জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের ‘টেকনিক্যাল নোটের’ ভিত্তিতে আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে বহুল বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ‘প্রয়োজনীয় সংশোধনী’ আনা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্বকারী পীড়নমূলক এই আইন বাতিলের দাবি নাকচ করে দিয়ে আজ বুধবার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
সভায় সংবাদকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে না, তবে যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তেমন কিছু সংশোধন আনা হবে।’
আনিসুল হক বলেন, ‘জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের পক্ষ থেকে আমাদের একটা টেকনিক্যাল (কারিগরি) নোট পাঠানো হয়েছে। আমরা সেটা নিয়ে কাজ করছি, তাদের কিছু ধারা বাদ দেওয়া এবং সংশোধনের বিষয়ে পরামর্শ ছিল। যদিও আমাদের মতভেদ রয়েছে। আমরা বর্তমান সরকারের মেয়াদের মধ্যেই, অক্টোবরের পরে নয়। আমরা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংশোধনীটা করব।’
গত বছরের জুনে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা সভায় সংবাদকর্মী ও মুক্ত মত প্রকাশকারীদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করা যাবে না বলে দাবি তোলে সম্পাদক পরিষদ।
এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আর দেশের প্রচলিত আইনে বহু ধারা রয়েছে, যাতে সাংবাদিকেরা সুরক্ষা পান।’
আজ টিআইবির আলোচনায় আরও অংশ নেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা ভার্গ ভন লিন্ডে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, ঢাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিন, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি জিউন লুইস ও ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের ‘টেকনিক্যাল নোটের’ ভিত্তিতে আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে বহুল বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ‘প্রয়োজনীয় সংশোধনী’ আনা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্বকারী পীড়নমূলক এই আইন বাতিলের দাবি নাকচ করে দিয়ে আজ বুধবার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
সভায় সংবাদকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল হবে না, তবে যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তেমন কিছু সংশোধন আনা হবে।’
আনিসুল হক বলেন, ‘জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক কমিশনের পক্ষ থেকে আমাদের একটা টেকনিক্যাল (কারিগরি) নোট পাঠানো হয়েছে। আমরা সেটা নিয়ে কাজ করছি, তাদের কিছু ধারা বাদ দেওয়া এবং সংশোধনের বিষয়ে পরামর্শ ছিল। যদিও আমাদের মতভেদ রয়েছে। আমরা বর্তমান সরকারের মেয়াদের মধ্যেই, অক্টোবরের পরে নয়। আমরা সেপ্টেম্বরের মধ্যেই প্রয়োজনীয় সংশোধনীটা করব।’
গত বছরের জুনে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা সভায় সংবাদকর্মী ও মুক্ত মত প্রকাশকারীদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ব্যবহার করা যাবে না বলে দাবি তোলে সম্পাদক পরিষদ।
এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আর দেশের প্রচলিত আইনে বহু ধারা রয়েছে, যাতে সাংবাদিকেরা সুরক্ষা পান।’
আজ টিআইবির আলোচনায় আরও অংশ নেন সুইডেনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্দ্রা ভার্গ ভন লিন্ডে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, ঢাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরিন, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি জিউন লুইস ও ঢাকা ট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক রিয়াজ আহমেদ।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে