কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: কোভ্যাক্স থেকে ১০ লাখ ৮০০ ডোজ অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
কোভ্যাক্স থেকে বাংলাদেশের ৬ কোটি ডোজের বেশি টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ফাইজার-বায়োএনটেকের তৈরি ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা গত ১ জুন এসেছে। তবে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কবে আসবে সেটি সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এ দিকে সংকটের কারণে মাঝপথে টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে বাংলাদেশ। গত ফেব্রুয়ারিতে অক্সফোর্ডের টিকা দিয়ে সরকার গণ টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৪২ লাখ ৩৪ হাজার ২৮ জন।
১ শতাংশ টিকা পরিবহন, সংরক্ষণের সময় নষ্ট হয় বলে ধরা নিয়ে সরকারের হাতে এ পর্যন্ত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার এসেছে ১ কোটি ২ লাখ ডোজ। সে হিসাবে প্রথম ডোজ পাওয়া ব্যক্তির সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হলে ১৫ লাখ ৪০ হাজার ১৫ ডোজ টিকা দরকার। এখন কোভ্যাক্স থেকে ১০ লাখ ৮০০ ডোজ পেলেও প্রায় ৫ লাখ টিকার ঘাটতি থাকবে।
ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশে দ্বিতীয় ডোজ টিকার সংকট দেখা দেয়। তখন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপানসহ যেসব দেশের কাছে অব্যবহৃত অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা রয়েছে, তাদের টিকা পেতে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করে বাংলাদেশ। তবে কোনো দেশই সাড়া দেয়নি। ফলে দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়।
এখন পর্যন্ত ভারত থেকে মোট ১ কোটি ৩ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৩৩ লাখ উপহার দিয়েছে দেশটির সরকার। যেখানে চুক্তি অনুযায়ী সেরাম ইনস্টিটিউটের মোট ৩ কোটি ডোজ টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। দুই চালানে ৭০ লাখ টিকা দেওয়ার পর আর টিকা দেয়নি সেরাম। এখনও ২ কোটি ৩০ লাখ টিকা সেরামের কাছে পাওনা আছে।
এদিকে ১৩ জুন চীন থেকে ৬ লাখ সিনোফার্মের টিকার উপহার পাচ্ছে বাংলাদেশ। এ টিকা সংগ্রহের জন্য বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজ বর্তমানে বেইজিং বিমানবন্দরে রয়েছে। উড়োজাহাজটির আজই বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা। আগামী রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে এ টিকা বাংলাদেশকে হস্তান্তর করবে চীন। এটি চীনের টিকার দ্বিতীয় চালান। এর আগে ৫ লাখ টিকা উপহার দিয়েছে দেশটি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চীনের সিনোফার্মের টিকার ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত। আর চলতি সপ্তাহের মধ্যে চীনের আরেক টিকা উৎপাদক সিনোভ্যাক্সের সঙ্গে টিকা নিয়ে আলোচনা শুরু করতে চায় বাংলাদেশ। আর পাশাপাশি রাশিয়ার সঙ্গেও টিকার যৌথ উৎপাদন ও ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ঢাকা।
ঢাকা: কোভ্যাক্স থেকে ১০ লাখ ৮০০ ডোজ অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পাচ্ছে বাংলাদেশ। আজ শুক্রবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
কোভ্যাক্স থেকে বাংলাদেশের ৬ কোটি ডোজের বেশি টিকা পাওয়ার কথা রয়েছে। এর মধ্যে ফাইজার-বায়োএনটেকের তৈরি ১ লাখ ৬২০ ডোজ টিকা গত ১ জুন এসেছে। তবে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কবে আসবে সেটি সুনির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
এ দিকে সংকটের কারণে মাঝপথে টিকাদান কর্মসূচি বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে বাংলাদেশ। গত ফেব্রুয়ারিতে অক্সফোর্ডের টিকা দিয়ে সরকার গণ টিকাদান কর্মসূচি শুরু করে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য মতে, গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ৫৮ লাখ ২০ হাজার ১৫ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৪২ লাখ ৩৪ হাজার ২৮ জন।
১ শতাংশ টিকা পরিবহন, সংরক্ষণের সময় নষ্ট হয় বলে ধরা নিয়ে সরকারের হাতে এ পর্যন্ত অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার এসেছে ১ কোটি ২ লাখ ডোজ। সে হিসাবে প্রথম ডোজ পাওয়া ব্যক্তির সবাইকে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হলে ১৫ লাখ ৪০ হাজার ১৫ ডোজ টিকা দরকার। এখন কোভ্যাক্স থেকে ১০ লাখ ৮০০ ডোজ পেলেও প্রায় ৫ লাখ টিকার ঘাটতি থাকবে।
ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশে দ্বিতীয় ডোজ টিকার সংকট দেখা দেয়। তখন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাপানসহ যেসব দেশের কাছে অব্যবহৃত অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা রয়েছে, তাদের টিকা পেতে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করে বাংলাদেশ। তবে কোনো দেশই সাড়া দেয়নি। ফলে দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়।
এখন পর্যন্ত ভারত থেকে মোট ১ কোটি ৩ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৩৩ লাখ উপহার দিয়েছে দেশটির সরকার। যেখানে চুক্তি অনুযায়ী সেরাম ইনস্টিটিউটের মোট ৩ কোটি ডোজ টিকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। দুই চালানে ৭০ লাখ টিকা দেওয়ার পর আর টিকা দেয়নি সেরাম। এখনও ২ কোটি ৩০ লাখ টিকা সেরামের কাছে পাওনা আছে।
এদিকে ১৩ জুন চীন থেকে ৬ লাখ সিনোফার্মের টিকার উপহার পাচ্ছে বাংলাদেশ। এ টিকা সংগ্রহের জন্য বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজ বর্তমানে বেইজিং বিমানবন্দরে রয়েছে। উড়োজাহাজটির আজই বাংলাদেশের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা। আগামী রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে এ টিকা বাংলাদেশকে হস্তান্তর করবে চীন। এটি চীনের টিকার দ্বিতীয় চালান। এর আগে ৫ লাখ টিকা উপহার দিয়েছে দেশটি।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, চীনের সিনোফার্মের টিকার ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত। আর চলতি সপ্তাহের মধ্যে চীনের আরেক টিকা উৎপাদক সিনোভ্যাক্সের সঙ্গে টিকা নিয়ে আলোচনা শুরু করতে চায় বাংলাদেশ। আর পাশাপাশি রাশিয়ার সঙ্গেও টিকার যৌথ উৎপাদন ও ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ঢাকা।
দেশের স্থানীয় পর্যায়ে গ্রামীণ, পানিসম্পদ ও নগর অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এসব অবকাঠামোর রক্ষণাবেক্ষণ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে বিভিন্ন বিষয়ে কারিগরি সহায়তা দিয়ে থাকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে সেটি ভারত পছন্দ করেনি। এ কারণে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১ ঘণ্টা আগেশাকসবজি ও ফল সংরক্ষণের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব সৌর প্রযুক্তির সহায়তায় ১০০টি ‘ফারমার্স মিনি কোল্ডস্টোরেজ’ স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। চলতি বছরে এগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের র্যাপিড পাস কার্ড এবার থেকে অনলাইনেই রিচার্জ করতে পারবে যাত্রীরা। তারা ঘরে বসেই র্যাপিড পাসের ওয়েবসাইট ব্যবহার করে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে সহজে রিচার্জ করতে পারবে। ফলে যাত্রীদের আর স্টেশনে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে রিচার্জ করার ধকল পোহাতে হবে না।
৯ ঘণ্টা আগে