নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাকরিজীবী ছেলে বা মেয়ে কোনো চাকরিজীবীকে বিয়ে করতে না পারে সে জন্য আইন করতে জাতীয় সংসদে প্রস্তাব রেখেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রেজাউল করিম বাবলু। বেকারত্ব কমানো ও গৃহকর্মীদের দ্বারা শিশু নির্যাতন বন্ধের উপায় হিসেবে তিনি এমন প্রস্তাব দিয়েছেন।
তবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এ ধরনের আইন সংবিধান বিরোধী। বাক স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে যা কিছু তাই বলা যেতে পারে। কিন্তু জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি যা খুশি তাই গ্রহণ করতে পারব না।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদে ‘জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ বিল-২০২১’- এর সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর আলোচনার সময় এই প্রস্তাব করেন বাবলু।
এমপি বাবলু বলেন, করোনার কারণে চার কোটি জনগোষ্ঠী বেকার হয়েছে। আমাদের দেশে প্রচলিত সামাজিক রেওয়াজ রয়েছে, চাকরিজীবী কোনো পুরুষ চাকরিজীবী নারীকে বিয়ে করতে চান। আবার চাকরিজীবী নারীও একজন চাকরিজীবী পুরুষকে বিয়ে করতে চান। এতে কিন্তু বেকার সমস্যার সমাধান হয় না। এখানে আইনমন্ত্রী আছেন, তাঁকে নিবেদন করব এমন একটি আইন উনি সুবিধাজনকভাবে করবেন, যেন কোনো চাকরিজীবী নারী চাকরিজীবী পুরুষকে বিয়ে করতে পারবেন না এবং চাকরিজীবী পুরুষ চাকরিজীবী নারীকে বিয়ে করতে পারবেন না। তাহলে আমাদের বেকার সমস্যাটা অনেক পরিমাণে লাঘব হবে। এই প্রস্তাবটি আমলে নিয়ে ৪ কোটি বেকারের কিছুটা হলেও লাঘব হবে।
প্রস্তাবের পেছনে যুক্তি তুলে ধরে স্বতন্ত্র এই সংসদ সদস্য বলেন, আমার প্রস্তাবের পেছনে আরও একটি কারণ আছে। যখন চাকরিজীবী দম্পতি অফিসে যান তাঁদের শিশু সন্তানেরা গৃহকর্মীদের দ্বারা দারুণভাবে নির্যাতিত হয়।
এদিকে বাবলুর প্রস্তাবের জবাব দিতে গিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সংসদ সদস্য বললেন স্বামী চাকরি করলে চাকরিজীবী মেয়ের সঙ্গে তাঁকে বিয়ে দেওয়া যাবে না। এ রকম প্রস্তাব নিয়ে আমি এখান থেকে দুই কদমও হাঁটতে পারব না। এটা অসাংবিধানিক প্রস্তাব। কীভাবে এই প্রস্তাব এখানে এল বুঝতে পারলাম না। আমাদের বাক্স্বাধীনতা রয়েছে। উনি যা খুশি তাই বলতে পারেন। নিশ্চয় উনি যা খুশি তাই-এর মধ্যে আছেন। কিন্তু আমি যা খুশি তাই গ্রহণ করতে পারব না। কারণ আমি জনগণের প্রতিনিধি।
চাকরিজীবী ছেলে বা মেয়ে কোনো চাকরিজীবীকে বিয়ে করতে না পারে সে জন্য আইন করতে জাতীয় সংসদে প্রস্তাব রেখেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রেজাউল করিম বাবলু। বেকারত্ব কমানো ও গৃহকর্মীদের দ্বারা শিশু নির্যাতন বন্ধের উপায় হিসেবে তিনি এমন প্রস্তাব দিয়েছেন।
তবে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এ ধরনের আইন সংবিধান বিরোধী। বাক স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে যা কিছু তাই বলা যেতে পারে। কিন্তু জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি যা খুশি তাই গ্রহণ করতে পারব না।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদে ‘জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ বিল-২০২১’- এর সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর আলোচনার সময় এই প্রস্তাব করেন বাবলু।
এমপি বাবলু বলেন, করোনার কারণে চার কোটি জনগোষ্ঠী বেকার হয়েছে। আমাদের দেশে প্রচলিত সামাজিক রেওয়াজ রয়েছে, চাকরিজীবী কোনো পুরুষ চাকরিজীবী নারীকে বিয়ে করতে চান। আবার চাকরিজীবী নারীও একজন চাকরিজীবী পুরুষকে বিয়ে করতে চান। এতে কিন্তু বেকার সমস্যার সমাধান হয় না। এখানে আইনমন্ত্রী আছেন, তাঁকে নিবেদন করব এমন একটি আইন উনি সুবিধাজনকভাবে করবেন, যেন কোনো চাকরিজীবী নারী চাকরিজীবী পুরুষকে বিয়ে করতে পারবেন না এবং চাকরিজীবী পুরুষ চাকরিজীবী নারীকে বিয়ে করতে পারবেন না। তাহলে আমাদের বেকার সমস্যাটা অনেক পরিমাণে লাঘব হবে। এই প্রস্তাবটি আমলে নিয়ে ৪ কোটি বেকারের কিছুটা হলেও লাঘব হবে।
প্রস্তাবের পেছনে যুক্তি তুলে ধরে স্বতন্ত্র এই সংসদ সদস্য বলেন, আমার প্রস্তাবের পেছনে আরও একটি কারণ আছে। যখন চাকরিজীবী দম্পতি অফিসে যান তাঁদের শিশু সন্তানেরা গৃহকর্মীদের দ্বারা দারুণভাবে নির্যাতিত হয়।
এদিকে বাবলুর প্রস্তাবের জবাব দিতে গিয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সংসদ সদস্য বললেন স্বামী চাকরি করলে চাকরিজীবী মেয়ের সঙ্গে তাঁকে বিয়ে দেওয়া যাবে না। এ রকম প্রস্তাব নিয়ে আমি এখান থেকে দুই কদমও হাঁটতে পারব না। এটা অসাংবিধানিক প্রস্তাব। কীভাবে এই প্রস্তাব এখানে এল বুঝতে পারলাম না। আমাদের বাক্স্বাধীনতা রয়েছে। উনি যা খুশি তাই বলতে পারেন। নিশ্চয় উনি যা খুশি তাই-এর মধ্যে আছেন। কিন্তু আমি যা খুশি তাই গ্রহণ করতে পারব না। কারণ আমি জনগণের প্রতিনিধি।
জুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করতে গণভোট অথবা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ (স্পেশাল কনস্টিটিউশনাল অর্ডার) গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গণভোটের মাধ্যমে করতে চাইলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে এই ভোটের আয়োজন করা যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেটিআইবি এক বিবৃতিতে বলেছে, মুখে সংস্কারের কথা বললেও কার্যত আধিপত্য, দখল ও চাঁদাবাজির সংস্কৃতি অব্যাহত থাকায় একটি গণতান্ত্রিক ‘নতুন বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার গণ-আকাঙ্ক্ষাকে রীতিমতো পদদলিত করা হচ্ছে। টিআইবি মনে করে, রাজনৈতিক দলগুলোর একাংশ দুর্বৃত্তায়নমুক্ত সুস্থ রাজনৈতিক বিকাশের পথে আত্মঘাতী প্রতিরোধ সৃষ্টি
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত আবু সাঈদের মরদেহের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন চাপের মুখে তিনবার বদল করতে বাধ্য হয়েছিলেন ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক মো. রজিবুল ইসলাম। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে করা মামলায় আজ রোববার (২৪ আগস্ট) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনা
২ ঘণ্টা আগেবৈঠকে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার, বাণিজ্য বাড়ানো, তরুণদের মধ্যে যোগাযোগ বাড়ানো এবং শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিনিময় বাড়ানো নিয়ে আলোচনা করেন। এ ছাড়া তাঁরা আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার ওপরও জোর দেন।
২ ঘণ্টা আগে