নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচার বিভাগে সংস্কার নিয়ে এ বিষয়ে গঠিত কমিশনের প্রধান বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা চাইব বিচার বিভাগে যাতে কোনো হস্তক্ষেপ না হয়। বিচারকার্যে যাতে বিলম্ব না হয় এবং বিচারকার্যের খরচটা যাতে কমে—এই দুটি বিষয়ে আমরা বেশি নজর দেব। আর আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগে বিচারক নিয়োগে নীতিনির্ধারণ সম্ভব হলে করে দেব।’
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে কমিশনের সদস্য হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি এমদাদুল হক ও বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক (সুপন) এবং আইন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আপিল বিভাগ থেকে অবসরে যাওয়া বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান বলেন, ‘আমরা জনসাধারণের সুযোগ-সুবিধাগুলো দেখব। মামলা দায়েরের পর সমন জারিটা বেদনাদায়ক পদ্ধতি। একটা সমন ইস্যুতে দেখা যায় সাত-আটবার ফেরত আসে। এটা কীভাবে নিরসন করা যায়, সেদিকে আমরা নজর দেব। আমরা চেষ্টা করব মামলার খরচটা কীভাবে কমানো যায়। যে হেরে যাবে, সে খরচ দেবে।’
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয়ের বিষয়ে কমিশনের প্রধান বলেন, ‘আমরা সুপারিশ দেব। আমরা চাইব বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ যাতে না হয়। নিচের কোর্ট ভুল করলে আপিল আদালতে যান। আপিল আদালত ভুল হলে হাইকোর্টে আসেন। খালি যদি আপনি বিক্ষুব্ধ হতেই থাকেন, আর মামলা চালাতে থাকেন, তাহলে মামলা তো শেষ হবে না। বিচার এক জায়গায় শেষ হতে হবে। সবাইকে খুশি করে বিচার করা যাবে না।’
সংস্কার নিয়ে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে শাহ আবু নাঈম বলেন, ‘একটা রূপরেখা আছে। এটা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করব। তারপর মিডিয়া, নিম্ন আদালতের বিচারক, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, জেলা আইনজীবী সমিতি, ব্যবসায়ী সমিতি সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করব।’
মামলার জট কমানোর বিষয়ে হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি ও কমিশনের সদস্য এমদাদুল হক বলেন, ‘সেটির জন্য আমাদের সুপারিশ থাকবে। এটার সঙ্গে আরও বড় বড় ইস্যু জড়িত আছে। সুপ্রিম কোর্ট বিচার বিভাগের অভিভাবক, ওনারা দেখছেন। আমরা সংস্কার কমিশন হিসেবে প্রস্তাব রাখব।’
বিচার বিভাগে সংস্কার নিয়ে এ বিষয়ে গঠিত কমিশনের প্রধান বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা চাইব বিচার বিভাগে যাতে কোনো হস্তক্ষেপ না হয়। বিচারকার্যে যাতে বিলম্ব না হয় এবং বিচারকার্যের খরচটা যাতে কমে—এই দুটি বিষয়ে আমরা বেশি নজর দেব। আর আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগে বিচারক নিয়োগে নীতিনির্ধারণ সম্ভব হলে করে দেব।’
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। বৈঠকে কমিশনের সদস্য হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি এমদাদুল হক ও বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মাসদার হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী তানিম হোসেন শাওন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মাহফুজুল হক (সুপন) এবং আইন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আপিল বিভাগ থেকে অবসরে যাওয়া বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মোমিনুর রহমান বলেন, ‘আমরা জনসাধারণের সুযোগ-সুবিধাগুলো দেখব। মামলা দায়েরের পর সমন জারিটা বেদনাদায়ক পদ্ধতি। একটা সমন ইস্যুতে দেখা যায় সাত-আটবার ফেরত আসে। এটা কীভাবে নিরসন করা যায়, সেদিকে আমরা নজর দেব। আমরা চেষ্টা করব মামলার খরচটা কীভাবে কমানো যায়। যে হেরে যাবে, সে খরচ দেবে।’
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয়ের বিষয়ে কমিশনের প্রধান বলেন, ‘আমরা সুপারিশ দেব। আমরা চাইব বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ যাতে না হয়। নিচের কোর্ট ভুল করলে আপিল আদালতে যান। আপিল আদালত ভুল হলে হাইকোর্টে আসেন। খালি যদি আপনি বিক্ষুব্ধ হতেই থাকেন, আর মামলা চালাতে থাকেন, তাহলে মামলা তো শেষ হবে না। বিচার এক জায়গায় শেষ হতে হবে। সবাইকে খুশি করে বিচার করা যাবে না।’
সংস্কার নিয়ে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার বিষয়ে শাহ আবু নাঈম বলেন, ‘একটা রূপরেখা আছে। এটা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করব। তারপর মিডিয়া, নিম্ন আদালতের বিচারক, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি, জেলা আইনজীবী সমিতি, ব্যবসায়ী সমিতি সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করব।’
মামলার জট কমানোর বিষয়ে হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি ও কমিশনের সদস্য এমদাদুল হক বলেন, ‘সেটির জন্য আমাদের সুপারিশ থাকবে। এটার সঙ্গে আরও বড় বড় ইস্যু জড়িত আছে। সুপ্রিম কোর্ট বিচার বিভাগের অভিভাবক, ওনারা দেখছেন। আমরা সংস্কার কমিশন হিসেবে প্রস্তাব রাখব।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৫ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে