নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে উল্লেখ করে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ বলেছেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু হতে হবে। অবশ্যই গ্রহণযোগ্য হতে হবে। অবশ্যই অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। এটা আমরা সবাই চাই। সেটা আমাদের সবার লক্ষ্য। আশা করছি সবার অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের শেষ অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে রওশন এরশাদ এসব কথা বলেন।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘সংসদীয় গণতন্ত্রে সংসদ সকল রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু। সংসদকে প্রাণবন্ত অংশগ্রহণমূলক ও কার্যকর করতে জাতীয় পার্টি সংসদীয় দল সব সময় আন্তরিক এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যগণ প্রতিটি অধিবেশনে যোগদান, আইন প্রণয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ, গঠনমূলক সমালোচনাসহ বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহিংসতা পরিহার করে রাজনৈতিক দলগুলোকে একটি অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে অংশগ্রহণে আহ্বান জানান বিরোধীদলীয় নেতা।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘ভূ-রাজনীতির খেলায় নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করতে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্যও সচেষ্ট রয়েছে বিশ্বের দেশগুলো। ইস্যুগুলো এতটাই স্পর্শকাতর যে, দেশের স্বার্থ রক্ষায় জাতীয় ঐকমত্য না থাকলে একটা বিপজ্জনক অবস্থায় পড়ার আশঙ্কা থাকে। আমাদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে এটা নিয়ে ভাবতে হবে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্য না থাকলে একেক রাজনৈতিক দল একেক রাষ্ট্রকে সমর্থন করবে। এটা আমাদের সবার জন্য বিপদ ডেকে আনবে।’
ভূ-রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার নিয়ে বিশ্বব্যাপী ঠান্ডা লড়াই চলছে মন্তব্য করে রওশন এরশাদ বলেন, ‘প্রতিযোগিতার এই ধারাটা তীব্র গতিসম্পন্ন। আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনৈতিক খেলায় খেলতে যাওয়ার সক্ষমতা আমাদের নেই। এই বড় খেলাতে অংশ না নেওয়াই আমাদের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তা না হলে আমাদের তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই সতর্ক থাকতে হবে।’
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘উন্নয়ন হলেও সবাই এর ভাগীদার হতে পারেনি। কোনো দেশে বৈষম্য যদি বহুদিন ধরে চলে তখন সেসব দেশে শুধু উন্নয়নই নয়, সামাজিক কাঠামো দুর্বল হয়ে যায়। দেশে আঞ্চলিক বৈষম্য বেড়ে চলেছে। উন্নয়নের সঙ্গে বৈষম্যও বাড়ছে।’
নিত্যপণ্যের লাগামছাড়া দামে মানুষ নাজেহাল হচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন বিরোধীদলীয় নেতা। দ্রব্যমূল্য কমাতে সরকারকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘উন্নয়নে আমরা প্রচুর অর্থ খরচ করছি। কিন্তু পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর সমস্যা সমাধান করতে পারছি না। আমরা উন্নয়নে ফোকাস করছি বেশি। এ ছাড়া বাস্তবায়নের সমস্যা আছে।’
নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে উল্লেখ করে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ বলেছেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই সুষ্ঠু হতে হবে। অবশ্যই গ্রহণযোগ্য হতে হবে। অবশ্যই অংশগ্রহণমূলক হতে হবে। এটা আমরা সবাই চাই। সেটা আমাদের সবার লক্ষ্য। আশা করছি সবার অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের শেষ অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে রওশন এরশাদ এসব কথা বলেন।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘সংসদীয় গণতন্ত্রে সংসদ সকল রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু। সংসদকে প্রাণবন্ত অংশগ্রহণমূলক ও কার্যকর করতে জাতীয় পার্টি সংসদীয় দল সব সময় আন্তরিক এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। বিরোধীদলীয় সংসদ সদস্যগণ প্রতিটি অধিবেশনে যোগদান, আইন প্রণয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ, গঠনমূলক সমালোচনাসহ বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ করছে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহিংসতা পরিহার করে রাজনৈতিক দলগুলোকে একটি অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে অংশগ্রহণে আহ্বান জানান বিরোধীদলীয় নেতা।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘ভূ-রাজনীতির খেলায় নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করতে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্যও সচেষ্ট রয়েছে বিশ্বের দেশগুলো। ইস্যুগুলো এতটাই স্পর্শকাতর যে, দেশের স্বার্থ রক্ষায় জাতীয় ঐকমত্য না থাকলে একটা বিপজ্জনক অবস্থায় পড়ার আশঙ্কা থাকে। আমাদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে এটা নিয়ে ভাবতে হবে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্য না থাকলে একেক রাজনৈতিক দল একেক রাষ্ট্রকে সমর্থন করবে। এটা আমাদের সবার জন্য বিপদ ডেকে আনবে।’
ভূ-রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার নিয়ে বিশ্বব্যাপী ঠান্ডা লড়াই চলছে মন্তব্য করে রওশন এরশাদ বলেন, ‘প্রতিযোগিতার এই ধারাটা তীব্র গতিসম্পন্ন। আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনৈতিক খেলায় খেলতে যাওয়ার সক্ষমতা আমাদের নেই। এই বড় খেলাতে অংশ না নেওয়াই আমাদের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে। তা না হলে আমাদের তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই সতর্ক থাকতে হবে।’
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘উন্নয়ন হলেও সবাই এর ভাগীদার হতে পারেনি। কোনো দেশে বৈষম্য যদি বহুদিন ধরে চলে তখন সেসব দেশে শুধু উন্নয়নই নয়, সামাজিক কাঠামো দুর্বল হয়ে যায়। দেশে আঞ্চলিক বৈষম্য বেড়ে চলেছে। উন্নয়নের সঙ্গে বৈষম্যও বাড়ছে।’
নিত্যপণ্যের লাগামছাড়া দামে মানুষ নাজেহাল হচ্ছেন বলেও উল্লেখ করেন বিরোধীদলীয় নেতা। দ্রব্যমূল্য কমাতে সরকারকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘উন্নয়নে আমরা প্রচুর অর্থ খরচ করছি। কিন্তু পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর সমস্যা সমাধান করতে পারছি না। আমরা উন্নয়নে ফোকাস করছি বেশি। এ ছাড়া বাস্তবায়নের সমস্যা আছে।’
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি ভবন নির্মাণে অনিয়ম পেয়েছে শিক্ষা অডিট অধিদপ্তর। ১৬০ কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে এসব ভবন নির্মাণে কোনো প্রকল্প করা হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্রও নেওয়া হয়নি। খরচ করা হয়েছে কর্তৃপক্ষের ‘ইচ্ছেমতো’। নিরীক্ষার তথ্য অনুযায়ী, সব মিলিয়ে দুই অর্থবছরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০টি অনিয়মে
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারকে আর্থিক সুবিধা প্রদান এবং আহত ব্যক্তিদের পুনর্বাসনে অন্তর্বর্তী সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে অধ্যাদেশ হচ্ছে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তরকে এই আইনের আওতায় আনা হবে। এই অধিদপ্তরের মাধ্যমেই শহীদদের পরিবারকে
৫ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তা দেশটির সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি-নিয়ন্ত্রিত রাখাইনে বাংলাদেশ হয়ে মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর কোনো ধরনের ব্যবস্থা চায় না। আবার অন্তর্বর্তী সরকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আগামী সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্কে যে আন্তর্জাতিক সম্মেলন করতে চায়, তাতেও জান্তার আপত্তি আছে।
৬ ঘণ্টা আগেহেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা ২০৩টি মামলা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পুলিশের একাধিক সূত্র জানায়, আগামী তিন মাসের মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য থানাগুলোতে তদন্ত শুরু হয়েছে, দেওয়া হবে চূড়ান্ত প্রতিবেদন। যেসব মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দেওয়া হয়ে
৬ ঘণ্টা আগে