নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেউ আন্দোলন বা সমাবেশের নামে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে কিংবা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করলে নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না। তাদের ওপর যে দায়িত্ব, সেটি তারা পালন করবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ রোববার শিল্পকলা একাডেমিতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার সব সময় তাঁদের (বিএনপি) বলে আসছে আপনারা এগুলো (ভাঙচুর) করবেন না। আপনাদের সহযোগিতা চাই। আপনারা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়মতান্ত্রিকভাবে করুন। আমরা তাঁদের কোনো সমাবেশ, আন্দোলন, পদযাত্রায় বাধা দিইনি। আমরা সব সময় বলে আসছি, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে কিংবা ভাঙচুর করলে কিংবা অগ্নিসংযোগ করলে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাঁদের প্রচারণা ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবে। সেখানে আমাদের কোনো বাধা নেই। কিন্তু জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে রাস্তাঘাট বন্ধ করলে, মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ বা অবরুদ্ধ করলে, সেটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
তিনি আরও বলেন, ‘২০১৪-১৫ সালে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে তারা (বিএনপি) প্রচেষ্টা নিয়েছিল ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার। নিরীহ মানুষকে অগ্নিদগ্ধ থেকে শুরু করে গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা দেখেছি। এরই একটি প্রচেষ্টা কালকে (শনিবার) আমরা দেখেছি। তারা (বিএনপি) বলেছে অবস্থান করবে। কিন্তু অবস্থান বাদ দিয়ে তারা বড় রাস্তা, রাজপথের ওপর এসেছিল। এসে ভাঙচুর শুরু করেছে। ছয়টি বাসে ভাঙচুর করেছে। অনেক গাড়িতে ঢিল মেরে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা নিয়েছে। আমরা মনে করি তারা আইনবিরোধী কার্যকলাপ করেছে। সে জন্য আইন অনুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা, প্রশাসন সেগুলো নিচ্ছে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক দল সমাবেশ করবে, সেখানে আমাদের কোনো বাধা নেই। কোন দল সমাবেশ করল বা করল না, সেটি নিয়ে আমাদের বাধা নেই। আমরা শুধু দেখি কেউ যাতে জনগণের জানমালের ক্ষতি না করে, রাস্তাঘাট বন্ধ করে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করলে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিচ্ছে। কেউ নিয়মতান্ত্রিকভাবে সমাবেশ করলে আমাদের বাধা নেই।’
কেউ আন্দোলন বা সমাবেশের নামে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে কিংবা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করলে নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না। তাদের ওপর যে দায়িত্ব, সেটি তারা পালন করবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
আজ রোববার শিল্পকলা একাডেমিতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার সব সময় তাঁদের (বিএনপি) বলে আসছে আপনারা এগুলো (ভাঙচুর) করবেন না। আপনাদের সহযোগিতা চাই। আপনারা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়মতান্ত্রিকভাবে করুন। আমরা তাঁদের কোনো সমাবেশ, আন্দোলন, পদযাত্রায় বাধা দিইনি। আমরা সব সময় বলে আসছি, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে কিংবা ভাঙচুর করলে কিংবা অগ্নিসংযোগ করলে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে না।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো নিয়মতান্ত্রিকভাবে তাঁদের প্রচারণা ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবে। সেখানে আমাদের কোনো বাধা নেই। কিন্তু জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে রাস্তাঘাট বন্ধ করলে, মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ বা অবরুদ্ধ করলে, সেটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
তিনি আরও বলেন, ‘২০১৪-১৫ সালে অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে তারা (বিএনপি) প্রচেষ্টা নিয়েছিল ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার। নিরীহ মানুষকে অগ্নিদগ্ধ থেকে শুরু করে গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা দেখেছি। এরই একটি প্রচেষ্টা কালকে (শনিবার) আমরা দেখেছি। তারা (বিএনপি) বলেছে অবস্থান করবে। কিন্তু অবস্থান বাদ দিয়ে তারা বড় রাস্তা, রাজপথের ওপর এসেছিল। এসে ভাঙচুর শুরু করেছে। ছয়টি বাসে ভাঙচুর করেছে। অনেক গাড়িতে ঢিল মেরে ধ্বংস করার প্রচেষ্টা নিয়েছে। আমরা মনে করি তারা আইনবিরোধী কার্যকলাপ করেছে। সে জন্য আইন অনুযায়ী যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা, প্রশাসন সেগুলো নিচ্ছে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক দল সমাবেশ করবে, সেখানে আমাদের কোনো বাধা নেই। কোন দল সমাবেশ করল বা করল না, সেটি নিয়ে আমাদের বাধা নেই। আমরা শুধু দেখি কেউ যাতে জনগণের জানমালের ক্ষতি না করে, রাস্তাঘাট বন্ধ করে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করলে আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বাধা দিচ্ছে। কেউ নিয়মতান্ত্রিকভাবে সমাবেশ করলে আমাদের বাধা নেই।’
দেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৮ মিনিট আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
১৬ মিনিট আগেপুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এর দ্বিতীয় দিনে পুলিশের পক্ষ থেকে একাধিক দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—ওভারটাইম ভাতা চালুর প্রস্তাব। কনস্টেবল থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের নির্ধারিত ৮ কর্মঘণ্টার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য ভাতা প্রদানের দাবিটি এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অতীতে ব্যাপকভাবে সমালোচিত পুলিশ বাহিনীর বিশেষ ইউনিট র্যাব নিজেদের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং মানবাধিকার নিশ্চিতে নতুন উদ্যোগের কথা জানিয়েছে। পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এ দেওয়া উপস্থাপনায় বাহিনীটির মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান জানান, র্যাব সদস্যদের দায়িত্ব পালনে কোনো
৪ ঘণ্টা আগে