বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী গ্রেস ফুর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে এই মন্তব্য করেন গ্রেস ফু।
পরে গ্রেস ফু তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরও আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনার ওপর আস্থা রাখি। সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ করে অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে।’
গ্রেস ফু আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর জন্য সিঙ্গাপুর সরকার সব সময় সহায়তা দেবে।’ দুই দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি লিখেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আমাদের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য আমি আগ্রহী।’
বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ১৯৭২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে উষ্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রয়েছে।
এর আগে, গতকাল বুধবার লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রতি দেশটির দৃঢ় সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষ করে গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা নিয়ে। লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আরও গভীর এবং বিস্তৃত সম্পর্কের প্রত্যাশা করছে, যার মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান হস্তান্তরের মতো বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
গ্রেস ফু বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে ভালো শাসন পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার প্রচেষ্টায় সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতার সুবিধা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী সিঙ্গাপুরের কোম্পানিগুলো। বিশেষ করে দেশের অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা। সিঙ্গাপুরের টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশ এবং বাণিজ্যবিষয়ক মন্ত্রী গ্রেস ফু এই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী গ্রেস ফুর সঙ্গে তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সেখানে এই মন্তব্য করেন গ্রেস ফু।
পরে গ্রেস ফু তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেন, ‘সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পরও আমরা বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনার ওপর আস্থা রাখি। সিঙ্গাপুরের অনেক কোম্পানি বর্তমানে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে বা বিনিয়োগে আগ্রহী। বিশেষ করে অবকাঠামো ও লজিস্টিকস খাতে।’
গ্রেস ফু আরও লিখেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর জন্য সিঙ্গাপুর সরকার সব সময় সহায়তা দেবে।’ দুই দেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি লিখেন, ‘আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আমাদের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজে বের করার জন্য আমি আগ্রহী।’
বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ১৯৭২ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পর থেকে উষ্ণ ও দীর্ঘস্থায়ী দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রয়েছে।
এর আগে, গতকাল বুধবার লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের মন্ত্রীকে বাংলাদেশের প্রতি দেশটির দৃঢ় সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের সম্পর্কের বিষয়টি উল্লেখ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, বিশেষ করে গত মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হওয়া মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা নিয়ে। লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে আরও গভীর এবং বিস্তৃত সম্পর্কের প্রত্যাশা করছে, যার মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং জ্ঞান হস্তান্তরের মতো বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে।’
গ্রেস ফু বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং বাংলাদেশের জন্য এক ঐতিহাসিক সুযোগ হিসেবে ভালো শাসন পরিচালনার মাধ্যমে বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত করার প্রচেষ্টায় সিঙ্গাপুরের অভিজ্ঞতার সুবিধা শেয়ার করার প্রস্তাব দেন।
অন্তর্বর্তী সরকার চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগে বাংলাদেশকে ‘যুক্ত’ করায় দেশ দুটি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, ভারতসহ কিছু দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ঝামেলা বাড়বে।
২ ঘণ্টা আগেফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
৮ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
১১ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে