়াতে নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসা নির্বিঘ্ন করতে আজ মঙ্গলবার দুপুরে স্বাস্থ্য বিভাগের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এই নির্দেশনা দেন।
বৈঠকে তিনি রাজধানীর প্রত্যেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য ১০০ থেকে ২০০ শয্যা বাড়াতে নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে রাজধানীতে কমপক্ষে ১ হাজার ৫০০ শয্যা বাড়ানোর নির্দেশনা প্রদান করেন।
শয্যা বাড়ানোর প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে জানতে চাইলে প্রখ্যাত রোগতত্ত্ববিদ ড. মুশতাক হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগামী তিন মাস (আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর) ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়তেই থাকবে। এতে দেশে আক্রান্ত রোগী ও মৃত্যু দুই বাড়বে। অর্থাৎ আগামী তিন মাস দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিত থাকবে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সে ক্ষেত্রে শুধু শয্যা বাড়ালেই হবে না, সব ধরনের প্রস্তুতি রাখতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষ থেকে বৈঠকে অধিদপ্তরের সব পরিচালক, সব বিভাগীয় পরিচালক, সিভিল সার্জন, তত্ত্বাবধায়ক, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তারা সংযুক্ত ছিলেন। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বৈঠকের সমন্বয় করেন।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুরুতেই মন্ত্রী প্রধান প্রধান হাসপাতাল পরিচালকদের কাছ থেকে সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত হন। পরবর্তী সময়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অন্তত ২০০ শয্যা, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালে ১০০, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০০, কুর্মিটোলা ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে অন্তত ১০০ করে শয্যা বাড়াতে নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি শ্যামলী ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালকে ডেঙ্গু ডেডিকেটেড করা যায় কি না সে বিষয়ে খোঁজ নিতে বলেছেন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গুর হটস্পট রাজশাহী, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও কমপক্ষে ১০০ শয্যা বাড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি।
এ সময় হাসপাতালপ্রধানেরা জানান, হাসপাতালগুলোর সাপোর্ট স্টাফ আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নেওয়া হয়। কিন্তু সম্প্রতি এসব কর্মীদের বাজেট বরাদ্দ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম পরিচালনা ব্যাহত হচ্ছে। এ ছাড়া নার্সিং সংকট এবং রোগীদের ডায়েটের সংকটের কথাও উল্লেখ করেন তাঁরা।
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মোহা. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, কোভিড পরিস্থিত নিয়ন্ত্রণে এসেছে এমন অজুহাতে অর্থ বিভাগ হাসপাতালের আউটসোর্সিং ব্যয় অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে। ফলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৫ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগে