নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের রেলপথ ট্রানজিট দেওয়ার সমালোচনার জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা এ দেশকে বিক্রি করে না। কারণ আমরা এ দেশ স্বাধীন করেছি। যারা বিক্রির কথা বলে, তারা একাত্তর সালে পাকিস্তানের দালালি করেছিল।’
আজ মঙ্গলবার গণভবনে ভারত সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতকে রেলপথ ট্রানজিটের সুবিধা দেওয়ার সমালোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রেল যোগাযোগ চালুর সমালোচনা হচ্ছে কেন?’ জবাবে প্রশ্নকর্তা বলেন, ‘বলা হচ্ছে, ভারতের কাছে বাংলাদেশকে বিক্রির ষড়যন্ত্র চলছে। যারা অপপ্রচার চালায় তাদের মুখরোচক গল্প।’
জবাবে প্রধানমন্ত্রী আবার বলেন, ‘আমার একটা প্রশ্ন আছে। বিক্রির ওজনটা কীভাবে করা হয়েছে? কোনো কিছু বিক্রি হলে তো ওজন মেপে হয় না? এখন তো ইলেকট্রনিক মেশিন আছে। আগে দাঁড়িপাল্লায় মাপা হতো। তো কিসে মেপে বিক্রি হচ্ছে? আর বিক্রিটা হয় কীভাবে? বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ। মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। যারা সমালোচনা করে তাদের জানা উচিত, একটি মাত্র মিত্র শক্তি, যারা আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিজেদের রক্ত ঢেলে এই দেশ স্বাধীন করে দিয়েছে। আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা প্রশিক্ষণ পেয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীর যেখানে মিত্র শক্তি হিসেবে সাহায্য করেছে, তারা কিন্তু সেই দেশ থেকে ফেরত যায়নি। এখনো জাপানে আমেরিকান সৈন্য, জার্মানিতে রাশান সৈন্য—এ রকম বিভিন্ন দেশ দেখলে দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে। এখানে ভারত ব্যতিক্রম। তারা মিত্র শক্তি হিসেবে আমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে এসেছে, যখনই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চেয়েছেন তারা ফেরত যাক, সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছেন। ফেরত নিয়ে গেছেন, যুদ্ধের সরঞ্জামসহ। তাদের কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। আমরা কিন্তু স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র পেয়েছি। ভারত কিন্তু সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করেছে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এর পরে যারা বলে বিক্রি হয়ে যাবে, তাতে বিক্রিটা হয় কীভাবে? যারা এটা বলে, তাদের মাথাই ভারতের কাছে বিক্রি করা। সামরিক শাসক জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া ওপর দিয়ে ভারতবিরোধী কথা বলেছিল, আর ভেতর দিয়ে তাদের পা ধরে বসে ছিল। এগুলো আমাদের নিজের দেখা ও জানা। তাই দেশ বিক্রির কোনো অর্থ হয় না। আমাদের স্বাধীন, সার্বভৌম দেশ। যত ছোট হোক, এটা আমাদের সার্বভৌম দেশ। সেই সার্বভৌম রক্ষা ও স্বকীয়তা বজায় রেখে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে কাজ করছি। এই যে আমরা সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা খুলে দিলাম, তাতে সবচেয়ে বেশি লাভবান আমাদের দেশের মানুষ। তারা চিকিৎসা, পড়াশোনার জন্যই যায় বা অন্যান্য কাজে যায়, হাটবাজার করতে যায়, আজমির শরীফে যায়, আবার বিভিন্ন জায়গায় যায়। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্র তো আরও উন্মুক্ত হবে। কাজেই বিক্রি আমরা করি না। যারা বিক্রির কথা বলে, তারা বেচার জন্য অথবা ব্যবহার করুন আমাকে এ নিয়ে বসে থাকে। এটা হলো বাস্তবতা। শেখ হাসিনা এ দেশকে বিক্রি করে না। কারণ আমরা এ দেশ স্বাধীন করেছি। যারা বিক্রির কথা বলে, তারা একাত্তর সালে পাকিস্তানের দালালি করেছিল।’
তিনি বলেন, ‘একটা দেশের মধ্যে ট্রানজিট দিলে ক্ষতিটা কী? রেল যেগুলো বন্ধ ছিল, তা আমরা আস্তে আস্তে খুলে দিয়েছি। যাতে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ হচ্ছে। ওই অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হচ্ছে, তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হচ্ছে। যে সমস্ত জিনিস আমাদের দেশে নেই, তা আনার সুযোগ হচ্ছে। অর্থনীতিতে এটা সুবিধা হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কি চারদিকে দরজা বন্ধ করে বসে থাকব? সেটা হয় না। ইউরোপের দিকে তাকান, সেখানে কোনো বর্ডারই নেই, কিছুই নেই। তাহলে একটা দেশ আরেকটা দেশের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। এক সময় সেখানে নো-ম্যানস ল্যান্ড ছিল। এখন কিন্তু সেসব কিচ্ছু নেই। এখন সেসব উঠে গেছে। কাউকে বাদ দিয়ে নয়, সব দেশ স্বাধীন দেশ। কোনো দেশ কারও কাছে বিক্রি করেনি। দক্ষিণ এশিয়ায় কেন বাধা দিয়ে রাখব? দেশের মানুষের কথা চিন্তা করতে হবে, তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন সব থেকে বেশি প্রয়োজন।’
ভারতের সঙ্গে ওষুধশিল্পের চুক্তিতে বাংলাদেশ কতটা লাভবান হবে—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত থেকে ওষুধশিল্পের অনেক কাঁচামাল আমাদের আনতে হয়। কিছু কিছু ওষুধ আছে, যেগুলো আমরা উৎপাদন করতে পারছি না। যদিও আমাদের ওষুধশিল্প অনেক উন্নত। বিভিন্ন দেশে আমরা রপ্তানি করি। প্রায় ১০০ দেশে রপ্তানি করি। এর পরও কিছু কিছু ওষুধ থাকে, যেটার শিল্প আমাদের দেশে ওইভাবে গড়ে ওঠেনি। সেই ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মানুষ লাভবান হবে। আমাদের দেশের অনেকেই চিকিৎসা নিতে ভারতে যায়। সে জন্য আমরা ভিসা সহজ করে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কেবল উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে যত বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখতে পারব, যত বেশি আদান-প্রদান হবে, বাংলাদেশ ততই বেশি লাভবান হবে।’
ভারতের রেলপথ ট্রানজিট দেওয়ার সমালোচনার জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা এ দেশকে বিক্রি করে না। কারণ আমরা এ দেশ স্বাধীন করেছি। যারা বিক্রির কথা বলে, তারা একাত্তর সালে পাকিস্তানের দালালি করেছিল।’
আজ মঙ্গলবার গণভবনে ভারত সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারতকে রেলপথ ট্রানজিটের সুবিধা দেওয়ার সমালোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘রেল যোগাযোগ চালুর সমালোচনা হচ্ছে কেন?’ জবাবে প্রশ্নকর্তা বলেন, ‘বলা হচ্ছে, ভারতের কাছে বাংলাদেশকে বিক্রির ষড়যন্ত্র চলছে। যারা অপপ্রচার চালায় তাদের মুখরোচক গল্প।’
জবাবে প্রধানমন্ত্রী আবার বলেন, ‘আমার একটা প্রশ্ন আছে। বিক্রির ওজনটা কীভাবে করা হয়েছে? কোনো কিছু বিক্রি হলে তো ওজন মেপে হয় না? এখন তো ইলেকট্রনিক মেশিন আছে। আগে দাঁড়িপাল্লায় মাপা হতো। তো কিসে মেপে বিক্রি হচ্ছে? আর বিক্রিটা হয় কীভাবে? বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ। মুক্তিযুদ্ধ করে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। যারা সমালোচনা করে তাদের জানা উচিত, একটি মাত্র মিত্র শক্তি, যারা আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিজেদের রক্ত ঢেলে এই দেশ স্বাধীন করে দিয়েছে। আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা প্রশিক্ষণ পেয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীর যেখানে মিত্র শক্তি হিসেবে সাহায্য করেছে, তারা কিন্তু সেই দেশ থেকে ফেরত যায়নি। এখনো জাপানে আমেরিকান সৈন্য, জার্মানিতে রাশান সৈন্য—এ রকম বিভিন্ন দেশ দেখলে দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে। এখানে ভারত ব্যতিক্রম। তারা মিত্র শক্তি হিসেবে আমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করে এসেছে, যখনই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চেয়েছেন তারা ফেরত যাক, সে দেশের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছেন। ফেরত নিয়ে গেছেন, যুদ্ধের সরঞ্জামসহ। তাদের কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। আমরা কিন্তু স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র পেয়েছি। ভারত কিন্তু সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করেছে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘এর পরে যারা বলে বিক্রি হয়ে যাবে, তাতে বিক্রিটা হয় কীভাবে? যারা এটা বলে, তাদের মাথাই ভারতের কাছে বিক্রি করা। সামরিক শাসক জিয়া, এরশাদ ও খালেদা জিয়া ওপর দিয়ে ভারতবিরোধী কথা বলেছিল, আর ভেতর দিয়ে তাদের পা ধরে বসে ছিল। এগুলো আমাদের নিজের দেখা ও জানা। তাই দেশ বিক্রির কোনো অর্থ হয় না। আমাদের স্বাধীন, সার্বভৌম দেশ। যত ছোট হোক, এটা আমাদের সার্বভৌম দেশ। সেই সার্বভৌম রক্ষা ও স্বকীয়তা বজায় রেখে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে কাজ করছি। এই যে আমরা সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা খুলে দিলাম, তাতে সবচেয়ে বেশি লাভবান আমাদের দেশের মানুষ। তারা চিকিৎসা, পড়াশোনার জন্যই যায় বা অন্যান্য কাজে যায়, হাটবাজার করতে যায়, আজমির শরীফে যায়, আবার বিভিন্ন জায়গায় যায়। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্র তো আরও উন্মুক্ত হবে। কাজেই বিক্রি আমরা করি না। যারা বিক্রির কথা বলে, তারা বেচার জন্য অথবা ব্যবহার করুন আমাকে এ নিয়ে বসে থাকে। এটা হলো বাস্তবতা। শেখ হাসিনা এ দেশকে বিক্রি করে না। কারণ আমরা এ দেশ স্বাধীন করেছি। যারা বিক্রির কথা বলে, তারা একাত্তর সালে পাকিস্তানের দালালি করেছিল।’
তিনি বলেন, ‘একটা দেশের মধ্যে ট্রানজিট দিলে ক্ষতিটা কী? রেল যেগুলো বন্ধ ছিল, তা আমরা আস্তে আস্তে খুলে দিয়েছি। যাতে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ হচ্ছে। ওই অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হচ্ছে, তাদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রি হচ্ছে। যে সমস্ত জিনিস আমাদের দেশে নেই, তা আনার সুযোগ হচ্ছে। অর্থনীতিতে এটা সুবিধা হচ্ছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কি চারদিকে দরজা বন্ধ করে বসে থাকব? সেটা হয় না। ইউরোপের দিকে তাকান, সেখানে কোনো বর্ডারই নেই, কিছুই নেই। তাহলে একটা দেশ আরেকটা দেশের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। এক সময় সেখানে নো-ম্যানস ল্যান্ড ছিল। এখন কিন্তু সেসব কিচ্ছু নেই। এখন সেসব উঠে গেছে। কাউকে বাদ দিয়ে নয়, সব দেশ স্বাধীন দেশ। কোনো দেশ কারও কাছে বিক্রি করেনি। দক্ষিণ এশিয়ায় কেন বাধা দিয়ে রাখব? দেশের মানুষের কথা চিন্তা করতে হবে, তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন সব থেকে বেশি প্রয়োজন।’
ভারতের সঙ্গে ওষুধশিল্পের চুক্তিতে বাংলাদেশ কতটা লাভবান হবে—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত থেকে ওষুধশিল্পের অনেক কাঁচামাল আমাদের আনতে হয়। কিছু কিছু ওষুধ আছে, যেগুলো আমরা উৎপাদন করতে পারছি না। যদিও আমাদের ওষুধশিল্প অনেক উন্নত। বিভিন্ন দেশে আমরা রপ্তানি করি। প্রায় ১০০ দেশে রপ্তানি করি। এর পরও কিছু কিছু ওষুধ থাকে, যেটার শিল্প আমাদের দেশে ওইভাবে গড়ে ওঠেনি। সেই ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মানুষ লাভবান হবে। আমাদের দেশের অনেকেই চিকিৎসা নিতে ভারতে যায়। সে জন্য আমরা ভিসা সহজ করে দিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কেবল উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছি। এ ক্ষেত্রে যত বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখতে পারব, যত বেশি আদান-প্রদান হবে, বাংলাদেশ ততই বেশি লাভবান হবে।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আল হামুদি বৈঠক করেছেন। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে তাঁরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কোন্নয়ন, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি, ভিসা চালু, বাণিজ্য-বিনিয়োগ ও সহযোগিতা
২ মিনিট আগেরাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিতের আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। আজ বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের কাছে আবেদন করা
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানার পরিবারের সদস্যদের ৬ কোটি ২১ লাখ ৬১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের বাড়ি ও জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই
১ ঘণ্টা আগেমাত্র আট মাসে দুর্নীতিবাজ, অর্থ পাচারকারী, সরকারি অর্থ আত্মসাৎকারী ও ঋণখেলাপি অর্ধশতাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ১৩ হাজার কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোক (জব্দ) ও অবরুদ্ধ করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলা করার পর আদালতের নির্দেশে এই ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা হয়। দুদকের নথ
২ ঘণ্টা আগে